বাংলাদেশ সরকারি রুলস সরকারি নিয়ম অনুযায়ী
বাংলাদেশ সরকারি রুলস সরকারি নিয়ম অনুযায়ী
জমির দলিল কত প্রকার কি কি?
সাব কবলা দলিল, দানপত্র দলিল, হেবা দলিল, হেবা বিল এওয়াজ দলিল, এওয়াজ দলিল, বণ্টননামা দলিল, অসিয়ত নামা দলিল, উইল দীলল ,নাদাবী দলিল ,বায়না দলিল ,আদালতে সাফকবলা দলিল ।
সাফ কবলা দলিল
যে কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি অন্যের কাছে বিক্রি করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেন তাকে সাফ কবলা,
সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রি খরচ নিম্নরূপ
হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিল এর লিখিত মূল্য ১০০০ টাকা দলিলের মূল্য ২৪০০ টাকা বা তার কম হলে নগদ অর্থ এবং ২৪০০০ টাকার বেশি হলে প্রে অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ১২১৬১ ০০০০১৮২৬ তে জমা করতে হবে ।
দানপত্র দলিল
দানপত্র দলিল কাকে বলে?
দানপত্র দলিল কাকে বলে? যে কোন সম্প্রদায়ের যেকোনো ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এই দানপত্র দলিল বিহীন অবস্থায় সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। স্বত্ব দাতার কোন প্রকার দাবি থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।
দানপত্র দলিল করার নিয়ম
দানপত্র দলিল করার নিয়ম। দানের দলিল নির্ধারিত ফরমে এবং স্ট্যাম্পের করতে হবে। দানের দলিল রেজিস্ট্রি করে নিতে হবে ২০০৫ সালের ১ জুলাই এর পর থেকে হেবা বা দানকৃত সম্পত্তি রেজিস্ট্রি করার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । একবার দান করার পর এবং সম্পত্তি হস্তান্তর করার পর আদালতে ডিগ্রি ছাড়া বাতিল করা যাবে না ।
দানপত্র দলিলের কত টাকা ফি দিতে হয়?
দানপত্র দলিলের কত টাকা ফি দিতে হয় । দানপত্র দলিল রেজিস্ট্রি খরচ সাব রেজিস্ট্রি অফিস হস্তান্তর সম্পত্তির দলিল এর লিখিত মূল্য ২৫০০ টাকা দলিলের মূল্য ২৪০০০ টাকা বা তার কম হলে নগদ অর্থ এবং ২৪০০০ টাকার বেশি হলে প্রে অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড এর কোড নাম্বার ১৪২২২০১ তে জমা করতে হবে
(পুরাতন কোড 18 26) ।
হেবা বিল এওয়াজ দলিল
মুসলিম আইন অনুসারে দানকৃত সম্পত্তির দখল দানগ্রহীতা কে অর্পণ করার আগে যেকোনো দাতা দান বাতিল করতে পারেন। কারন দখল অর্পনের আগে হেবা বা দান সম্পন্ন হয় না। দখল অর্পণের পর কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আদালতের ডিগ্রী না থাকলে দান বাতিল করা যায় না। মুসলিম আইনে আরেক প্রকার দানের নাম হলো হেবা বিল এওয়াজ হেবা বিল এওয়াজ শাব্দিক অর্থ হলো প্রতিদানের জন্মদান অর্থাৎ এই প্রকার দানের ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রতিদান থাকতে হবে। হ্যাঁ বাবা সাধারণ দানে সাথে আবাবিল আওয়াজ এর পার্থক্য এই যে এভাবেই আওয়াজ হলো প্রতিদানের জন্য প্রদত্ত একটি দান বিশেষ বস্তু এটি এক প্রকার বিক্রয় এবং এতে বিক্রয় চুক্তির যাবতীয় স্বার্থ বিদ্যমান থাকে ।
দলিল করতে কত টাকা খরচ
দলিল করতে কত টাকা খরচ ।রেজিস্ট্রেশন ফি হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিল লিখিত মোট মূল্য ২৫ শতাংশ দলিলের মূল্য ২৪০০০ টাকা বা তার কম হলে অর্থে এবং ২৪০০০ টাকার বেশি হলে প্রে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কোর্ট ১৪২২২০১ জমা করতে হবে
পুরাতন পোস্ট ১৮২৬
এওয়াজ দলিল
এওয়াজ দলিল কি? এটা করতে কত খরচ/
ই ফি ১০০ টাকা বাংলায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট একটি স্টার অংশবিশেষের জন্য ১৬ টাকা ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশবিশেষের জন্য ২৪ টাকা বাংলায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট একটি অংশবিশেষের জন্য ২৪ টাকা ।রেজিস্ট্রেশন ফি হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিল লিখিত মোট মূল্য ২৫ শতাংশ দলিলের মূল্য ২৪০০০ টাকা বা তার কম হলে অর্থে এবং ২৪০০০ বেশি হলে প্রে-অর্ডারের মাধ্যমে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড কোর্ট ১৪২২২০১ জমা করতে হবে
পুরাতন পোস্ট ১৮২৬
বণ্টননামা দলিল
বণ্টননামা দলিল কি? কিভাবে করতে হয়?
