প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্রয় প্রকল্প জমি আছে ঘর নেই প্রকল্প



  • যাদের জমি আছে ঘর নেই সেসব মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্রয় প্রকল্প ২ নেওয়া হয়েছে।

২০২০-২১ অর্থবছরে যার জমি আছে ঘর নাই তার নিজ জমিতে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতাধীন উপকারভোগী নির্বাচনের প্রস্তাব ইস এবার আবেদন অনলাইনে জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় কেশবপুর যশোর

ত্রাণ শাখা


বিষয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের যার জমি আছে ঘর নাই তারা নিজ নামে জমিতে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতাধীন উপকারভোগী নির্বাচনে প্রস্তাবিত সব দাখিল।


উপযুক্ত বিষয়ে পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গৃহহীন পরিবারের জন্য বাসস্থান নির্মাণের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরের যার জমি আছে ঘর নেই তার নিজ নামে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতাধীন আপনার ইউনিয়ন যাদের ১থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত জমি আছে ,কিন্তু ঘর নেই, বা ঘর জরাজীর্ণ, বসবাসের অনুপযোগী ,সেই সমস্ত পরিবারের জন্য সংযুক্ত উপকারভোগী নির্বাচনের প্রস্তাবিত পূরণ করে আগামী।

৩১/০৮/২০২০ খ্রিস্টাব্দ তারিখের মধ্যে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় দাখিল করার জন্য বলা হলো।


উল্লিখিত সময় এরপরে আর কোন নামের আবেদন গ্রহণ করা হবে না অসম্পূর্ণ তথ্য প্রদান করা হলে বাতিল বলে বিবেচিত হবেন ।


বিষয়টি অতীব জরুরী


সরকারি ফরম টি দেখার জন্য ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে দেখুন 



যাদের জমি আছে ঘর নেই সেসব মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্রয় প্রকল্প ২ নেওয়া হয়েছে।


প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্রয় প্রকল্প

জমি আছে ঘর নেই প্রকল্প বাংলাদেশের একজন মানুষ গৃহহীন থাকবে না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই যুগান্তকারী ইচ্ছার প্রতিফলন দেখতে দেশ সারাদেশে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার জমিসহ ঘর পাচ্ছেন একসঙ্গে এত ভূমিহীন পরিবারকে ঘর করে দেওয়ার ঘটনা একটি ঐতিহাসিক ঘটনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা অনুযায়ী প্রতিটি প্রকল্পের মাধ্যমে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের আওতায় দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি প্রকল্প ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতায় গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় আশ্রয়ণ প্রকল্প 2 প্রকল্পের আওতায় দেশের ভূমিহীনদের জন্য নির্মাণ করে।


 ভূমিহীন গৃহহীন ছিন্নমূল অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পূর্ণবাসন ঋণ প্রদান ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহের সক্ষম করে তোলা মাধ্যমে দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আশ্রয় প্রকল্প ২ বাস্তবায়ন করছে এ প্রকল্পে ঘূর্ণিঝড় সিডর আইলা আক্রান্ত এলাকা অন্যান্য অঞ্চলের জন্য সেমিপাকা যার কোন জমিও ঘর নেই তাদের আশ্রয় প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যারাকে পূর্ণবাসন করা হচ্ছে যার একদিকে ১০ শতাংশ জমি আছে কিন্তু ঘর নেই অথবা জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করে তাদের নিজ জমিতে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া এবং যাহার কোনো জমি নেই তিনি কমপক্ষে এক শতাংশ জমি দান সূত্রে অথবা অন্য কোনভাবে প্রাপ্ত হলে তাকে তার জমিতে ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে এই প্রকল্পের দেশে ভূমিহীন গৃহহীন দু লাখ ৯৩ হাজার ৩৬১ অন্য দিকে অল্প জমি আছে কিন্তু ঘরে থাকলেও জরাজীর্ণ এমন পরিবারের কাছে ৫ লাখ ৯২ হাজার ২৬৮ ধাপে ধাপে দেশে ৮ লাখ ৮২ হাজার ৩৩ টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার সহ পাবেন দিনাজপুরে সদরে ব্রিজের কাছে পূর্নভবা নদী সংলগ্ন হিজড়া সম্প্রদায় কে পুর্নবাসনের লোকের আশ্রয় প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের ২৫০ টি ঘর নির্মাণ করে দেন।


 হাজার ৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার পরিদর্শনে যান সেখানে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দেশকে অত্যন্ত সহানুভূতিশীল হয়ে পড়েন কারণ এর কিছুদিন আগেই কক্সবাজারের জেলা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত হলে অনেক পরিবার গৃহহীন করে তাৎক্ষণিক সকল গৃহহীন পরিবারকে পুর্নবাসনের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী তাঁর ৯৯৭ সালে আশ্রয়ের নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয় সারা বাংলাদেশ সারা দেশে গ্রাম অঞ্চলের 1hous এবং বিভাগীয় সদর ও রাজু বিভিন্ন সিটি করপোরেশন এলাকায় জেলা ও উপজেলা সদরে এবং এলাকায় বহুতল ভবন নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


 ভূমিহীন পরিবারের স্বামী-স্ত্রীর যৌথ নামের ভূমি মালিকানা স্বত্বের দলিল সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয় পূর্নবাসিত পরিবার সমূহের জন্য সম্ভাব্য ক্ষেত্রে  কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ মসজিদ নির্মাণ কবরস্থান কুকুর ও গবাদি পশু পালনের জন্য জমি ব্যবস্থাপনা করা হয় পূর্নবাসিত পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন উৎপাদনমুখী উদ্যোগ কর্মকাণ্ডের জন্য ব্যবহারিক ও কারিগরি প্রশিক্ষণ দান এবং প্রশিক্ষণ শেষে তাদের মধ্যে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করার সুযোগ জীবিকায়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।


 আস এ প্রকল্পে পূর্নবাসিত পরিবারবর্গ সমবায় সমিতি গঠনের মাধ্যমে দখল মুক্ত হওয়া এবং সমবায় বিভাগের নিবন্ধিত হওয়ার সুযোগ রাখা আছে তা তাদেরকে আরো বেগবান করবে সমিতির সদস্য ও তাদের পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের বিভিন্ন বিষয়ের উপর স্বল্পমেয়াদী দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা রেখেছে সরকার।

Previous Post
Next Post
Related Posts