বগুড়ার দর্শনীয় স্থান

 


বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান

পর্যটনসমৃদ্ধ বগুড়া জেলার বিখ্যাত মহাস্থানগড়, অবস্থিত বগুড়া জেলার দর্শনীয় স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাসুবিহার, বেহুলা লক্ষিন্দর বাসর ঘর, গোবিন্দ ভিটা, খেরুয়া মসজিদ, পরশুরামের প্রসাদ ইত্যাদি।


বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান ঐতিহাসিক যোগীর ভবনের মন্দির পাইকড়র ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের পূর্বপার্শ্বে বগুড়া কেন্দ্রীয় বাসষ্ট্যান্ড থেকে বাসযোগে দররগাহাট বাজার সেখান থেকে রিক্সা বা সিএনজি যোগে পাইকড়র ইউনিয়ন পরিষদ কিভাবে যাওয়া যায়: 

বগুড়া কেন্দ্রীয় বাসষ্ট্যান্ড থেকে বাসযোগে দররগাহাট বাজার সেখান থেকে রিক্সা বা সিএনজি যোগে পাইকড়র ইউনিয়ন পরিষদ

কাহালু উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিঃমিঃ উত্তরে পাইকড় ইউনিয়ন পরিষদের পাশে ঐতিহাসিক যোগীর ভবন অবস্থিত। এখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের যোগী ও সাধু-সন্নাসীদের আনা-গোনা ছিল বলে এ স্থানটির নামকরণ ‘‘যোগীর ভবন’’ বলে স্থানীয়ভাবে জানা যায়। এখানে রয়েছে একটি আশ্রম, ০৪ টি মন্দির, কানচ কূপ, একটি ইঁদারা, ধর্মটঙ্গী এবং অগ্নিকুন্ড ঘর। যোগীর ভবনের আশ্রম ও মন্দির নির্মানের তেমন কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও এখানে বিভিন্ন দেয়ালের গায়ে ৮৮৪, ১১১৩, ১১১৯ খৃষ্টাব্দ লেখা রয়েছে যা থেকে অনুমান করা যায় যে, এটি ৮৮৪ সালে নির্মিত হয়েছিল। ১১১৩, ১১১৯ খৃষ্টাব্দে এটির সম্ভবতঃ সংস্কার করা হয়েছিল। জনশ্রুতিতে আরোও জানা যায় বাংলার কিংবদন্তী নায়িকা বেহুলার মৃত স্বামী লক্ষ্ণীন্দর এখানকার কানচ কূপের পানির মাধ্যমে জীবন ফিরে পেয়ে ছিলেন। যোগীর ভবন মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ পূজা-পার্বণ করে থাকেন। সংস্কারের অভাবে এখন এটি ধবংসের পথে।

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান জয়পীরের মাজার,দুপচাচিয়া জিয়ানগর উপজেলা সদর হতে পশ্চিম দিকে আক্কেলপুর যাোয়ার রাস্তায় ৫ কি: মি:যেতে হবে 

স্থান
জিয়ানগর

কিভাবে যাওয়া যায়
উপজেলা সদর হতে পশ্চিম দিকে আক্কেলপুর যাোয়ার রাস্তায় ৫ কি: মি:যেতে হবে

বিস্তারিত

জয়পীরের মাজার

 
কিভাবে যাওয়া যায়: 
উপজেলা সদর হতে পশ্চিম দিকে আক্কেলপুর যাোয়ার রাস্তায় ৫ কি: মি:যেতে হবে

কথিত আছে খ্রি. পূর্ব ৫৭৮ াব্দে জয় নামক একজন পীর এই এলাকায় ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে আসে। ধর্ম প্রচারে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন।

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থানদেওতা খানকা হ্ মাজার শরিফ,নন্দীগ্রাম নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্থিত।বগুড়া জেলা থেকে ৩৯ কিমিঃ দুরে নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্হিত ।

স্থান
নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্থিত।

কিভাবে যাওয়া যায়
বগুড়া জেলা থেকে ৩৯ কিমিঃ দুরে নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্হিত ।