বণ্টননামা দলিল এর সম্পত্তির মালিকানা স্বত্ব কিভাবে আসলো? কেন বন্টন করা হচ্ছে? কিভাবে ভাগ করা হয়েছে? অংশীদারদের তালিকা কে কোন অংশ পাবে ইত্যাদি বণ্টননামা দলিল কার কাছে থাকবে। এবং অন্যান্য অংশীদার এর প্রয়োজন হলে সে মূল দলিল উপস্থাপন করবে এ কথাগুলো দলিলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে দেওয়া উত্তম।
বণ্টননামা বা বাটোয়ারা দলিল রেজিস্ট্রির খরচ
বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিল লিখিত বৃহত্তম পক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে মোট ২৯ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ থেকে ২০০০ টাকা হবে ।বন্টনকৃত সম্পত্তির দলিল লিখিত বৃহত্তম এক পক্ষের অংশে মূল্য বাদ দিয়ে মোট মূল্য৫০ লক্ষ টাকার ঊর্ধে হলে ২০০০ টাকা হবে।
অনূর্ধ্ব ৩ লক্ষ টাকা হলে ৫০০ টাকা
অনূর্ধ্ব ১০০ লক্ষ টাকা হলে ৭০০ টাকা
অনুগ্রহ ৩০ লক্ষ টাকা হলে ১২০০ টাকা
অনূর্ধ্ব ৫০ লক্ষ টাকা হলে ১৮০০ টাকা
অনূর্ধ্ব৫০ লক্ষ টাকার ঊর্ধে হলে ২০০০ টাকা
বণ্টননামা দলিল যে কয়টিতে কক্ষ হবে তার মধ্য আর্থিক হিসেবে বৃহত্তম একপক্ষের অংশের মূল্য বাদ দিয়ে মোট মূল্য হিসাব করতে হয়।
স্ট্যাম্প শুল্ক ৫০ টাকা
ইফি ১০০ টাকা
এন ফি
বাংলায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এর ৩০ টা ব্যবহার অংশবিশেষের জন্য ১৬ টাকা
ইংরেজি ভাষায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠার অংশবিশেষের জন্য ২৪ টাকা
এন এন ফি নকল নবিশ গণের পারিশ্রমিক
বাংলায় প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা ওভার জন্য ২৪ টাকা
ইংরেজি ভাষা প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশবিশেষের জন্য ৩৬
ফিশ পরিশোধ পদ্ধতি
দলিল রেজিস্ট্রেশন এর জন্য যাবতীয় বিষয়াদির স্থানীয় সোনালী ব্যাংক এর ট্রেজারি শাখায় জমা প্রদান করতে হবে
রেজিস্ট্রেশন ফি ইফিসিয়েন্সি একসাথে একটি প্রে অর্ডারের মাধ্যমে কোড ১২১৬১ ০০০০১৮২৬তে জমা প্রদান করতে হবে।
গোয়া ঋষি স্থাবর সম্পত্তি ব্যতীত অন্য ভাবে অর্জিত স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বণ্টননামা দলিল এর ক্ষেত্রে উৎস কর প্রযোজ্য।
রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাতন্ত্রের আইনের ১৪৩ ধারা মোতাবেক কোন রেকর্ডীয় মালিক মৃত্যুবরণ করলে তার জীবিত ওয়ারিশগণ নিজের মধ্যে একটি বণ্টননামা দলিল সম্পাদন করে রেজিস্ট্রেশন করিবেন
অসিয়াত নামা দলিল
অসিয়ত বা উইল
কোন মৃত ব্যক্তি কর্তৃক মৃত্যুর আগে তার সম্পত্তি ব্যবস্থা করার জন্য যে ইচ্ছা ব্যক্ত করেন তা উইল কোন মুসলমান ইসলামী আইন অনুযায়ী ইচ্ছাপত্র দিলে তাকে কি বলে উইল ওসীয়ত একমাত্র দলিল করার দরকার হয় না।
মৃত্যুশয্যায় কোন ব্যক্তি উইল করার পর বেচে উঠলে তার খাওয়া-পরার যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য উইলকারী কর্তৃক উইল বাতিল করার বিধান আছে ।দান বা সম্পন্ন হলে হেবা বা দান কারী হেবা বা দান বাতিল করার কোনো অধিকার থাকে না ।একই সম্পত্তি একাধিক ব্যক্তিকে উইলকারী তার জীবদ্দশায় উইল করতে পারেন সর্বশেষ যার নামে উইল করা হয় মৃত্যুর পর সেই সম্পত্তির মালিক হয়। বাবা দানের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যার নামে বাবা দান করা হবে সেই সম্পত্তির মালিক হবে। এবার ক্ষেত্রে হেবাকৃত সম্পত্তি দখল হস্তান্তর না হলে ওসিয়ত বা উইল এবার সম্পন্ন হয় না। কিন্তু উলের ক্ষেত্রে দখল হস্তান্তর না হলে ও উইল বৈধ উইল ওসীয়ত রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন পড়ে না ।