জয়পুরহাটের দর্শনীয় স্থানসমূহ


 স্থান

 জয়পুরহাটের দর্শনীয় স্থানসমূহ 

জয়পুরহাট এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পর্যটন স্থান আছরাঙ্গা দিঘী, হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ, নান্দাইল দীঘি, লকমা রাজবাড়ি, পাথরঘাটা, নিমাই পীরের মাজার, গোপীনাথপুর মন্দির,  বার শিবালয় মন্দির, দুয়ানি ঘাট ইত্যাদি।


আছরাঙ্গা দিঘী

মামুদপুর, ক্ষেতলাল

যোগাযোগ

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ক্ষেতলাল, জয়পুরহাট। ফোনঃ ০৫৭২৩-৫৬০০৮ মোবাইলঃ ০১৭৭৪৮১৩৭২৯


বিস্তারিত

জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নে এই দিঘীটি অবস্থিত । এর মোট আয়তন আয়তন ২৫.৫০ একর। ধারণা করা হয় প্রায় ১২০০ বছর পূর্বে  ১১০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১০৭০ ফুট প্রস্থ বিশিষ্ট  এ দিঘীটি খনন করা হয়। অনেকের মতে তাহিরপুর রাজ পরিবারের সদস্য মনু ভট্ট এ দিঘীটি খনন করেছিলেন।  ১৯৯২ সালে এ দিঘীটি পুনরায় খনন করা হয় ।  দীঘিটি পুনঃ খননকালে ১২ টি মূর্তি পাওয়া গেছে যা বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জাদুঘরে সংরক্ষিত  আছে। দিঘীটির চারদিকের অসংখ্য গাছ-পালা এবং এর স্বচ্ছ পানি এক মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশের সৃষ্টি করেছে যা সকলকে আকৃষ্ট করে।


স্থান
ঐতিহাসিক নান্দাইল দিঘী

পুনট,কালাই

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কালাই, জয়পুরহাট। ফোনঃ ০৫৭২৫-৫৬০১৪  মোবাইলঃ ০১৩১৮২৪৭১৫৬ 


বিস্তারিত

ঐতিহাসিক নান্দাইল দিঘীটি জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলাধীন পুনট ইউনিয়নে অবস্থিত। ইহা দৈর্ঘ্যে প্রায় ১ কিঃ মিঃ । কথিত আছে রাজা নন্দলাল ১৬১০ সালে এই ঐতিহাসিক দিঘীটি খনন করেন। দিঘীটির আয়তন ৫৯.৪০ একর । স্থানীয় জনগণের মতে দিঘীটি এক রাতের মধ্যে খনন করা হয়েছে। শীতকালে দিঘীটিতে প্রচুর অতিথি পাখির আগমন ঘটে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের জন্য বর্তমানে দিঘীটি পিকনিক স্পট হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে।


স্থান
গোপীনাথপুর মন্দির

গোপীনাথপুর, আক্কেলপুর

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, আক্কেলপুর , জয়পুরহাট। ফোনঃ ০৫৭২২৬৪০৫৬   মোবাইলঃ ০১৩১৮২৪৭১৫২ 


বিস্তারিত

জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলা সদর হতে মাত্র ৬/৭ কিঃ মিঃ পূর্বে গোপীনাথপুরে, গোপীনাথ ঠাকুরের মন্দির অবস্থিত। জনশ্রুতি আছে যে, ১৫২০ হতে ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুলতান আলাউদ্দীন হুসেন শাহ পূর্ণ গোপীনাথপুর ও গোপালপুর মৌজার সব সম্পত্তি দেবোত্তর হিসেবে প্রদান করেন। এরপর পূর্ণ গোপীনাথপুর মন্দিরটি নির্মিত হয়। পাল যুগের নির্মাণ কৌশল অনুসারে এ মন্দিরটির কাঠামো নির্মিত হয়। বাংলা ১৩০৪ সালে এক ভূমিকম্পে এ মন্দিরটি ভেঙ্গে পড়ে। ১৯২৮ হতে ১৯৩৬  খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বর্তমান মূল মন্দিরটি পুনরায় নির্মাণ করা হয়। এখনও পুরাতন কারুকার্যের কিছু নমুনা মূল ভবনে রয়েছে। মন্দিরটির উচ্চতা ৫০ ফুট। প্রতিবছর  দোল পূর্ণিমাতে এখানে মেলা বসে এবং ১৩দিন ধরে এ মেলা চলে। পিকনিক স্পট হিসেবেও স্থানটি খ্যাতি লাভ করেছে।  