বিস্তারিত
কিভাবে যাওয়া যায়: 
বগুড়া জেলা থেকে ৩৯ কিমিঃ দুরে নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্হিত ।

ভারতের মেদিনীপুর জেলা হতে আগত হয়রত সৈয়দ আশরার আহ ম্মেদ  কালেমী তিশতী (রহঃ) ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্য বগুড়া অন্তগত নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের দেওতা গ্রামে অবস্হিত ।

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান পাঁচপীর মাজার কাহালু দূর্গাপুর ইউনিয়নের কাহালু-তালোড়া রাস্তার দক্ষিণ পার্শ্বে বগুড়া সাতমাথা হতে সিএনজি যোগে পাঁচপীর মাজার বা বগুড়া হতে ট্রেনযোগে পাঁচপীর ষ্টেশন হয়ে ২০০ মিটার পশ্চিমে পাঁচপীর মাজার।

কিভাবে যাওয়া যায়: 
বগুড়া সাতমাথা হতে সিএনজি যোগে পাঁচপীর মাজার বা বগুড়া হতে ট্রেনযোগে পাঁচপীর ষ্টেশন হয়ে ২০০ মিটার পশ্চিমে পাঁচপীর মাজার।

পাঁচপীর মাজার কাহালু উপজেলার ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে পরিচিত। পাঁচ জন পীর বা অলি একই স্থানে শায়িত আছেন বলে স্থানটির নামকরণ হয়েছে ‘‘পাঁচপীর’’। মাজারটি উঁচু একটি ঢিবির উপর অবস্থিত। তবে সম্রাট আকবরের শাসনকালে থেকে স্থানটি ‘‘পাঁচপীর মাজার’’ নাম ধারন করে আসছে বলে জনশ্রুতিতে জানা যায়। ১৯৫২ সালে মাজার এলাকা সমতল করার সময় ইট দ্বারা বাধানো ০৫ (পাঁচ) টি কবর আবিস্কৃত হয়। ঐ এলাকার এক ব্যক্তি মাজার এলাকা সমতল করার দিনগত রাতে স্বপ্নে উক্ত স্থানে ০৫ (পাঁচ) জন পীরের মাজার দেখতে পান বলে এলাকাবাসী নিকট থেকে জানা যায়।

 

ইতিহাস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ১৩৩৪ খৃষ্টাব্দে আব্দুল আজিজ (রহঃ) নামের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির নেতৃত্বে ইসলাম প্রচারে জন্য ০৭ (সাত) সদস্যের একটি দল প্রথমে এদেশে আগমন করেন। পরবর্তীতে নুর উদ্দীন ইয়ামিন (রহঃ) এর নেতৃত্বে ০৫ (পাঁচ) সদস্যের একটি দল এ উপজেলায় প্রেরণ করা হয়। তারা উপজেলার প্রতাপপুর গ্রামে এসে আশ্রয় গ্রহন করেন এবং এখান থেকে সর্বপ্রথম ইসলাম প্রচার কার্যক্রম শুরু করেন। তারা এখানেই ইন্তেকাল করে বলে জনশ্রুতিতে জানা যায়।

 

স্থানীয় সুত্রে জানা যায় যে, ১৩০০ খৃষ্টাব্দে সুদূর বাগদাদ (ইরাক) থেকে ০৫ (পাঁচ) জন পীরের প্রধান পীরজাদা মোঃ আহমদল্লাহ (রহঃ) প্রথমে মাজারের ১ কিঃমিঃ পশ্চিমে ফকিরপাড়া গ্রামের পাশে দরগাতলা নামক স্থানে একটি পাকুড় গাছের মাথায় লাল ঝান্ডা (পতাকা) দিয়ে তার নীচে আস্তানা গড়েন। কিছুদিন পর তার অপর ০৪ (চার) সঙ্গী ঝান্ডা দেখে সেখানে সমবেত হয়ে সম্মিলিতভাবে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তৎকালীন ঐ এলাকার প্রতাপশালী এক জমিদার ইসলাম প্রচারে বাধা দিলে পীরগণ এলাকার মুসলমানদের সহযোগিতায় জমিদারকে বিতাড়িত করে মাজার এলাকায় তার কাচারী বাড়ী দখল করে সেখান থেকে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। পরবর্তীকালে পীরগণ ইন্তেকাল করলে এলাকার ভক্তগণ পর্যায়ক্রমে তাদের পাঁচপীর মাজার নামক স্থানে কবরস্থ করা হয় বলে এ নামকরণ হয়েছে ‘‘পাঁচপীর মাজার’’। তবে পীরগণের নাম ও তাদের আগমন সম্পর্কে কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায়নি।

