হাট-বাজার
বাংলাদেশের যে কোন জেলার
বাংলাদেশে চাকরি আইন সরকারি রুলস
এর নিয়ম মেনে লেখা
নিচে হাট বাজার সংক্রান্ত কিছু আইন দেওয়া হল
হাট বাজার সংক্রান্ত নিয়মাবলী PDF
ব্যক্তিগত জমিতে হাট-বাজার বসালেই জমি অধিগ্রহণ সরকারি হাট বাজার ইজারা পদ্ধতি ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক জারীকৃত ১৪ই অক্টোবর ১৯৯৬ তারিখে ২/হ-২৫/৯৬/২৮৪(৫০৫৫) নং স্মারক এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য সকল আদেশ বাতিল করে সরকার হাট বাজার ব্যবস্থাপনা এবং ইজারা পদ্ধতি বিষয়ে নিম্নলিখিত নীতিমালা জারি করেন।
নতুনহাট বাজার সিজন পদ্ধতি
হাট-বাজারের মালিক সরকার ভূমি মন্ত্রণালয় 950 সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ধারা বলে সকল হাট-বাজার সরকারের মালিকানায় ন্যস্ত হয় পরবর্তীতে কালেক্টরের অনুমোদনক্রমে হাট-বাজার সিজনের বিধান করা হয় সে অনুযায়ী কোন এলাকায় জনগণের সুবিধার্থে কালেক্টরের অনুমোদনক্রমে নতুনহাট বাজার সিজন করা যাবে ।
- ব্যক্তি উদ্যোগে হাট-বাজার বসালেই জমি অধিগ্রহণ
- প্রস্তাবিত হাট-বাজার স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২এর খোসা
- ব্যক্তি মালিকানায় হাট-বাজার বসালেই নিয়ে নেবে সরকার
- অনুমোদন ছাড়া হাট-বাজার স্থাপন করা যাবে না
- হাটবাজারের সরকারি খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদান প্রসঙ্গে
- জমি অধিগ্রহণের টাকা
- হাট বাজার ইজারা নীতিমালা
- ভূমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপূরণ ফর্ম
- হাট-বাজার ভূমি মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
- জমি অধিগ্রহণের টাকা
- হাট বাজার ইজারা নীতিমালা ২০২১
- ভূমি অধিগ্রহণ ক্ষতিপূরণ ফর্ম
- ভূমি অধিগ্রহণের নোটিশ
- হাট-বাজার পরিপত্র
- হাট বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি
- হাট-বাজারে খাজনা আদায়ের নিয়ম
- হাট-বাজারে অধ্যাদেশ ১৯৫৯
- হাটবাজারের তালিকা
- ১৯৯৫ সনের৬নং আদেশ অনুসারে
- নতুনহাট বাজার সৃষ্টি শর্ত
- নতুনহাট বাজার হাট-বাজার বসানোর পূর্বেই অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে
- ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে হাট-বাজার বসাতে হলে ওই জমির মালিকের কালেক্টর দলিল মূলে জমি হস্তান্তর করে দিতে হবে
- হাটে অবস্থিত চান্দিনা ভিটির মালিককে বাণিজ্যিক হারে পরিশোধ করতে হবে
- হাট-বাজার সম্প্রসারিত হয় কোন জমিতে চলে গেলে তা থেকে উক্ত মালিক কোন টুল খাজনা আদায় করতে পারবে না পেরিফেরি কালে বাজারের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে
এভাবে পেরিফেরি ভুক্ত হাটবাজারের সম্প্রসারিত জমি বিধি মোতাবেক অধিগ্রহণের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক হাট-বাজারের অন্তর্ভুক্ত করবেন অধিগ্রহণ মূল্য সংশ্লিষ্ট হাট-বাজারের আয় হতে পরিশোধ করতে হবে।
জেলা প্রশাসক পূর্ব অনুমতি ব্যতিরেকে কোন হাট-বাজার প্রতিষ্ঠা করা হলে অনুমতি নেওয়ার জন্য ব্যাবস্থা নেওয়া যাবে পার্শ্ববর্তী কোন হাট-বাজারে ক্ষতির কারণে থাকলে এরূপ হাট বাজার উচ্ছেদ করা যাবে কিন্তু ক্ষতিপূরণ না দিয়ে তা বাজেয়াপ্ত করা যাবে না।
