নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান গুলো হলো
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থানগুলো হল গোয়ালবাথান গ্রামের মসজিদ, কদমতলা, নাল দিতে গাজী দরগা, উজিরপুরে রাজা কেশব রায়ের বাড়ি, জোর বাংলায় রাধাগোবিন্দ মন্দির ,লক্ষীপাশা এ কালীবাড়ি, নিশিনাথ তলার বড়দিয়া তে মঠ,চাপাইল সেতু, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক ইত্যাদি।
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান গুলো হলো; গোয়াল বাথান গ্রামের মসজিদ, কদমতলা মসজিদ, নালদীতে গাজীর দরগা, উজিরপুরে রাজা কেশব রায়ের বাড়ী, জোড় বাংলায় রাধাগোবিন্দ মন্দির, লক্ষ্মীপাশায় কালিবাড়ী, নিশিনাথতলার বড়দিয়াতে মঠ, চাপাইল সেতু, নিরিবিলি পিকনিক স্পট, অরুনিমা ইকো পার্ক ইত্যাদি।
নড়াইলের লোকজ ঐতিহ্যে
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইলের লোকজ ঐতিহ্যের মধ্যে যাত্রাগান, পালাগান,নৌকাবাইচ, হাডুডু খেলা, লাঠি খেলা, হালুইগান, ষাড়ের লড়াই , বিভিন্ন মেলা, পিঠাগুলি, কবিগান, জারিগান, গাজিরগান, বৃষ্টির গান ইত্যাদি সবিশেষ উল্লেখযোগ্য । বর্তমানে নড়াইল একটি জেলা শহর। ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ মাসে তৎকালীন মহকুমা হতে জেলা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে।
জেলার ঐতিহ্য
নড়াইল একটি প্রাচীন জনপদ। কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য এই জেলা আপন মহিমায় ভাস্বর, অবারিত মাঠ, শ্যামল প্রান্তর , ইছামতি, চাচুড়ী সহ অসংখ্য বিলের স‘ফটিক স্বচ্ছ কালোজল, জলধারা , মধুমতি, চিত্রা, নবগঙ্গা আর কাজলা নদীর প্রবাহমানতা এই জেলাকে দিয়েছে স্বতন্ত্র পরিচয়। নড়াইলের লোকজ ঐতিহ্যের মধ্যে যাত্রাগান, পালাগান,নৌকাবাইচ, হাডুডু খেলা, লাঠি খেলা, হালুইগান, ষাড়ের লড়াই , বিভিন্ন মেলা, পিঠাগুলি, কবিগান, জারিগান, গাজিরগান, বৃষ্টির গান ইত্যাদি সবিশেষ উল্লেখযোগ্য ।
নড়াইলের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও ঐতিহ্য
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইলের যাত্রাগান
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
১৮ শতকের শেষাংশ হতে উনিশ শতকের মাধ্য সময় পর্যন্ত গীত প্রধান পদ্যছন্দে ধর্মীয় কিংবা সমাজ ভিত্তিক কাহিনীগুলিকে রুপকল্পের মাধ্যমে চরিত্রে চিত্রিত করে তার মঞ্চে কিংবা খোলা আসরে অভিনীত হত মুলতঃ তাইই যাত্রা গান এর পরে অবশ্য ইংরেজী থিয়েটারের প্রভাবে যাত্রার মুল চেহারা বদলাতে থাকে। যাহোক সে সময়ে নড়াইলের জমিদার বাড়ী কেন্দ্রীক সংস্কৃতি জাকজমকের সংগে সম্পন্ন হত এবং এর প্রভাবে উৎসাহিত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় যাত্রাসহ সাংস্কৃতিক অন্যান্য বিষয় ও বিখ্যাত গায়ক, অভিনেতা, অভিনেত্রী সুরশিল্পীসহ যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষের আবির্ভাব নড়াইলে দেখা যায়।
জমিদার ভ্রাতা বাবু মহীন্দ্র রায় সর্বপ্রথম নড়াইলে যাত্রাদল গঠন করেন এবং বিখ্যাত অভিনেতা শেলকম সাহেব তার দলভূক্ত ছিলেন। এরপর অত্র জেলায় নিম্নবর্ণিত যাত্রাদল গঠিত হয় এবং দলগুলো অতি সুনামের সাথে পরিচালিত হতে থাকে।
- মুকুল অপেরা, মহিষখোলা, নড়াইল ।
- মহামায়া যাত্রা নলদীরচর গোবরা, নড়াইল।
- স্মৃতি দুর্গা অপেরা গোবরা নড়াইল।
- মালিয়াট যাত্রা পার্টি, মালিয়ার্ট নড়াইল ।
- দিপালী অপেরা, কালিয়া, নড়াইল।
- রংমহল অপেরা, কালিয়া, নড়াইল ।
- সত্যস্বর অপেরা, সিংগাশোলপুর, নড়াইল ইত্যাদি যাত্রাদল ও খ্যাতিমান শিল্পী কুশলী সম্পর্কে জানা যায়।
নড়াইলের পালা গান
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
