বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT

 


বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT

বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে বাকলাই ঝর্ণা, বগালেক , বুদ্ধ ধাতু জাদি, চিম্বুক পাহাড় রেঞ্জ, চিনরি ঝিরি ঝরনা ,ফাইপি ঝর্ণা ,জাদিপাই ঝর্ণা, কেওকারাডাং, মেঘালয় পর্যটক কমপ্লেক্স, মিরিংজা  পর্যটন, নাফাখুম রেমাত্রি, নীলাচল, নীলগিরি, থানচি, পতংঝিরি ঝরনা, প্রান্তিক লেক, রাজবিহার, উজানী পারা, রিজুক ঝর্ণা,  সাংগু।

 যেসকল ভ্রমণপিয়াসু গন বান্দরবান জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহ ঘুরে দেখতে চান সে সকল বন্ধুগণ আমাদের এখানে দেখতে পাবেন কোথা থেকে কোথায় গেলে সহজে গাড়ি পাবেন থাকার জায়গা পাবেন প্রথমে কোন স্পটে যাবেন সেভাবে আমাদের লোকেশন সহ বিস্তারিত দেওয়া আছে খাওয়া থাকার ব্যবস্থা সহ বিস্তারিত 


দর্শনীয় স্থান
বান্দরবান সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের আওতাভূক্ত

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
চাঁন্দের গাড়ি, জীপ, বেবী টেক্সিতে কানাপাড়া যাওয়া যায়।

বিস্তারিত DETAILS

বান্দরবান কেরাণীহাট সড়কের পাশে যৌথখামার এলাকায় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত কানাপাড়াটি বম সম্প্রদায় অধ্যুষিত। এখান থেকে সুদূর চট্টগ্রামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নজরে পড়ে।


স্থান
বান্দরবান শহর থেকে ৫ কি. মি. দূরে টাইগার পাড়া এলাকায় অবস্থিত

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ি বেবি টেক্সি, জীপ, কার যোগে যাওয়া যায়।

বিস্তারিত

বান্দরবান শহর থেকে ৫কি:মি: দূরে টাইগার পাড়া এলাকায় সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে ২০০০ফুট উচ্চতায় পাহাড় চুড়ায় নীলাচল পর্যটন স্পট অবস্থিত। এ পর্যটন স্পটটি বান্দরবানের পর্যটন শিল্পে যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা। নীলাচল থেকে আকাশ ছোঁয়া না গেলেও মনে হবে আকাশ আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। মেঘের রাজ্যে হারিয়ে যাবার স্বপ্ন যদি কারো থাকে তাহলে স্বপ্ন পূরণ হবে ‘‘ নীলাচল’’ গেলে। বর্ষায় সেখানে চলে রোদ আর মেঘের লুকোচুরি খেলা। শীতল পরশ বুলিয়ে শুভ্র মেঘ মুছে দেবে আপনার জীবনের ক্লামিত্ম। নীলাচল থেকে  অনায়াসেই চোখে পড়বে বান্দরবান শহর। চার পাশে দেখাযাবে সারি সারি সবুজঘেরা পর্বতমালা। এখান থেকে ‘‘ চিম্বুক’’ পাহাড়ও দেখা যায়। আর রাতে দেখা যায়  ‘‘ বন্দর নগরী চট্টগ্রামের ’’ রহস্যময় আলো আঁধারির খেলা।  শহর থেকে পাহাড়ি সপ্নীল আঁকাবাঁকা পথে এর দুরত্ব ৫ কিলোমিটার। নীলাচলের কোল ঘেঁষেই রয়েছে তঞ্চগ্যা, মারমা ও ত্রিপুরা উপজাতিদের বসবাস। বান্দরবান জেলা প্রশাসন কর্তৃক  ‘‘ নীলাচল পর্যটন কেন্দ্র টি’’ পরিচালনা করা হয়। জেলা প্রশাসন পরিচালিত একটি সুন্দর রেস্ট হাউজ রয়েছে, যেখানে রাত্রিযাপন করা যায়। জেলা প্রশাসনের তত্ত্ববধানে পরিচালিত দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি রেস্ট হাউজ আছে। ভারাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, নীলাচল/এনডিসি, বান্দরবান, টেলিফোন - , মোবাইল - 01714230354, 01712718051