স্থান
নিমাই পিরের মাজার1

পাথরঘাটা , পাঁচবিবি উপজেলা

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট। ফোনঃ +৮৮০৫৭২৪-৭৫০১৪  মোবাইলঃ +৮৮০১৩১৮২৪৭১৫০


বিস্তারিত

পাথরঘাটা নিমাই পীরের মাজারের পার্শ্বে একটি পাথরের দন্ড পোঁতা আছে । এটা পীর সাহেবের আশা বলে পরিচিত । একটি সিংহমুখাকৃতি কারুকার্য খচিত পাথরের উপর উপবেশন করে তিনি একতববাদের বাণী প্রচার করতেন । চৈত্র মাসের প্রথম সোমবারে এখানেমাযার জিয়ারত উপলক্ষে ইসালে সওয়াব এবং মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিতহয় । ইসালে সওয়াবের কয়েক দিন পর এখানে স্মান উপলক্ষে হাজার হাজার হিন্দু নর-নারীর সমাবেশ ঘটে । এ উপলক্ষে এখানে এক বিরাট মেলা হয় । এটি পাথরঘাটার মেলা নামে পরিচিত । এখানে ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত বহু পাথর পড়ে থাকতে দেখা যায় । বলা হয় যে, নিমাই পীরের আস্তানা হতে পাথরে বাঁধা একটি ঘাট ছিল। এই রাস্তায় তুলসী গংগা নদীর তীরে একটি পাথরের সেতু ছিল। সেতুটি বহু পূর্বে ভেঙ্গে গেছে । সেতুটি প্রায় ১৫০ ফুট দীর্ঘ ছিল । নদীর পূর্ব তীরে পাথর ও ইটের গাঁথুনি দেখা যায় ।অনেকে সেতুটির খিলান বলে মনে করেন।পীর সাহেব উপসিহত ভদ্রমন্ডলীকে একখন্ড করে পাথর বসে দিতেন । প্রবাদ আছে, পীর সাহেব পাথরগুলি অলৌকিক উপায়ে নদীপথে এখানে এনেছিলেন । বহুদূর বিস্তৃত পাথরের এই ধ্বংশাবশেষের জন্য পাথরঘাটা নামকরণ সার্থক হয়েছে ।


স্থান
পাঁচবিবি উপজেলার প্রাচীন সভ্যতার লীলাভূমি পাথরঘাটা

পাঁচবিবি,জয়পুরহাট

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট। ফোনঃ +৮৮০৫৭২৪-৭৫০১৪  মোবাইলঃ +৮৮০১৩১৮২৪৭১৫০