 

স্থানীয় সুত্রে আরো জানা যায় ১৯৬৮ সালে পীরজাদা মাওঃ মোহাম্মাদী ফরিদি তার একজন মুরিদকে নিয়ে এ মাজার শরীফে মোরাকাবা ও মুশাহেদী করে পীরগণেরনাম জানতে পারেন। এরা হলেন পীরজাদা মোঃ আহমদল্লাহ (প্রধান), পীরজাদা মোঃ আব্দুল গফুর, পীরজাদা মোঃ আব্দুস সামাদ ও পীরজাদা মোঃ আব্দুর রহমান। বর্তমানে এখানে একটি মসজিদ, একটি মাদ্রাসা ও রেল ষ্টেশন রয়েছে এবং প্রতিবছর মাঘ মাসের শেষে এখানে ০৩ (তিন) দিনব্যাপী ওরশ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান বাবুর পুকুরের গণকবর,শাজাহানপুর পারতেখুর, খরনা বগুড়া শহর থেকে নাটোর রোড এ ১০ কিঃমিঃযেতে হয় বাস বা সি এন জি অটোরিক্সাতে সময় লাগে ৩৫ মিনিট

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান বেহুলা লক্ষিণদ্বর (গোকুল মেধ) বগুড়া সদর উপজেলা বগুড়া-রংপুর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে গোকুল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মুখে যানবাহন যোগে যাওয়া যায়


কিভাবে যাওয়া যায়: 
বগুড়া-রংপুর মহাসড়কের পশ্চিম পাশে গোকুল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মুখে যানবাহন যোগে যাওয়া যায়

বগরা খাঁর নাম অনুসারে বগুড়া সদর উপজেলার নাম। উত্তর বংগের একটি প্রাচীন জনপদ। করতোয়া নদীর সংলগ্ন যে ভূমিটি ছোট জনপদ। ব্যবসা বানিজ্যিরের তীর্থকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। সদর উপজেলা হিন্দু আমল, সুলতানী আমল, নবাবী আমল, বিটিশ আমল ও পাকিস্তান আমল পেরীয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত সদর উপজেলার ইতিহাস-বৈচিত্র্যের ইতিহাস, বহু শাসকের উথান-পতনের ইতিহাস, অত্যাচার, শুশনের ইতিহাস সব মিলিয়ে সদর উপজেলার ইতিহাস ঐতিহাসিক ভূমিকা অনির্বায ভাবে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের অবিচচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে দাড়াই। এ বিশাল ইতিহাসের পরিধীতে করতোয়া স্রত সদর উপজেলা ভূমিতে জম্মগ্রহণ করেছেন প্রোথিতযশা অনেক কবি সাহিত্যিক তাঁদের রচনা কর্মে একদিকে যেমন এ উপজেলার গৌরবময় ভূমিকাকে উজ্জল করেছে, তেমনি এদেশের সাহিত্যিাঙ্গনকে করেছে গতিশীল ও সমৃদ্ধ। শুধু তাই নয়, উপজেলার প্রাচীন কালে কবি সাহিত্যিকদের রচনাবলীর দ্বারা যেমন আমরা আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্যকে বার বার ফিরে পাই। তেমনি আধুনিক কালে কবি-সাহিত্যিকদের রচনাবলী দেশের তথা সাহিত্যের বিশ্ব-ইতিহাস অনুসন্ধানে আমাদেরকে অনুপ্রাণীত করে। অতিত ও বর্তমানে এ মহামিলনের মধ্যে সেতু রচনা করতে আমরা যদি ব্যর্থ হই তাহলে আমাদের সকল ইতিহাস একদিন বিস্মৃতির অন্ধকারে নিমির্জ্জিত হবে। ঐতিহ্যের পুনরুদ্ধার প্রয়োজন এ কথা শুধু মুখে বলেই হবে না। সঠিক ইতিহাস রচনার মাধ্যমে তাকে বাচিয়ে রাখতে হবে। বিকৃত ইতিহাসের মধ্যে নয়।