নতুনহাট বাজার সিজন পুরাতন হাট-বাজার তুলে দেওয়া সংক্রান্ত প্রস্তাব জেলা প্রশাসক বিভাগীয় কমিশনার এর মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবে এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই কারণ স্থায়ী সরকার বিভাগ থেকে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মালিকানা স্বীকৃতি প্রদান ক্ষমতা এ বিষয়ে নেই।
হাট-বাজার পরিচালনার জন্য ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ে একটি করে হাট বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি রয়েছে এ কমিটি হাট-বাজারের যাবতীয় আয় এবং উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করে থাকেন।
স্থানীয় কর্তৃক জারীকৃত ১৪ই অক্টোবর ১৯৯৬ তারিখে ২/হ-২৫/৯৬/২৮৪(৫০৫৫) নং স্মারক মতে।
হাট বাজারের খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানের পদ্ধতি
দেশের সকল হাট-বাজার সরোজমিন ফেরি ফেরি করে এর চান্দিনা ভিটি এবং বন্দোবস্তযোগ্য খাস জমি চিহ্নিত করে চায়ের কপি নকশা প্রস্তুত করে তা কালেক্টরের জেলা প্রশাসক কর্তৃক অনুমোদিত করতে হবে অনুমোদিত নকশার এক কপি তফসিল অফিসে উপজেলা ভূমি অফিসে এক কপি জেলা প্রশাসকের অফিসে ও এক কপি জেলা রেকর্ড রুম সংরক্ষণ করতে হবে।
হাট-বাজার আবেদন সরোজমিনে তদন্ত করে এর স্কেচ ম্যাপ সহ একটি প্রতিবেদন সংগ্রহ করে তার আলোকে সহকারী কমিশনার ভূমি কে একটি নতুন করে সুপারিশ সহকারে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের নিকট হস্তান্তর করতে হবে জমির ভাড়ার হার উল্লেখ করতে হবে প্রস্তাব অনুমোদন হলে ভাড়া আদায় করে সহকারী কমিশনার ভূমি গ্রহীতার সঙ্গে চুক্তিপত্র সম্পাদন করে জমি দখল হস্তান্তর করবেন।
একজন আবেদনকারীকে আধা শতাংশ এর বেশি খাস জমি ইজারা প্রদান করা যাবে না আবেদনকারীকে প্রকৃত ব্যবসায়ী হতে হবে এটি সহকারী ভূমি কমিশনার নিশ্চিত করবেন।
একই পরিবারের একজনের বেশি সদস্যকে হাট-বাজার ইজারা দেওয়া যাবে না
স্মারক নং ভূ ম৭ বিবিধ ২৪/৯৫/ ৪৯১/৭৪ তাং ৭/১০/৯৬খ্রিস্টাব্দ অনুসারে।
প্রতিকার
আপিলের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকরা প্রস্তাব অনুমোদনের বিষয়ে কারোর কোন আপত্তি থাকলে সিদ্ধান্ত প্রার্থী 30 দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের নিকট আপীল করা যাবে বিভাগীয় কমিশনারের সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্ত পাওয়া 60 দিনের মধ্যে ভূমি আপিল বোর্ড এর আপিল করা যাবে ভূমি আপিল বোর্ড এর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
- কাঠিপাড়া বাজার
- বাকা বাজার
- ষষ্ঠী তলা খাট
- নিচে হাট বাজার সংক্রান্ত আইন দেওয়া হল
হাট বাজার সংক্রান্ত নিয়মাবলী
সরকারি হাট বাজার ইজারা পদ্ধতি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক জারীকৃত ১৪ই অক্টোবর ১৯৯৬ তারিখে ২/হ-২৫/৯৬/২৮৪(৫০৫৫) নং স্মারক এবং এতদসংক্রান্ত অন্যান্য সকল আদেশ বাতিল করে সরকার হাট বাজার ব্যবস্থাপনা এবং নিজেরা পদ্ধতির বিষয়ে নিম্নলিখিত নীতিমালা জারি করলেন।