স্থান
বান্দরবান –কেরানি হাট সড়কের হলুদিয়া নিকটবর্তী এলাকায়।

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ী, প্রাইভেট কার, জীপ, বেবি টেক্সি যোগে প্রান্তিক লেক যাওয়া আসা করা যায়।

বিস্তারিত

প্রায় ২৫ একর জায়গা জুড়ে সৃষ্ট কৃত্রিম জলাশয় ‘‘প্রান্তিক লেক’’ এর জলাভূমির আয়তন ২৫ একর হলেও পুরো কমপ্লেক্সটি আরো অনেক বড়। অপূর্ব সুন্দর এ লেকের চারিপাশ নানা প্রজাতির গাছগাছালিতে ভরপুর। পিকনিকের জন্য এটি অন্যতম লোভনীয় স্থান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে সর্বত্র। এটি বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের পাশে হলুদিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। মূল সড়ক থেকে এর দুরত্ব ৫ কিলোমিটার। জেলা সদর থেকে ‘‘প্রান্তিক লেক’’ এর দুরত্ব ১৪ কিলোমিটার।  লেকটিতে উম্মুক্ত মাটির মঞ্চ, পিকনিক স্পট, বিশ্রামাগার এবং একটি উঁচু গোল ঘর  ইত্যাদি স্থাপনা রয়েছে। গোল ঘরে বসে লেকের সৌন্দর্য সহজে উপভোগ করা যায়।


স্থান
বান্দরবান সদর উপজেলা।
কিভাবে যাওয়া যায়  HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে রিক্সা এবং ৫ মিনিট পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়।

বিস্তারিত

বান্দরবান শহরের কেন্দ্রস্থলে শত বছরের ঐতিহ্যের স্মারক পুরাতন রাজবাড়ি। আগের সে জৌলুস না থাকলেও প্রাচীনকালের উন্নত নির্মানশৈলী ব্যবহার করে নির্মিত ‘পুরাতন রাজবাড়ি’ পর্যটকদের জন্যে আকর্ষণীয়। ১৯৩৪ সালে রাজা ক্য জা সাইন এর আমলে এ নয়নাভিরাম বাড়িটি নিমির্ত হয়েছিল। বাড়িটি বাইরে থেকে দেখতে কোন সমস্যা নেই।


 দর্শনীয় স্থান
বান্দরবান শহর হতে ৪ কিঃমিঃ দূরত্বে বান্দরবান-রাংগামাটি সড়কের পার্শ্বে পুরপাড়া নামক স্থানে সুউচ্চ পাহাড়ের চূড়ায় স্বর্ণ মন্দির এর অবস্থান।

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ী, প্রাইভেট কার, জীপ, বেবি টেক্সি, টমটম, রিক্সা যোগে ‘স্বর্ণ জাদি’ যাওয়া আসা করা যায়।

বিস্তারিত

বান্দরবানের বালাঘাটাস্থ পুলপাড়া নামকস্থানে বান্দরবান-চন্দ্রঘোনা সড়কের পাশে সুউচ্চ পাহাড়ের চুঁড়ায় ‘‘স্বর্ণ জাদি’’ অবস্থিত। এ সুদৃশ্য জাদি দেশের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ‘তীর্থস্থান’। থাইল্যান্ড ও মিয়ারমারের স্থাপত্য নকশা ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে জাদিটি। এর আর এক নাম মহাসুখ প্রার্থনা পূর্বক ‘বুদ্ধ ধাতু চেতী’। এখানে রয়েছে একটি সুন্দর মিউজিয়াম। পৃথিবীর অনেক প্রাচীন আমলে তৈরী করা অনন্য সব বৌদ্ধ মূর্তি নিয়ে গঠিত হয়েছে এ নজর কাড়া মিউজিয়ামটি। এখানে প্রতিবছর নানারকম ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও মেলা হয়। এখানে পাহাড়ের চুঁড়ায় একটি পুকুর খনন করা হয়েছে। এ পুকুরের নাম ‘দেবতা পুকুর’। পর্যটকদের কাছে এ স্থানটি মনোরম। এখান থেকে সাঙ্গু নদী, বেতার কেন্দ্রসহ বান্দরবানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এটি বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের একটি  পবিত্র ধর্মীয় স্থান। প্রবেশ পথের সিঁড়িতে জুতা খুলে প্রবেশ করতে হয়। ভিক্ষুদের প্রার্থনায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সেজন্য যথাসম্ভব নীরবতা পালন করাই শ্রেয়।


দর্শনীয় স্থান
বান্দরবান শহর থেকে ৪ কি: মি: দূরে জেলা পরিষদের বিপরীতে সুন্দর মনোরম পরিবেশে অবস্থিত।

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য  TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভালো। দেশেরে যেকোন স্থান থেকে সহজে যাতায়াত করা যায়। ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম থেকে বাস, কোচ, মাইক্রোবাস, জীপ ও যে কোন ভাড়া করা গাড়িতে যাতায়াত করা যায়। চট্টগ্রাম থেকে বিআরটিসির বাস, পূরবী ও পূর্বাণী চেয়ারকোচের মাধ্যমে আসা যায়। ঢাকা -বান্দরবান চেয়ারকোচের মাধ্যমে সরাসরি আসা যাওয়া করা যায়।

বিস্তারিত DETAILS

বান্দরবানের প্রবেশ পথেই (বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের) জেলা পরিষদের বিপরীতে সুন্দর মনোরম পরিবেশে মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স অবস্থিত। বান্দরবান শহর থেকে এর দুরত্ব ৪ কিলোমিটার । এ পর্যটন কমপ্লেক্সটিতে রয়েছে- স্বচ্ছ পানির নয়নাভিরাম  হ্রদ, হ্রদের পানিতে নৌকায় চড়ার জন্য প্যাডেল বোট, হ্রদের উপর দুটি আকর্ষণীয় ঝুলন্ত সেতু, উম্মুক্তমঞ্চ, একাধিক পিকনিক স্পট, ক্যান্টিন, চিড়িয়াখানা, সাফারী পার্ক, চা-বাগান, বিশ্রামাগার ও শিশুপার্ক রয়েছে।  এ কমপ্লেক্সের কাছে উন্নতমানের  পর্যটন মোটেল এবং খাবারের জন্য হলি ডে ইন রির্সোট রয়েছে।  জেলা প্রশাসন কর্তৃক এ পর্যটন কমপ্লেক্সটি পরিচালনা করা হয়। জনপ্রতি প্রবেশ ফি ৩০/- টাকা এবং পিকনিক পার্টি ও দলগত ভ্রমনের জন্য বিশেষ প্যাকেজের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতিবছর হাজার হাজার ভ্রমন বিলাসী পর্যটক মেঘলায় ভ্রমন করতে আসে। এখানে জেলা প্রশাসন পরিচালিত একটি সুন্দর রেস্ট হাউজ রয়েছে, যেখানে রাত্রিযাপন করা যায়। ৪টি কক্ষের প্রতিটি ২০০০/-টাকায় ভাড়া দেয়া হয়। (বুকিং এর জন্য ০৩৬১-৬২৫০৬, ০১৭১৭২৭১৮০৫১)।


দর্শনীয় স্থান

বান্দরবান শহর থেকে ৫কি. মি. দূরে টাইগার পাড়া এলাকায় অবস্থিত।


কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT

বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ী, প্রাইভেট কার, বেবি টেক্সি যোগে শুভ্রনীলা যাওয়া আসা করা যায়।


যোগাযোগ 

বিস্তারিত DETAILS

বান্দরবান শহরের  খুব কাছেই সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে ২০০০ ফুট উচুঁ পাহাড় চুড়ায় অবস্থিত নীলাচল পর্যটন স্পটের পাশেই  ‘‘শুভ্রনীলা’’ এ পর্যটন স্পটটিও বান্দরবানের পর্যটন শিল্পে যোগ করেছে ভিন্ন মাত্রা। ‘‘শুভ্রনীলা’’ থেকে আকাশ ছোঁয়া না গেলেও মনে হবে আকাশ হাতছানি দিয়ে ডাকছে। মেঘের রাজ্যে হারিয়ে যাবার স্বপ্ন যদি কারো থাকে তাহলে স্বপ্ন পূরণ হবে ‘‘ নীলাচল’’ গেলে। বর্ষায় সেখানে চলে রোদ আর মেঘের লুকোচুরি খেলা। শীতল পরশ বুলিয়ে শুভ্র মেঘ মুছে দেবে জীবনের ক্লামিত্ম। ‘‘শুভ্রনীলা’’ থেকে  অনায়াসেই চোখে পড়বে বান্দরবান শহর। চার পাশে দেখাযাবে সারি সারি সবুজঘেরা পর্বতমালা। এখান থেকে ‘‘ চিম্বুক’’ পাহাড়ও দেখা যায়। আর রাতে দেখা যায়  ‘‘ বন্দর নগরী চট্টগ্রমের ’’ রহস্য আলো আঁধারির খেলা।  শহর থেকে পাহাড়ি সর্পিল আকাঁবাকাঁ পথে এর দুরত্ব ৫ কিলোমিটার। নীলাচলের কোল ঘেঁষেই রয়েছে তঞ্চগ্যা, মারমা ও ত্রিপুরা উপজাতিদের বসবাস। বান্দরবান জেলা পরিষদ কর্তৃক নির্মিত  শুভ্রনীলায় রয়েছে  রেস্টুরেন্ট।


