প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) সহকারী পরিচালক নিয়োগ হিসেবে কর্মরত সিনিয়র সহকারী সচিব আতিক এসবি সাত্তার প্রথম আলোকে বলেন ঢাকা বিভাগের পদ ২ লাখ ৪০ হাজার ৬ শত ১৯ টি, রাজশাহীতে পদ ২ লাখ ১০ হাজার ৪ শত ৩০ টি, খুলনায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৮ শত ৩ টি, ময়মনসিংহে ১ লাখ ১২ হাজার ২ শত ৫৬ টি, চট্টগ্রামে ১ লাখ ৯৯ হাজার ২ শত ৩৬ টি, বরিশালে ১ লাখ ৯ হাজার ৩ শত ৪৪ টি, সিলেটে ৬২ হাজার ৬ শত ৭ টি, রংপুরে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১ শত ৬৬ টি । তিনি জানান সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪ শত ৬১ জন। সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ শে জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হয় ৫৫ হাজার ২শত ৯৫ জন। নিয়োগ দেয়া হয় ১৮ হাজার ১ শত ৪৭ জনকে। এর আগে একই বছর ২০১৪ সালের স্থগিত পরীক্ষাটি ও নেয়া হয়।ঐ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় ২৯ হাজার ৫ শত ৫৫ জন। এর মধ্যে নিয়োগ দেয়া হয় ৯ হাজার ৭ শত ৬৭ জনকে । এই দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ও চূড়ান্ত নির্বাচিত হননি ৫৬ হাজার ৯ শত ৩৬ প্রার্থী । উত্তীর্ণ এসব প্রার্থী ২০১০/১১ সালের মতো প্যানেল নিয়োগ চান। তবে মন্ত্রণালয় জানিয়েছেন প্যানেল নিয়োগ দেয়া হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা বাদে বাকি সকল জেলার প্রার্থীগণ আবেদন করতে পেরেছেন। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে। ২০২০ এর নিয়োগে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণের পর মৌখিক পরীক্ষার তারিখ হবে। তখন বিবেচিত হবে মৌখিক পরীক্ষা থেকে কতো জনকে চূড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত করা যায়। এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যে সংখ্যক পদ ঘোষনা আছে নিয়োগ কমিটি কমবেশি করতে পারেন।
সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো।