সরকারী কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা অনুযায়ী সরকারী চাকরিজীবীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন সরকার। বাংলাদেশ প্রতিদিন ও ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিবেদনসহ বিস্তারিত দেখুন।
প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনে বিধিমালাটি কার্যকরের মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দেওয়াসহ নিয়ম মানতে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব/সচিবদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অধীনে কর্মরত লাখ লাখ কর্মকর্তা ও কর্মচারী সরকার প্রদত্ত যাবতীয় সুযোগ সুবিধা পেয়ে আসছেন। সরকারী চাকরিজীবীগণ চাকরিরত অবস্থায় প্র্রতি মাসে বেতন, চিকিৎসা খরচ, সন্তানের শিক্ষা খরচ, যাতায়াত খরচ, টিফিন ভাতা ও অন্যান্য। এছাড়াও রয়েছে বাৎসরিক বোনাস, বিনোদন খরচ, ভ্রমণ ভাতা, পোশাক বিল, বাৎসরিক বিভিন্ন ছুটিসহ অন্যান্য সুবিধা। সরকার নির্ধারিত গৃহ নির্মান ঋণ, মোটরসাইকেল ক্রয় ঋণ, ফ্লাট বা জমি ক্রয় ঋণ সুবিধাসহ পেনশন সুবিধাসহ বিবিধ সুবিধা রয়েছে সরকারী চাকরিজীবীদের জন্য। সরকারী চাকরিজীবীগণ নির্দিষ্ট হারে বা বেতন গ্রেড অনুযায়ী এ সুবিধাসমূহ প্রাপ্ত হন।
এ সম্পর্কিত তথ্য দেখতে এখানে ক্লিক করুন
সরকারী চাকরিজীবীদের নিজস্ব সম্পত্তির হিসাব দিতে হবে এ নিয়ে সরকারী আচরণ বিধিমালা ১৯৭৯ এর ১১, ১২, এবং ১৩ বিধি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রতিপালনের মাধ্যমে জরুরী ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে জানানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সরকার নির্দেশ করেছেন সকল চাকরিজীবীদের স্থাবর সম্পত্তির হিসাবের তথ্য বিবরণী জমা দিতে হবে। মন্ত্রণালয়ের শৃঙ্খলা -৪ শাখা হতে সম্প্রতি এ চিঠি পাঠানো হয়।
দেখুন ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিবেদনে অনলাইনে এ সম্পর্কিত তথ্য।
সরকারী কর্মচারীর জমি/সম্পত্তি/বাড়ি/ফ্লাট/ ক্রয় বা অর্জন বা বিক্রির অনুমতির জন্য আবেদনপত্রের নমুনাফরম এবং বিদ্যমান সম্পদ বিবরনী দাখিলের ছক ও চিঠির মাধ্যমেই দিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
দেখুন বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনলাইনে এ সম্পর্কিত তথ্য। নির্দেশনা অনুযায়ী নিজের করণীয় কার্য সম্পন্ন করতে চেষ্টা করুন।
আপনি কি যেকোন ধরণের তথ্য বা চাকুরির বিজ্ঞপ্তি খুঁজছেন? তাহলে সবার আগে সবধরণের চাকুরির বিজ্ঞপ্তি পেতে আমাদের ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেইজ ফলো করুন। যে কোন তথ্য পেতে ইনবক্স করুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।