নতুনহাট বাজার সৃজন পদ্ধতি
হাট-বাজারের মূল মালিক সরকার তথা ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে কালেক্টর হাজার 950 সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের ধারা বলে সকল হাট-বাজার সরকারের মালিকানা নিহত হয় পরবর্তীকালে অনুমোদনক্রমে হাট-বাজার সৃজনীর বিধান করা হয় সে অনুযায়ী কোন এলাকায় জনগণের সুবিধার্থে কালেক্টরের অনুমোদনক্রমে নতুনহাট বাজার সৃজন করা যাবে।
১৯৫৯ আদেশ অনুসারে ৬ নং
নতুনহাট বাজার সৃষ্টি শর্ত
- নতুনহাট বাজার সৃষ্টির অনুমোদন হাট-বাজার বছর পূর্বেই গ্রহণ করতে হবে
- ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে হাট-বাজার বসাতে হলে ওই জমির মালিকের কালেক্টর আওার রেজিস্ট্রির দলিল মূলে জমি হস্তান্তর করে দিতে হবে
- এভাবে সৃষ্টি হাট বাজার নিয়ন্ত্রণকারী ও বিধি মোতাবেক পরিচালিত হবে
- হাট-বাজারে সম্প্রসারিত হয় কোন জমিতে চলে গেলে তা থেকে উক্ত মালিক কন্ট্রোল খাজনা আদায় করতে পারবেনা উক্ত বাজারের অন্তর্ভুক্তি করতে হবে।
এভাবে ফেরি ফেরি ভুক্ত হাট-বাজারে সম্প্রসারিত জমি অধিগ্রহণের জেলা প্রশাসক হাট-বাজারের অন্তর্ভুক্তি করবেন অধিগ্রহণ মূল্য সংশ্লিষ্ট হাট-বাজারে থেকে পরিশোধ করা হবে।
জেলা প্রশাসকের পূর্ব অনুমতি ব্যতিরেকে হাট-বাজার প্রতিষ্ঠা করা হলে অনুমতি নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া যাবে হাট-বাজারের ক্ষতির কারণ থাকলে এরূপ হাট বাজার উচ্ছেদ করা যাবে কিন্তু ক্ষতিপূরণ না দিয়ে তা বাজেয়াপ্ত করা যাবে না।
নতুনহাট বাজার সিজন বা পুরাতন হাট-বাজার তুলে দেওয়া সংক্রান্ত প্রস্তাব জেলা প্রশাশক বিভাগীয় কমিশনার এর মাধ্যমে ভূমিকা গ্রহণ করবেন এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ কোন সংশ্লিষ্টতা নেই কারণ স্থানীয় সরকার বিভাগ কেবল ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মালিকানার স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষমতা এ বিভাগের নেই।
হাট-বাজার পরিচালনার জন্য ইউনিয়ন এবং উপজেলা পর্যায়ের একটি করে হাট বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটি রয়েছে কমিটি হাট-বাজার যাবতীয় আয় এবং উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড পরিচালনা করে।
থাকে স্থানীয় সরকার কর্তৃক জারীকৃত ১৪ই অক্টোবর ১৯৯৬ তারিখে ২/হ-২৫/৯৬/২৮৪(৫০৫৫) নং স্মারক ।
প্রতিকার
আপিলের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের ইজারা প্রস্তাব অনুমোদনের বিষয়ে কারো কোনো আপত্তি থাকলে সিদ্ধান্ত প্রার্থী 30 দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের নিকট আপীল করা যাবে বিভাগীয় কমিশনারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত বর্ষার দিনের মধ্যে ভূমি আপিল বোর্ড এর আপিল করা যাবে ভূমি আপিল বোর্ড এর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।