বিস্তারিত

জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলা সদর হতে ৫ কিঃ মিঃ পূর্বে তুলশীগঙ্গা নদীর পশ্চিম পার্শ্বে প্রাচীন সভ্যতার ধ্বংসাবশেষপূর্ণ এলাকার নাম পাথরঘাটা । নদী পরিবেষ্টিত পাথরঘাটা সহানীয়ভাবে কসবা উচাই ও মহীপুর নামে পরিচিত । প্রায় ৯/১০ কিঃ মিঃ এলাকা জুড়ে অসংখ্য প্রাচীন কীর্তির মধ্যে মৃৎপাত্রের ভগনাংশ খোদাই করা শীলালিপি বিশাল গ্রানাইট পাথরের খন্ডাংশ পাথরের জন্যই সম্ভবতঃ এলাকাটি পাথরঘাটা বলে পরিচিত। পাথরঘাটার মূল কেন্দ্রের মাত্র ২০০ গজ উত্তরে প্রাচীনকালের চারপাড় বাধাঁনো একটি অগভীর জলাশয় আজো কালের সাক্ষী হয়ে আছে । ভগন পাড়গুলির প্রাচীন ইটগুলো দেখে তা সহজে বোঝা যায় । পুকুরের পূর্বদিকে পাল আমলে খ্রীস্টান মিশনারীজগণ অত্যাধুনিক একাধিক ভবন নির্মাণ করে স্থানটির মান অনেকাংশে বৃদ্ধি করেছেন । ভবনগুলি নির্মাণকালে খননের সময় অসংখ্য পুরাকীর্তির ভগনাবশেষ বের হয়েছে যা সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত আছে । তুলশীগংগা নদীর উচু পাড় হতে প্রায় ১৮ ফুট নিচ পর্যন্ত পাথর দিয়ে বাঁধানো সিড়ি ও প্রাচীন ইমারতের ধ্বংসাবশেষের দৃশ্য চোখে পড়ার মত । অনুমান করা যায় তুলশীগংগা নদীর সৃষ্টির ফলে প্রাচীন এই বিশাল ইমারতগুলি নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে । বর্তমানে খ্রীস্টান মিশনারীজ ভবনের মাত্র ৩০০ গজ দূরে একটি ঐতিহাসিক মাজার ও একটি মন্দির আছে । এলাকাবাসী এই মাজারকে পীর কেবলা নাসির উদ্দিনের মাজার ও হিন্দু সম্প্রদায় নিমাই পীরের দরগাঁ বলে দাবী করেন । বর্তমানে খ্রীস্টান মিশনের পশ্চিম দিকে একই স্থানে ৯(নয়) টি পুকুর ছিল । আর এ জন্যই স্থানটির নাম নওপুকুরিয়া হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন । তবে বর্তমানে এখানে পুকুরের কোন অস্তিতব নেই । ধারণা করা হয় এই নওপুকুরিয়াতেই ঐতিহাসিক পাথরঘাটার প্রাচীন প্রশাসনিক/আবাসিক ভবন ছিল । পাল বংশীয় রাজা প্রথম মহীপাল (৯৮৮- ১০৮৩) এর নামানুসারে স্থানটির মহীপুর হয়েছে বলে কিংবদন্তী চালু আছে । 


স্থান
বার শিবালয় মন্দির

বেল-আমলা, জয়পুরহাট সদর

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সদর, জয়পুরহাট। ফোনঃ ০৫৭১৬২২৪১  মোবাইলঃ ০১৩১৮২৪৭১৪৮

 

বিস্তারিত

জয়পুরহাট সদর থেকে তিন মাইল উত্তর-পশ্চিমে ছোট যমুনা নদীর তীরে বেল-আমলা গ্রামে এই মন্দিরটি অবস্থিত। এখানকার প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা নিভৃত স্থানে বারটি শিবমন্দির রয়েছে। মন্দিরগুলি কোন যুগে এবং কার দ্বারা নির্মিত তা সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে মন্দিরের গঠন প্রণালী ও নির্মাণশৈলী দেখে ধারণা করা হয় এগুলি সেন যুগে নির্মিত। কারণ সেন রাজা বল্লভ সেন ছিলেন শিবের উপাসক তথা শৈব। এতদঞ্চলে সেন রাজাদের আরো কিছু কীর্তি রয়েছে। যেমন পাঁচবিবির লকমা রাজবাড়ি ও পাথরঘাটা। এ থেকে ধরে নেয়া যায় যে, রাজা বল্লাল সেন শিব উপাসনার জন্য এখানে এই মন্দিরগুলি নির্মাণ করেছিলেন।


স্থান
লাকমা রাজবাড়ি

পশ্চিম কড়িয়া ,পাঁচবিবি 

যোগাযোগ

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট। ফোনঃ +৮৮০৫৭২৪-৭৫০১৪  মোবাইলঃ +৮৮০১৩১৮২৪৭১৫০