মধ্যে যোগের কবিদের মধ্যে খ্যাতি অর্জন করেন লাহিড়ীপাড়া ইউনিয়নের কবি জীবনকৃঞ্চ মৈত্র। তিনি বাংলা সাহিত্যির ইতিহাসে মনসা মঙ্গলের কবি হিসাবে পরিচিত। জীবন কৃঞ্চ মৈত্রের কাব্যেবের নাম ‘‘ পদ্ম পুরন’’, এতে চাঁদসওদাগর মনসা, বেহুলা লক্ষিদরের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। কবিতার বংশ পরিচয় দিয়েছেন এভাবে শ্রী বংশীবদন মৈত্র নাম মহাশয় চৌধুরী অনন্তরায় তাহার তয়ন/অনন্তনন্দন কবি শ্রী মৈত্র জীবন/লাহিড়ীপাড়াতে বরেন্দ্র ব্রাক্ষ্মণ, তিনি পাগল জীবন নামে পরিচিত ছিলেন। নিজস্ব কাব্য প্রতিভার দ্বারা জীবন মৈত্র সাহিত্যিতের ইতিহাসে নিজের স্থান করে নিয়েছেন। সে গৌরবের অংশিদার এ উপজেলা বাসীও। ডাঃ কহরউল্লাহ পেশায় ছিলেন হোমিও প্যাথিক চিকিৎসক। তাঁর জন্ম স্থান গোকুলের রামশহরে। তিনি ‘‘মহাস্থান’’ নামে যে ঐতিহাসিক উপন্যাস লিখেছেন তাতে মহাস্থান গড়ে ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞ্যাত হওয়া যায়।

বিটিশ আমলে মধ্যভাগে সদর উপজেলায় বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ প্যারীশঙ্কর দাস গুপ্ত প্রায় ১৮টি গ্রন্থ রচনা করেন। সামাজিক উপনাস, ধর্মীগ্রন্থ এবং চিকিৎসা বিষয়ক গ্রন্থ অন্যতম। তিনি ১৯৫৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেন এবং ১৯৩১ সালে মৃত্যু বরণ করেন। তাঁর গ্রন্থ গুলোর নাম আর্য-বিধবা, কমলিনি, ফুল ও মুকুল, প্রতাপসিং, যমুনা, রত্নকার, গ্রাসী, কর্ণ, লক্ষী, অর্জুন, প্রহলাদ, উষা, প্রসাদ, গীতা ও কুঠির, কৃঞ্চাশ্রম, সংগ্রামসিং, স্ত্রীশিক্ষা, রাধা চিকিৎসা বই-ওলাওঠা। দত্তবাড়ীর মোড় থেকে নামাজগড় মোড় পর্যন্ত পশ্চিম মূখী রাস্তাটি তাঁর নামানুসারে ডাঃ প্যারীশঙ্কর স্ট্রিট নামে পরিচিত।