পালাগান প্রাচীন কাল হতে বর্তমান যান্ত্রিক সভ্যতার যুগেও সাধারণ মানুষের কাছে এক চির পরিচিত পছন্দের সংগীত। যা মানুষকে শুধু আনন্দই দেয়না বরং প্রচন্ড আলোড়নে অন্দোলিত করে। নড়াইলের পালা গান বলতে জারী গান এবং কবি গানকে বোঝায়। এই দুধরনের গানই ধর্ম, দর্শন বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিষয়বস্তু সন্নিবেশিত করে। একজন মুল গায়ক ও ৫/৬ জন দোহারসহ গীত হয়। একজন প্রশ্ন করেন এবং অপর জন জবাব দেন ও পাল্টা প্রশ্ন করেন। সাধারণত সারা রাত এভাবে আসর চলে। বিজয় সরকার ও মোসলেম বয়াতীর জন্য নড়াইলের কবি ও জারী গান শ্রেষ্ঠ হয়ে আছে।
নৌকা বাইচ
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইলের চিত্রা, নবগঙ্গা, মধুমতী কাজলা নদীতে বর্ষাকালে নৌকা বাইচ হয়ে থাকে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নৌকা বাইচ হল এস,এম সুলতানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১০ই আগস্ট অনুষ্ঠিত নৌকা বাইচ। প্রতি বছর ১০ আগস্ট এই বাইচ হয়ে থাকে। পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জ, মাগুরা, খুলনা জেলা থেকে অনেক বাইচের নৌকা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বাইচের নৌকাকে সহানীয় ভাষায় বলে বাছাড়ী নৌকা। দীর্ঘ সরু অপরুপ সাজে সজ্জিত বাইচের নৌকাগুলি দেখতে বড়ই নান্দনিক ।
হাডুডু খেলা
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
হাডুডু এ জেলার প্রাচীনও জনপ্রিয় খেলা। সাধারনতঃ আষাঢ়, শ্রাবন, ভাদ্র আশ্বিন এই চার মাস এই খেলা হয়ে থাকে। হাডুডু খেলার জন্য বড় মাঠের প্রয়োজন হয় না। প্রতিপক্ষে সাত জন করে খেলোয়াড় থাকে। সাধারণতঃ বিকালে হাডুডু খেলা হয়। সহানীয় ভাষায় হাডুডু খেলাকে ডুগডুগে বা চোল কুত কুত খেলা বলা হয়। নওশের , সালাম, আবু তালেব, বুলু নড়াইল জেলার এক সময়কার নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড় ইদানিং এই খেলাকে কাবাডি খেলা নামে অভিহিত করা হয় ।
লাঠিখেলা
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
লাঠি খেলা নড়াইল জেলার একটি প্রাচীনতম খেলা, হিন্দু মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের শুধু পুরুষরাই এই খেলায় অনুশীলন করে। বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠান বা পার্বন উপলক্ষ্যে সাধারণতঃ এ লাঠি খেলার প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। নড়াইল জেলার সিঙ্গা- হাড়িগড়া, বাহিরগ্রাম, শিমুলিয়া, বিছালী, গোবরা, চারিখাদা, মালাধরা , আগদিয়া , লাহুড়িয়া, কুমড়ি, ডিক্রিরচর, পাংখারচর প্রভৃতিসহানে লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে ।
হালুই গান
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইল জেলায় হালুই একটি জনপ্রিয় আঞ্চলিক গান । পৌষ মাসের শেষ ৭দিন রাতের বেলা ৭/৮ জনের একটি দল বাড়ি বাড়ি ঘুরে হালুই গান গেয়ে ধান এবং চাউল উঠায় । অনেকে টাকা পয়সাও দান করে । এই গানের মূল বিষয় বস্তু হল বাস্তুর নামে দান করিলে বাস্তু ঠান্ডা হয় । ৭ দিন ধরে ধান চাল তুলে পৌষ মাসের শেষ দিন পৌষ সংক্রান্তিতে শিরনা রান্না করে বিতরণ করা হয় । এতে বাড়ীর কল্যাণ হয় মর্মে বিশ্বাস করা হয় ।
ষাড়ের লড়াই
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নড়াইল জেলার প্রত্যন্ত পল্লী অঞ্চলে একটি উপভোগ্য ক্রীড়া হল ষাড়ের লড়াই। লাল, কালো ধারালো শিং ওয়ালা, মালা পরিহিত চুট ওয়ালা ষাড় গুলি লড়াই এর জন্য যখন প্রস্তুত হয়। তখন অপেক্ষমান হাজার হাজার দর্শক করতালি ও উল্লাসধ্বনি দেয়। প্রতিটি ষাড়ের সাথে ২ জন ওস্তাদ থেকে দুটি ষাড়কে লড়াইয়ের মুখোমুখী করিয়ে দেন। বিভিন্ন মন্ত্র ও যাদু টোনা করা হয় বলে লোকমুখে প্রচলিত আছে। বাঁশগ্রামের ষাড়ের লড়াই এই অঞ্চলে অত্যন্ত বিখ্যাত / বিজয়ী ষাড়ের মালিকদের পুরস্কৃত করা হয় ।