 

বিস্তারিত 

দর্শনীয় স্থান 

জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার পশ্চিম কড়িয়া গ্রামে ঐতিহাসিক লকমা রাজবাড়ি অবস্থিত।   বাড়িটিতে বর্তমানে লকমা চৌধুরীর পরনাতীসহ উত্তরাধিকারী ও সহায়ী বাসিন্দা সমন্বয়ে ৪২ জন সদস্য সমিতি করে দেখাশুনা করেন । লকমা চৌধুরীর পরনাতী জানান, প্রায় ২০০-৩০০ বছর পূর্বে  বাড়িটি নিমার্ণ হয়  এবং বর্তমানে এখানে প্রায় ১৫ বিঘা জমি আছে । উক্ত জমিতে বিভিন্ন শস্য উৎপাদনের পাশাপাশি ফল ও ফুলের বাগান দেখা যায় ।স্থানীয় লোকজন জানান, দালান দুটির একটি  ঘোড়াশাল এবং অপরটি হাতীশাল ছিল । তার একটু সামনে মাটির একটি ঢিবি রয়েছে   সেখানে  ইউ আকৃতির বহু পুরাতন দ্বিতল ভবনের অবসহান । জনশ্রুতি আছে যে, ভবনের কিছুটা অংশ মাটির নীচে ডেবে গেছে । লকমা চৌধুরীর বাড়ীর পূর্ব পার্শ্বে কর্মচারীর ঘর ও কবরস্থান রয়েছে। বর্তমানে রাজবাড়ীটি সংস্কারের অভাবে ধ্বংস হতে চলেছে । এখনও প্রতিদিন অনেক লোক স্বচক্ষে রাজবাড়ীঢি দেখার জন্য আসেন। 


স্থান
হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ

হিন্দা, ক্ষেতলাল

যোগাযোগ 

দর্শনীয় স্থান 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ক্ষেতলাল, জয়পুরহাট। ফোনঃ ০৫৭২৩-৫৬০০৮ মোবাইলঃ ০১৭৭৪৮১৩৭২৯


বিস্তারিত

হিন্দা-কসবা শাহী জামে মসজিদ ক্ষেতলাল উপজেলার হিন্দা গ্রামে অবস্থিত। হযরত আবদুল গফুর চিশতি (রাঃ) ইহার নকশা এবং নির্মাণ কাজ করেন। অপূর্ব নির্মাণশৈলীর জন্য এই মসজিদটি স্থানীয় এবং বাহির হতে আগত লোকজনের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।


ভ্রমণের উপকারিতাঃ

জীবনের প্রয়োজনে,চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনাকে আপনার এলাকার সম্পর্কে দর্শনীয় স্থানসমূহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এবং আপনার এলাকার বিশেষ বিশেষ কিছু নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করতেই পারেন এবং ম্যাক্সিমাম সময় প্রশ্ন করে তাই আপনার এলাকা সম্পর্কে আপনার নিজের জানা উচিত তাই আপনার এলাকার সম্পর্কে আমরা খুঁটিনাটি সকল তথ্য তুলে ধরেছি। ভালোভাবে বাচাঁর তাগিদে যেমন সবসময় উন্নত জীবনযাত্রার কথা ভাবতে হয়। তেমনি মানুষিক সাস্থ্যের কথা ভেবে নিজ দেশে বা দেশের বাহিরে ঘুরতে যাওয়া ও প্রয়োজন। জেনে রাখা ভালো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ। নিজ জেলার বা অন্য যে কোন জেলার উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামসংখ্যা দেখুন আলাদা আলাদা জেলার ছবিগুলোতে।সারাবছর ভ্রমণের স্থানসমূহ উন্মুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালে ভ্রমণ করতে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করি।

জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ

শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে। 

সাথে রাখুনঃ

জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।

কোথায় যাবেনঃ

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্। 

কিভাবে যাবেনঃ

ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।




Previous Post
Next Post
Related Posts