শুজাত আলী শেখেরকোলা ইউনিয়নের তেলিহারা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর লিখা শিশু তোষ গ্রন্থ, চাঁদের হাট এ সময়ে সদর উপজেলায় ২জন কবি খ্যাতি অর্জন করেন তাঁরা হলেন কবি রোস্তম আলী কর্ণপুরী এবং কবি কে.এম সমসের আলী। কবি কর্ণপুরী আমৃত্যু সাহিত্যকে ভালো বেসে গেছেন। কোন সাহিত্যি সভায় ডাক পড়লে শুদুর গ্রাম কর্ণপুর থেকে পায়ে হেটে চলে আসতেন। সদর উপজেলার কর্ণপুর গ্রামে এ মানুষটি কাব্য ভাষায় নিজেকে উজাড় করে দেন। খেলাফত ও কংগ্রোস আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ‘‘ বিশ্ব নবী’’ বগুড়ার ফুলমাঞ্চ’’ সোহরাব-রোস্তম সহ অনেক গ্রন্থ রচিতা তিনি। সোহরাব-রোস্তম কাব্যখানি অমৃত্রিাক্ষর ছন্দে রচিত। তাঁর কবির তার মধ্যে নজরুলের প্রভাব বিদ্যমান। রবিন্দ্র নাথ প্রভাবিত আরেক কবি কে. এম সমসের আলী এ উপজেলার মন্ডলধরন গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ছাত্রাবস্থায় থেকে তিনি কাব্য রচনার প্রয়াস পান। তাঁর প্রথম কাব্য গ্রন্থ ‘‘ আলিঙ্গন’’ ছাত্র জীবনে প্রকাশ পায়। ‘‘ স্বাক্ষর’’ সনেট গ্রন্থ এবং অল্প সময়ে তিনি ‘‘ সনেট বিশারদ’’ হিসাবে সারা দেশে শুনাম অর্জন করেন। ‘‘ কল্লোল’’ আর একটি সনেট সংকলন।  আধুনিক কবিতা, যাকে অনেকে গদ্য-কবিতা বলে আখ্যায়িত করেন। সেই গদ্য কবিতা লিখার প্রচেষ্টার স্বাক্ষর তাঁর আর একটি  গ্রন্থ ‘‘রমনার কবি’’। তিনি কাব্যে একটি নিবেদিত প্রাণ কবি ছিলেন। তিনি ১৯৯৯ সালে ১৭ এপ্রিল পরলোক গমন করেন। তিনি বাংলা একাডেমীর পুরস্কার ও লাভ করেন।

রমেনা আফাজ ১৯২৬ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। মুরত ‘‘ দস্যুবনহুর’’ সিরিজ কাহিনী লিখে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। কিন্তু উপনাস রচনাতেও তাঁর ছিল সমান দক্ষতা। ‘‘ বনহুর সিরিজের মোট সংখ্যা ১৩২টি। ‘‘দস্যুরানী সিরিজ ১২টি। উপনাসের সংখ্যা ৬০টি। ‘‘ কাগজের নৌকাসহ প্রায় ৬টি উপন্যাস চলচ্চিত্রায়িত হয়েছে। ‘‘ মান্দীগড়ের বাড়ী নামক একটি কিশোর উপন্যাসও তিনি লিখে ছিলেন। সাহিত্যতে নিবেদিত প্রাণ রমেনা আফাজ ২০৩ সালে লোকান্তরিত হন।

তাজমিলুর রহমানের জন্ম ১৯২৫ সালে। তিনি নাট্যকার হিসাবে সুপরিচিত। তাঁর রচিত কয়েকটি নাটকের মধ্যে অন্যতম কলির জিন, ভাই, রুপচাঁন, সুবেহ, উম্মিদ, কারিগর, অনেক আধারা পেরিয়ে, টোবযেমন খুশি সাজো। কিশোরদের জন্য লিখেছেন উপন্যাস-জুলফিকারের অভিযান, সুন্দরবনের জুলফিকার, ভুতের কবলে জুলফিকার। রম্যরচনা-অমৎসর, লঘুগুরু। তাঁর রচিত প্রবন্ধ গন্থের নাম প্রবন্ধ সংগ্রহ।

ড. মমতাজুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক। ইতিহাস বিষয়ক বেশ কয়েকটি গ্রন্থ প্রনেতা। ১৯৭৭ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কার লাভ করেন। তিনি সদর উপজেলার মেঘাগাছা গ্রামে ১৯২৮ সালে জন্ম গ্রহণ করেন।