দর্শনীয় স্থান HERITAGE PLACES
বান্দরবান-রুমা সড়কে 8 কি. মি. দূরত্বে অবস্থিত।

কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহর থেকে চান্দের গাড়ী, প্রাইভেট কার, বেবি টেক্সি যোগে শৈলপ্রপাত যাওয়া আসা করা যায়।

বিস্তারিত DETAILS

বান্দরবান শহর থেকে বান্দরবান-রুমা সড়কের ৮ কিলোমিটার পয়েন্টে প্রাকৃতিক ঝর্ণা ‘‘শৈলপ্রপাত’’ অবস্থিত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব সৃষ্টি। ঝর্ণার হিমশীতল পানি এখানে সর্বদা বহমান। ‘‘শৈলপ্রপাত’’ বান্দরবানের আকর্ষণীয়  পর্যটন স্পটের একটি। পাহাড়ের পাদদেশে ঝর্ণার পাড়ে পিকনিক করার উপযোগী পরিবেশ রয়েছে। শৈলপ্রপাতে গেলেই চোখে পড়বে বম উপজাতীয়দের জীবনধারা। তাদের হাতে বোনা চাদর, মাফলার, বেডশীটসহ বেত ও বাশেঁর তৈরী বিভিন্ন আসবাবপত্র ও তৈজসপত্র সহনীয় মূল্যে পাওয়া যায়। বম নারী-পুরুষেরা শৈলপ্রপাতকে ঘিরে এসব জিনিসের পসরা সাজিয়ে বসে। বমদের উৎপাদিত মৌসুমী ফলমূল এখানে সবসময় পাওয়া যায়।  রাস্তার পাশে শৈলপ্রপাতের অবস্থান হওয়ায় এখানে দেশী বিদেশী পর্যটকদের ভীড়ে  মুখরিত থাকে। বান্দরবান জেলা প্রশাসনের পরিচালনায় শৈলপ্রপাতে নির্মান করা হয়েছে পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় বিভিন্ন স্থাপনা।


দর্শনীয় স্থান HETITAGE PLACES
বান্দরবান সদর উপজেলা
কিভাবে যাওয়া যায় HOW TO GO
বান্দরবান জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ ও ঐতিহ্য TRADITION AND HERITAGE PLACES OF BANDARBAN DISTRICT
বান্দরবান শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে ২ মিনিটে পায়ে হাঁটার পথ।

বিস্তারিত DETAILS

মন পাগল করা, অদ্ভুত সুন্দর এক পাহাড়ী নদীর নাম শঙ্খ বা সাংগু । পাহাড়ের কোল বেয়ে এঁকেবেঁকে চলছে কোথাও উন্মত্ত আবার কোথাওবা শান্ত এই নদী । মায়ানমারের আরাকান রাজ্যের পাহাড় থেকে শুরু করে বান্দরবানের ভিতর দিয়ে ১৭৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে অবশেষে কর্ণফুলি হয়ে বঙ্গপোসাগরে পড়েছে । ইচেছ করলেই বন্ধু বান্ধবকে নিয়ে স্বল্প খরচে নৌকা বা বোট যোগে নৌকা ভ্রমণে যাওয়া যায়।


জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃNECESSARY TIPS FOR TRAVELLING

শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে। 

সাথে রাখুনঃKEEP WITH

জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।

কোথায় যাবেনঃWHERE TO GO

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্। 

কিভাবে যাবেনঃ HOW TO GO

ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।


Previous Post
Next Post
Related Posts