বাংলাদেশ সরকারি রুলস সরকারি নিয়ম অনুযায়ী
পুলিশ ভেরিফিকেশ কি, কেন পুলিশ ভেরিফিকেশ করতে হয়?
সাধারণত সরকারী চাকরি, পাসপোর্ট, লাইসেন্স, বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অবদানকারী প্রদত্ত তথ্যাদি সঠিক আছে কি না তা পুলিশ কর্তৃক যাচােই করাকে ভেরিফিকেশ বা সত্যতা প্রতিপাদন বলে ।ভেরিফিকেশকালে প্রার্থীর প্রদও তথ্যাদির সত্যতা যাচাইয়ের পাশাপাশি প্রার্থীর চারিত্রিক ও সামাজিক অবস্থান সম্পর্কেও তথ্য নেওয়া হয় ।
পুলিশ ভেরিফিকেশ সম্পর্কে কি বলেছেন কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেছেন ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদনকারীর বাসায় যেতে পারবেনা পুলিশ বরং আবেদনকারীর বিরুদ্ধে কোন মামলা আছে কিনা তা যাচাই করতে পুলিশের ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) এর সহায়তা নিতে হবে। এখান থেকে তথ্য যাচাই করে দ্রুততম সময়ে ক্লিয়ারেন্স দিতে হবে।
পুলিশ ভেরিফিকেশ এর জন্য প্রমাণ হিসেবে জমা দিতে হবে।
যেমন: ছবি, বাংলায় নাম, পিতার নাম, জন্মতারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্র(NID), পিতার নাম বাংলায় ও ইংরেজীতে, মৃত হলে সনদ, লিঙ্গ, রক্তের গ্রুুপ, জন্মনিবন্ধন নম্বর, জন্মস্থান, ও চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, । ভাড়াটিয়া হলে বাড়িওয়ালার NID. বিদ্যু’ বিল, বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়া কর্তৃক ২০০ টাকার স্ট্যাম্পে চুক্তিপত্র, প্রবাসী হলে ভিসার সিল ও তারিখসহ পাসপোর্টর কপি। নিবন্ধন ফরমের ৩৪ ও ৩৫ নম্বর সনাক্তকারী হিসেবে বাবা, মা। নিবন্ধন ফরমের যাচাইকারী হিসেবে পাসওয়ার্ড স্বাক্ষর করতে হবে। সকল সনদের সফট কপি ও হার্ড কপি প্রমাণ হিসেবে জমা দিতে হবে।
পুলিশ ভেরিফিকেশ এর জন্য যাচাই করবেন
২।জন্ম সূ্ত্রে বাংলাদেশের নাগরিক কিনা
৩।শিক্ষাগত যোগ্যতা সঠিক আছে কিনা
৪।মামলা আছে কিনা যাচাই করা
৫।বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যাচাই
৬।কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য আছে কিনা তা যাচাই
যে ঠিকানায় আবেদন করবেন
পুলিশ সুপার এর কার্যালয় জেলা বিশেষ শাখা
কি কি কারনে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে
১।পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার সময় জমা দিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন
২।লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করার সময় জমা দিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন
৩।সরকারি চাকরি এর জন্য জমা দিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন
৪।চাকরি স্থায়ী এর জন্য জমা দিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন
৫।চাকরিতে পদোন্নতির জন্য জমা দিতে হবে পুলিশ ভেরিফিকেশন