মাফরুহা চৌধুরী ১৯৩৬-এ নাটনারপাড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি কবি তালিন হোসনের স্ত্রী এবং প্রখ্যাত নজরুল সংগীত শিল্পী শবনাম মোস্তারীর মাতা। মুলত গল্পকার হিসাবে তিনি খ্যাত। অরণ্যগাধা ও অন্যান্য গল্প, সম্মিলিত নক্ষত্র সহ প্রায় ১০টি গ্রন্থ ২টি উপন্যাস এবং ৩টি কাব্য গ্রন্থ রচনা করেন। প্রবন্ধ গ্রন্থ-ক্রান্তিকালের ছায়া, সঙ্গ-প্রসঙ্গ, শিশুতোষ রচনা, একটি ফুলের জন্য, পানির কখনও আগুন লাগে, তাঁর ২টি বঙ্গনানুবাদ আছে।

 

ববিউল আলম ১৯৪৮ সালে সদর উপজেলার বারবাঘপুর জন্ম গ্রহণ করেন। নাট্যকার, নির্দেশক, অভিনেতা এবং গল্পকার। চাকুরীর সুবাদে ঢাকায় বসবাস করেন। তাঁর অনেক গুলো নাটক বেতার ও টেলিভিশনে প্রচার হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে। টেলিভিশন ও বেতারের উল্লেখ যোগ্য নাটক-নাপুস, সমাপ্তি অন্য রকম, একযেছিল দুই হুজুর, কখন সৈকতে, আর একজন রাবেয়া, প্রবাসী, সবুজিয়া, বিপ্রতিপ, আমি যখন বন্দী, এক সকালে, যার সাথে যার, উল্টোফাদ, একজন মিশার ঈদ, তোমরা-আমরা ইত্যাদি।   

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান মহাস্থানগড় বগুড়াশহর হতে ১৫ কিঃমিঃ দূরেপুন্ড্রবর্ধনের প্রশাসনিক কেন্দ্রবিন্দু ছিল এইমহাস্থানগড়। বর্তমানে এলাকাটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর কর্তৃক সংরক্ষিত। বগুড়া সাতমাথা হতে সিএনজি যোগে ১৫ কিমি উত্তরে।


মহাস্থানগড়েরবিস্তীর্ণ ধবংসাবশেষ প্রাচীর পুন্ড্রবর্ধনভূক্তির রাজধানী পুন্ড্রনগরেরসুদীর্ঘ প্রায় আড়াই হাজার বছরের গৌরবোজ্জল ইতিহাসের এক নীরব স্বাক্ষী। এধবংসাবশেষ বগুড়া জেলা শহরের ১৩ কিঃমিঃ উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরেঅবস্থিত। সমগ্র বাংলার সর্বপ্রধান ও সর্বপ্রাচীন এ দূর্গনগরী পর্যায়ক্রমেমাটি ও ইটের বেষ্টনী প্রাচীর দ্বারা সুরক্ষিত যা উত্তর দক্ষিনে ১৫২৫ মিঃদীর্ঘ এবং পূর্ব পশ্চিমে ১৩৭০মিঃ প্রশস্থ ও চতুপার্শ্বস্থ সমতল ভূমি হতে৫মিঃ উচু। বেস্টনী প্রাচীর ছাড়াও পূর্ব দিকে নদী ও অপর তিনদিকে গভীর পরিখানগরীর অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্রত্নতাত্বিকনিদর্শন হতে জানা যায় যে, কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত এ স্থান পরাক্রমশালী মৌর্য , গুপ্ত এবং পাল শাসকবর্গের প্রাদেশিক রাজধানী ও পরবর্তীকালে হিন্দু সমান্তরাজাগণের রাজধানী ছিল। দূর্গের বাইরে উত্তর ,পশ্চিম , দক্ষিণ ও দক্ষিণপশ্চিম ৭/৮ কিলোমিটারের মধ্যে এখনও বিভিন্ন ধরণের বহু প্রাচীন নিদের্শনরয়েছে যা উপ-শহরের সাক্ষ্য বহন করে। উল্লেখ্য, বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজকহুয়েন সাঙ ভারতবর্ষ ভ্রমণকালে (৬৩৯-৬৪৫) পুন্ড্রনগর পরিদর্শন করেন।প্রখ্যাত বৃটিশ প্রত্নতত্ববিদ স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম ১৮৭৯ খৃষ্টাব্দেমহাস্থান গড়ের ধ্বংসাবশেষকে ফুয়েন সাঙ বর্ণিত পুন্ডু নগর হিসেবে সঠিকভাবেসনাক্ত করেন।