আইনে ১৮ ধারা মতে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তবে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আবেদন করলে উইল সম্পর্কিত রেজিস্টার অন্তর্ভুক্তি করানো যায়। কোন হিন্দু ব্যক্তি তার সমুদয় সম্পত্তির যে কোন ব্যক্তিকে উইল করতে পারেন। হিন্দুসম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে জেলা জজ আদালত হতে উইলকারী মৃত্যুর পর করতে হয়। প্রভিন্সিয়াল কনফার্মেশন মুসলমানদের প্রবেশ করার দরকার হয় না।
একজন মুসলমান তার সমুদয় সম্পত্তি তিনভাগে বেশি উত্তরাধিকারী নয় এমন কাউকে উইল করতে পারে না। তবে উত্তরাধিকারীদের মধ্যে মোট সম্পত্তি তিন ভাগের এক ভাগ বেশি উড়তে পারে ১৯৯৬ সালের হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ মোতাবেক আইনত বৈধ।
অসিয়ত এর বৈশিষ্ট্য
- অসিয়ত নামা অসিয়ত কারীর মৃত্যুর পর কার্যকরী হয়।
- মুসলিম শরীয়ত মোতাবেক এক-তৃতীয়াংশের বেশি সম্পত্তি ওসিয়ত করা যায় না।
- উইলকে মুসলিম শরীয়তে অসিয়াত নামা বলে।
- মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির যথাযথ বন্টন করার পদক্ষেপ নেন।
- অমুসলিম গন ও স্রোত এর জায়গায় উইল লিখে এর নমুনা ব্যবহার করতে পারেন।
অসিয়তের সর্ত
- অধিকারী তার সকল সম্পত্তির এক-তৃতীয়াংশের বেশি অসিয়ত করতে পারবে না।
- অওসিয়ত ও শ্রদ্ধ তার মৃত্যুর পর কার্যকরী হয়।
- সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ যেকোনো সাবালক ব্যক্তি উইল করতে পারেন।
- অসিয়ত কারীর ইচ্ছা সুস্পষ্ট ও সঠিকভাবে নির্ণয় যোগ্য হতে হবে।
- অসিয়ত যে কেউ গ্রহণ করতে পারেন।
যাদের উদ্দেশ্য অসিয়ত করা যায়
- ব্যক্তির উদ্দেশ্য
- ধর্মীয় উদ্দেশ্য
- ব্যক্তির উদ্দেশ্য উইল করা দুই প্রকার
- ওয়ারিসের বরাবরে উইল
- ওয়ারিশ নয় এমন ব্যক্তির বরাবরে উইল
উইল ফর্ম
উলের জন্য ইসলামী আইনের নির্দিষ্ট কোন ফর্ম নেই মুসলিমের উল্লিখিত না হলেও চলে।মৌখিক উইল ও আইনগত ভাবে সিদ্ধ তবে সঙ্গত কারণে প্রায় সব ক্ষেত্রে উল্লিখিত হয়ে থাকে লিখিত না হলে অসুবিধা অনেক মুখের কথার উপর প্রতিষ্ঠিত করা খুবই কঠিন। উল্লিখিত যে স্বাক্ষরিত হতে হবে এমন কোন কথা নেই স্বাক্ষরিত হলে প্রত্যায়িত হওয়ার অবশ্যক নয়। উইল কারি অভিপ্রায় বুঝতে পারা গেলেই যথেষ্ট। মৃত্যুকালে একটি চিঠি লিখে সম্পত্তির বিন্যাস সম্পর্কে নির্দেশ দিয়ে গেলেন এই চিঠি উইল রূপে গণ্য হতে পারে।
উইল দলিল
উইল অসীয়ত হলো আরবি শব্দ উইল অসীয়ত হলো ভবিষ্যতে দান কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার রেখে যাওয়া সম্পত্তি বা সম্পত্তির মুনাফা কিভাবে বিলিবন্টন করা হবে। তা তাঁর মৃত্যুর পূর্বে লিখিত বা মৌখিকভাবে নির্ধারণ করে যাওয়া আইনসম্মত ঘোষণা হল উইল অসীয়ত।
কোন মৃত ব্যক্তি কর্তৃক মৃত্যুর আগে তার সম্পত্তি ব্যবস্থা করার জন্য যে ইচ্ছা ব্যক্ত করেন তা উইল ।কোন মুসলমান ইসলামী আইন অনুযায়ী ইচ্ছাপত্র দিলে তাকে কি বলে উইল অসীয়ত একমাত্র দলিল করার দরকার হয় না।