নড়াইলের মেলা
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
মেলা একদিকে মানুষের প্রাণ বিনিময়ের স্থান এবং অন্যদিকে একশ্রেণীর মানুষের অর্থনৈতিক সঞ্চয়ের মাধ্যম নড়াইল জেলার মেলাগুলোর মাঝে সদর উপজেলায় নিশিনাথতলার মেলা, হিজলডাংগার মেলা, বেতেঙ্গার চড়ক মেলা, মোসলেম মোলা, সুলতান মেলা, টেংরাখালীর মেলা, হোগলাডাংগার মেলা, বিজয় মেলা, আফরার মেলা, বুড়িশাল মেলা (শেখহাটি), চাকই মেলা বিলডুমুর তলা মেলা, মুলিয়ার মেলা, হাতিয়াড়ার মেলা, জুড়ালিয়ার মেলা, রুপগজ্ঞ রথের মেলা সিংগাশোলপুর রথের মেলা নুর মোহাম্মদ মেলা, থিয়েডাংগা ফেলো গুসাই এর মেলা, দেবভোগ রাম মেলা রুখালী কবি গানের মেলা, বোড়ামারা কাজী বাড়ী মেলা কালিয়া উপজেলার কালিয়া ভামিনীসেনের বাড়ির রথের মেলা, চাঁচুড়ী পুরুলিয়া শ্মশানের মেলা, বেন্দার নিশি ঠাকুরের মেলা, দেবদুনের পাগল ঠাকুরের মেলা, টুনার ঈদের মেলা, গরীবপুরের দোল মেলা, কলাবাড়িযা শীতল পুজার মেলা, বল্লারহাটি পাচুশাহ-র মেলা, হাড়িয়াঘোপ মুক্তার ফকিরের মেলা, পেড়লী উরসের মেলা, বাঐসোনা কুড়ন ফকিরের মেলা, চোরখালী আফরার মেলা, পনিপাড়া লেংটা সাহার মেলা, কালীনগর পিয়েলের গুসাইর মেলা ইত্যাদি। লোহাগড়া উপজেলার রামপুরা ফজুশাহর মেলা, কাশিপুরের নিশি বটের মেলা, কুমড়ী দোল পুজার মেলা, টিকের ডাংগা চৈতালী মেলা, জয়পুর তারক গোসাইর মেলা , সিদ্দেশ্বরী কালী পুজার মেলা ব্রক্ষ্মণডাংগা বৈশাখী মেলা, লোহাগড়া কলেজের রথের মেলা, তেলকাড়া ঈদের মেলা, করফার মেলা, ইতনার মেলা, বয়রার খাজা বারার মেলা, কাষ্ণনপুরের শ্মশানের মেলা , মহাজন লক্ষীপুজার মেলা, সরশুনার পীর ভিটের মেলা, শিয়রবরের দুর্গাপুজার মেলা, নোয়াগ্রাম সৈয়দ বাড়ির উরস এর মেলা ।
নড়াইলের পার্ক ও সিনেমা হল
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
নিরিবিলি পিকনিক স্পষ্ট, রামপুরা লোহাগড়া , চিত্রা রিসোর্ট,বোড়াবাদুরিয়া, নড়াইল, অরুনিমা ইকোপার্ক পানিপাড়া কালিয়া ।
নড়াইলের নৌকা
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
ভ্রমণের উপকারিতাঃ
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
জীবনের প্রয়োজনে,চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনাকে আপনার এলাকার সম্পর্কে দর্শনীয় স্থানসমূহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এবং আপনার এলাকার বিশেষ বিশেষ কিছু নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করতেই পারেন এবং ম্যাক্সিমাম সময় প্রশ্ন করে তাই আপনার এলাকা সম্পর্কে আপনার নিজের জানা উচিত তাই আপনার এলাকার সম্পর্কে আমরা খুঁটিনাটি সকল তথ্য তুলে ধরেছি। ভালোভাবে বাচাঁর তাগিদে যেমন সবসময় উন্নত জীবনযাত্রার কথা ভাবতে হয়। তেমনি মানুষিক সাস্থ্যের কথা ভেবে নিজ দেশে বা দেশের বাহিরে ঘুরতে যাওয়া ও প্রয়োজন। জেনে রাখা ভালো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ। নিজ জেলার বা অন্য যে কোন জেলার উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামসংখ্যা দেখুন আলাদা আলাদা জেলার ছবিগুলোতে।সারাবছর ভ্রমণের স্থানসমূহ উন্মুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালে ভ্রমণ করতে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করি।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
নড়াইল জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় ও ঐতিহাসিক স্থান
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।