১৯২৮-১৯২৯সালে মহাস্থানগড়ে সর্ব প্রথম প্রত্নতাত্তিক উৎখনন কার্য শুরু করা হয়। এসময় নগরীরর মধ্যে বইরাগির ভিটা মুনির ঘোন ও বাইরে গোবিন্দ ভিটা নামক ৩টিস্থানে খনন করা হয়। দীর্ঘদিন পর ১৯৬০-১৯৬১ সালে এবং পরবর্তীতে ১৯৮৮ সাল হতেনিয়মিতভাবে দূর্গের বিভিন্ন অংশ উৎখনন করা হয়। ১৯৯৩ হতে বাংলাদেশ ওফ্রান্স সরকার যৌথভাবে মহাস্থানগড় খনন শুরু করায় এখানকার প্রত্নতাত্ত্বিকগবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন মাত্র পায়। প্রথম পর্যায়ে ১৯৯৯ পর্যন্ত পূর্বদূর্গ প্রাচীরের মধ্যবর্তী এলাকায় খনন করা হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০০০ সালথেকে মাজারের পশ্চিম পাশে খনন কাজ করা হচ্ছে।

দীর্ঘসময় ব্যাপি ব্যাপক অনুসন্ধান ও খননের ফলে দুর্গ নগরীর অভ্যন্তরে খৃস্টাব্দচতুর্থ শতক থেকে শুরু করে মুসলিম যুগ পর্যন্ত প্রায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে বসতিনিদর্শন উম্মোচিত হয়েছে। ১৮টি স্তরে প্রাক মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও মুসলিমযুগের কাঁচা পাকা ঘর বাড়ী, রাস্তা, নর্দমা, নালা কুপ, মন্দির, মসজিদ, তোরণ, বুরুজ ইত্যাদি উম্মোচিত হয়েছে। এসব স্থাপত্যিক কাঠামো ছাড়াও আবিস্কৃতহয়েছে। তদানীন্তন নগরজীবনের বিভিন্ন অস্থাবর সাংস্কৃতিক দ্রব্রাদি যেমনমৌর্য যুগের টাপিযুক্ত শিলা খন্ড, ছাপাঙ্কিত রৌপ্য মুদ্রা ও ছাঁচে ঢালাতাম্র মুদ্রা, ব্লাক এন্ড বেচ চেয়ার, বুলেটেড ওয়ার, উত্তরাঞ্চলীয় কালো মসৃণমৃৎপাত্র, শুংগ বৈশিষ্ট্য মন্ডি পোড়ামাটির ফলক, প্রস্ত্তর ও পোড়ামাটিরমূর্তি স্বল্প মূল্যবান প্রস্ত্তর গুটিকা গোলক, জালের কাঠি এবং মাটির ওধাবত দ্রব্যাদি, প্রচুর সাধারণ মৃৎপাত্র এবং আরবি উৎকীর্ণ লিপিযুক্ত একটিপ্রস্ত্তর ফলক বিশেষ উল্লেখযোগ্য।

মাজার শরীফ

মহাস্থান বাস স্ট্যান্ড থেকে কিছু পশ্চিমে হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর মাজার শরীফ অবস্থিত। কথিত আছে মাছের পিঠে আরোহন করে তিনি বরেন্দ্র ভূমিতে আসেন। তাই তাকে মাহী সওয়ার বলা হয়। কথিত আছে হযরত মীর বোরহান নামক একজন মুসলমান এখানে বাস করতেন। পুত্র মানত করে গরু কোরবানী দেয়ার অপরাধে রাজা পরশুরাম তার বলির আদেশ দেন এবং তাকে সাহায্য করতেই মাহী সওয়ারেরর আগমন ঘটে।