মৃত্যুশয্যায় কোন ব্যক্তি উইল করার পর বেচে উঠলে তার খাওয়া-পরার যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য উইলকারী কর্তৃক উইল বাতিল করার বিধান আছে দান বা সম্পন্ন হলে হেবা বা দান কারী হেবা বা দান বাতিল করার কোনো অধিকার থাকে না একই সম্পত্তি একাধিক ব্যক্তিকে উইলকারী তার জীবদ্দশায় উইল করতে পারেন সর্বশেষ যার নামে উইল করা হয় মৃত্যুর পর সেই সম্পত্তির মালিক হয় বাবা দানের ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম জাহান্নামে বাবা দান করা হবে সেই সম্পত্তির মালিক হবে এবার ক্ষেত্রে হেবাকৃত সম্পত্তি দখল হস্তান্তর না হলে এবার সম্পন্ন হয় না কিন্তু উলের ক্ষেত্রে দখল হস্তান্তর না হলে ও উইল বৈধ উইল ওসীয়ত রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন পড়ে না আইনে ১৮ ধারা মতে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তবে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আবেদন করলে উইল সম্পর্কিত রেজিস্টার অন্তর্ভুক্তি করানো যায় কোন হিন্দু ব্যক্তি তার সমুদয় সম্পত্তির যে কোন ব্যক্তিকে উইল করতে পারেন ।হিন্দুসম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে জেলা জজ আদালত হতে উইলকারী মৃত্যুর পর করতে হয় প্রভিন্সিয়াল কনফার্মেশন মুসলমানদের প্রবেশ করার দরকার হয় না।
একজন মুসলমান তার সমুদয় সম্পত্তি তিনভাগে ভাগ বেশি উত্তরাধিকারী নয়। এমন কাউকে উইল করতে পারে না তবে উত্তরাধিকারীদের মধ্যে মোট সম্পত্তি তিন ভাগের এক ভাগ বেশি উড়তে পারে হাজার 996 সালের হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ মোতাবেক আইনত বৈধ।
অসিয়ত এর বৈশিষ্ট্য
- অসিয়ত নামা অসিয়ত কারীর মৃত্যুর পর কার্যকরী হয়।
- মুসলিম শরীয়ত মোতাবেক এক-তৃতীয়াংশের বেশি সম্পত্তি ওসিয়ত করা যায় না।
- উইলকে মুসলিম শরীয়তে ওসিয়াত নামা বলে।
- মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির যথাযথ বন্টন করার পদক্ষেপ নেন।
- অমুসলিম গন ও স্রোত এর জায়গায় উইল লিকে এর নমুনা ব্যবহার করতে পারেন।
অসিয়তের সর্ত
- কচি অধিকারী তার সকল সম্পত্তির এক-তৃতীয়াংশের বেশি অসিয়ত করতে পারবে না।
- অসিয়ত ও শ্রদ্ধা তার মৃত্যুর পর কার্যকরী হয়।
- সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ যেকোনো সাবালক ব্যক্তি উইল করতে পারেন।
- অসিয়ত কারীর ইচ্ছা সুস্পষ্ট ও সঠিকভাবে নির্ণয় যোগ্য হতে হবে।
- অসিয়ত যে কেউ গ্রহণ করতে পারেন।
যাদের উদ্দেশ্য ওসিয়ত করা যায়
- ব্যক্তির উদ্দেশ্য
- ধর্মীয় উদ্দেশ্য
- ব্যক্তির উদ্দেশ্য উইল করা দুই প্রকার
- ওয়ারিসের বরাবরে উইল
- ওয়ারিশ নয় এমন ব্যক্তির বরাবরে উইল
উইল ফর্ম
উইল জন্য ইসলামী আইনের নির্দিষ্ট কোন ফর্ম নেই মুসলিমের উল্লিখিত না হলেও চলে মৌখিক উইল ও আইনগত ভাবে সিদ্ধ তবে সঙ্গত কারণে প্রায় সব ক্ষেত্রে উল্লিখিত হয়ে থাকে। লিখিত না হলে অসুবিধা অনেক মুখের কথার উপর প্রতিষ্ঠিত করা খুবই কঠিন উল্লিখিত হলে যে স্বাক্ষরিত হতে হবে এমন কোন কথা নেই স্বাক্ষরিত হলে প্রত্যায়িত হওয়ার অবশ্যক নয় উইল ক্যারি অভিপ্রায় বুঝতে পারা গেলেই যথেষ্ট মৃত্যুকালে একটি চিঠি লিখে সম্পত্তির বিন্যাস সম্পর্কে নির্দেশ দিয়ে গেলেন এই চিঠি উইল রূপে গণ্য হতে পারে।
নাদাবী দলিল
না দাবি দলিল কিভাবে করতে হয়?
এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলা হয় বায়না নামা দলিল প্রজাদের ভূমি রাজস্ব বাকি পড়লে উপরোক্ত মালিকানা গণ-আদালতে খাজনার নালিশ করে ডিগ্রি করতেন তার জমিদারকে প্রদান না করলে উক্ত খাজনার ডিগ্রি দিয়ে উক্ত ভূমি নিলাম করাতেন উক্ত নিলাম উপস্থিত সর্বসাধারণের খরিদ করার অধিকার ছিল।নাদাবী দলিল কোন ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোনো সম্পত্তিতে তার স্বত্বাধিকার নাই মর্মে অথবা স্বত্বাধিকার ত্যাগ করেছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দিতে পারেন এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলা হয়। নাদাবী বা মুক্ত পত্র দলিল রেজিস্ট্রেশন না-দাবি বা মুক্তিপত্র দলিল রেজিস্ট্রি খরচ নিম্নরূপ রেজিস্ট্রেশন ফিস হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিল এর লিখিত মূল্য 1000 টাকা 24000 টাকা বা তার কম হলে নগদ অর্থ এবং 24000 টাকা বেশি হলে স্থানীয় সোনালী ব্যাংক লিমিটেড 1 2161০০০০ 1826 তে জমা করে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে।
বায়নাপত্র দলিল
বায়নাপত্র দলিল কি কিভাবে করতে হয়?
প্রতিটি বায়না পত্রে চুক্তির শর্ত উল্লেখ থাকবে সম্পত্তির দাম উল্লেখ থাকবে অগ্রিম টাকার পরিমাণ ও বাকি টাকা কত দিনের মধ্যে কিভাবে পরিশোধ হবে জমির টাইটেল মরগেজ ঠিক আছে কিনা শরিকানা নামজারি সহ অন্যান্য বিষয়গুলির বায়না দলিলের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
বায়না দলিল করতে কত টাকা খরচ যায়
বায়না দলিল করতে কত টাকা খরচ যায়?
২০২১ সালে জমি রেজিস্ট্রি খরচ কত টাকা সাফকবলা দলিল খরচ বিক্রয় দলিল বা সাফকবলা রেজিস্ট্রি খরচ জমি ফ্লাট প্লোট ইত্যাদি ক্রয় বিক্রয় এর দলিল কে সাফকবলা/বায়না দলিল বলে ।তাই একটি বায়নাপত্র দলিল সম্পাদনের ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় এবং এটি বাধ্যতামূলক রেজিস্ট্রেশন আইনের ১৭ ধারা অনুসারে অর্থাৎ আপনাকে বায়নাপত্র দলিল দলিল লেখক বা আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পাদন করার পরে ৩০ দিনের মধ্যে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।
আদালত যোগে সাফ কবলা দলিল
আদালত যুগের সাফ কবলা দলিল কি?
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি বিক্রয় করবার জন্য কারো নিকট হতে বায়না বাবদ টাকা গ্রহণ করে বায়না পত্র সম্পাদন করে দিয়ে যদি দলিল সম্পাদন করে না দেয় তাহলে যে ব্যক্তি বায়না দিয়েছেন তিনি আদালত যোগে নালিশ করে আদালত কর্তৃক দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করিয়ে নিতে পারেন।