কালীদহ সাগর

গড়ের পশ্চিম অংশে রয়েছে ঐতিহাসিক কালীদহ সাগর এবং পদ্মাদেবীর বাসভবন। কদফজস্ক্লফজসফজাস;লফজাস;লফজাফ;ল্কজফ্লাজফ;লাজফ্লাসফজ;স্লজস;লফজস;লফজ

শীলাদেবীর ঘাট

গড়ের পূর্বপাশে রয়েছে করতোয়া নদী এর তীরে ‘শীলাদেবীর ঘাট’। শীলাদেবী ছিলেন পরশুরামের বোন। এখানে প্রতি বছর হিন্দুদের স্নান হয় এবং একদিনের একটি মেলা বসে।

জিউৎকুন্ড

এই ঘাটের পশ্চিমে জিউৎকুন্ড নামে একটি বড় কুপ আছে। কথিত আছে এই কুপের পানি পান করে পরশুরামের আহত সৈন্যরা সুস্থ হয়ে যেত।

মিউজিয়াম

মহাস্থান গড় খননের ফলে http://মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন যুগের বিভিন্ন দ্রব্যাদিসহ অনেক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে যা গড়ের উত্তরে অবস্থিত জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।

বেহুলার বাসর ঘর

মহাস্থানগড় বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রায় ২কি.মি দক্ষিণ পশ্চিমে একটি বৌদ্ধ স্তম্ভ রয়েছে যা সম্রাট অশোক নির্মাণ করেছিলেন বলে মনে করা হয়। স্তম্ভের উচ্চতা প্রায় ৪৫ ফুট। স্তম্ভের পূর্বার্ধে রয়েছে ২৪ কোন বিশিষ্ট চৌবাচ্চা সদৃশ একটি বাথরুম ।এটি বেহুলার বাসর ঘর নামেই বেশি পরিচিত

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান সান্তাহার সাইলো সান্তাহার রেলস্টেশন থেকে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। বগুড়া রেল স্টেশন হতে ট্রেনযোগে সান্তাহার জংশনে পৌছে ৩ কি:মি:রাস্তা রিক্সা অথবা টেম্পুযোগে যাওয়া যায়।

বগুড়ার  দর্শনীয় স্থান সারিয়াকান্দির পানি বন্দর যমুনা নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত।সারিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদ হতে রিক্সা যোগে কালীতলা গ্রোয়েন বাধ সংলগ্ন যমুনা নদীর ঘাটে যেতে হয়।

ভ্রমণের উপকারিতাঃ

জীবনের প্রয়োজনে,চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনাকে আপনার এলাকার সম্পর্কে দর্শনীয় স্থানসমূহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এবং আপনার এলাকার বিশেষ বিশেষ কিছু নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করতেই পারেন এবং ম্যাক্সিমাম সময় প্রশ্ন করে তাই আপনার এলাকা সম্পর্কে আপনার নিজের জানা উচিত তাই আপনার এলাকার সম্পর্কে আমরা খুঁটিনাটি সকল তথ্য তুলে ধরেছি। ভালোভাবে বাচাঁর তাগিদে যেমন সবসময় উন্নত জীবনযাত্রার কথা ভাবতে হয়। তেমনি মানুষিক সাস্থ্যের কথা ভেবে নিজ দেশে বা দেশের বাহিরে ঘুরতে যাওয়া ও প্রয়োজন। জেনে রাখা ভালো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ। নিজ জেলার বা অন্য যে কোন জেলার উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামসংখ্যা দেখুন আলাদা আলাদা জেলার ছবিগুলোতে।সারাবছর ভ্রমণের স্থানসমূহ উন্মুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালে ভ্রমণ করতে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করি।

জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ

শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে। 

সাথে রাখুনঃ

জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।

কোথায় যাবেনঃ

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্। 

কিভাবে যাবেনঃ

ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।

Previous Post
Next Post
Related Posts