পাবনার দর্শনীয় স্থান
পাবনা জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে লালনশা সেতু (ঈশ্বরদী), হার্ডিঞ্জ ব্রিজ (ঈশ্বরদী), পাবনা মানসিক হাসপাতাল, জোড় বাংলা মন্দির, আজিন চৌধুরীর জমিদার বাড়ি (দুলাই), শাহী মসজিদ ভাড়া, শ্রী শ্রী অনুকূলচন্দ্র ঠাকুরের আশ্রম (হেমায়েতপুর), নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল, বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র (ঈশ্বরদী), পাবনা সুগার মিল ইত্যাদি।
পাবনার দর্শনীয় স্থান আটঘরিয়া বংশীপাড়া গ্রামের চন্দ্রাবতীর ঘাট ক্ষিদিরপুর গ্রাম, মাঝপাড়া ইউনিয়ন, আটঘরিয়া, পাবনা। পাবনা হতে ১২ কি.মি. দুরে সিএনজি/নিজ পরিবহন যোগে আটঘরিয়া যাওয়া যায়। সেখান থেকে ১১ কি.মি. দুরত্বে মাঝপাড়া ইউনিয়নের ক্ষিদিরপুর গ্রামে চন্দ্রাবতীর ঘাটে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান ঈশ্বরদী রেল জংশন ঈশ্বরদী বাজার, ঈশ্বরদী, পাবনা।বাংলাদেশের যে কোন জায়গা হতে রেল পথে ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশনে অথবা পাবনা শহর হতে ২৬ কি.মি. দুরত্বে ঈশ্বরদী বাস টার্মিনালে নেমে সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান এডরুক লিমিটেড, পাবনা পাবনা সদর, পাবনা পাবনা শহর হতে রিক্সা/অটোরিক্সা/সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে ১০-১৫ মিনিটে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান কিংবদন্তী নায়িকা সুচিত্রা সেনের স্মৃতি সংগ্রহশালা হিমসাগর, গোপালপুর, পাবনা।পাবনা শহর হতে রিক্সা/অটোরিক্সা/সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে ১০-১৫ মিনিটে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ী পাবনা জেলার সাথিয়া উপজেলাধীন ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সাথিয়া হইতে ৭ কি.মি দুরেক্ষেতুপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত। সাথিয়া থেকে সিএনজি করে ১৫ টাকা ভাড়া নেবে সাথিয়া টু চিনাখড়া রোডে। চিনাখড়া হতে ৩ কি. মি দুরে এবং ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৫ কিলোমিটার দুরে।
পাবনার দর্শনীয় স্থান গজনার বিল সুজানগর উপজেলা ,পাবনা সুজানগর উপজেলা থেকে সড়কপথে সিএনজি যোগে প্রায় ৭ কি.মি. খয়রান ব্রিজের পূর্ব দিকে বিল গাজনায় যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান চাটেমাহর শাহী মসিজদ পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বাজারের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। চাটমোহর শাহী মসজিদ পাবনা শহর হতে প্রায় ৩৪-৩৫ কি:মি: দুরত্বে চাটমোহর উপজেলার বাজারের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে ১.৫০-২.০০ ঘন্টায় উক্ত যায়গায় যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান জোড় বাংলা মন্দির পাবনা শহেরর কালাচাঁদ পাড়ায় অবস্থিত।পাবনা শহর হতে রিক্সা/অটোরিক্সা/সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে ১৫-২০ মিনিটে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান তাড়াশ জমিদার ভবন পাবনা সদর, পাবনা পাবনা শহেরর প্রাণকেন্দ্রে আব্দুল হামিদ রোড সংলগ্ন গোপাল্পুর মৌজায় কারুকার্য খচিত দ্বিতল ভবনটি অবস্থিত
পাবনার দর্শনীয় স্থান তাঁতীবন্দ জমিদার বাড়ী তাঁতিবন্দ, সুজানগর, পাবনা।পাবনা হতে ১৯ কি.মি. দুরে সিএনজি/নিজ পরিবহন যোগে সুজানগর যাওয়া যায়। সুজানগর উপজেলা থেকে সি.এন.জি/ভ্যান যোগে উত্তর দিকে প্রায় ৫ কি.মি. দুরে তাঁতিবন্দ উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন জমিদার বাড়ী যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান পাকশীস্থ হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নে অবস্থিত। পাবনা জেলা সদর হতে ঈশ্বরদী উপজেলার দুরত্ব আনুমানিক ২৫-৩০ কিলোমিটার। যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল। ঈশ্বরদী উপজেলার ১টি ইউনিয়ন ও গ্রামের নাম পাকশী। পাকশী রুপপুর প্রকল্পের পাশে এবং পদ্মা নদীর তীরে পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রীজের অবস্থান। উক্ত স্থানে আনুমানিক ০১(এক) ঘন্টা সময়ে পাবনা জেলা শহর হতে সড়কপথে দাশুরিয়া মোড় হয়ে যাওয়া যায়
পাবনার দর্শনীয় স্থান পাবনা মানসিক হাসপাতাল পাবনা সদর, পাবনা সড়ক পথে যে কোন স্থান হতে বাস অথবা নিজস্ব পরিবহন মারফত পাবনা বাস টার্মিনাল আগমন। বাস টার্মিনাল হতে পাবনা মানিসিক হাসপাতাল ৭ (সাত) কি:মি: দুরে অবস্থিত। উক্ত পথ বাস টার্মিনাল হতে রিক্সা/অটোরিক্সা/সিএনজি যোগে আনুমানিক ৩০-৪০ মিনিটে যাওয়া যায়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো আছে।
পাবনার দর্শনীয় স্থান পাবনার ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প পাবনার অন্যতম তাঁতপ্রধান এলাকা দোগাছী, সুজানগর, বেড়া, সাঁথিয়া, আটঘরিয়া ইত্যাদি পাবনার অন্যতম তাঁতপ্রধান এলাকা দোগাছী, সুজানগর, বেড়া, সাঁথিয়া, আটঘরিয়া ইত্যাদি । উক্ত স্থানে সড়ক পথে পাবনা জেলা শহর হতে সিএনজি/বাসযোগে সহজে যাওয়া যায় ।
পাবনার দর্শনীয় স্থান প্রমথ চৌধুরীর পৈত্রিক নিবাস পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুরে।প্রমথ চৌধুরীর পৈত্রিক নিবাস পাবনা শহর হতে প্রায় ৩৪-৩৫ কি:মি: দুরত্বে চাটমোহর উপজেলা হরিপুরে অবস্থিত। সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে ১.৫০-২.০০ ঘন্টায় উক্ত যায়গায় যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান ভাড়ারা শাহী মসিজদ পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়ন।পাবনা শহর হতে ২০ মিনিট দুরত্বে সিএনজি/নিজস্ব পরিবহন যোগে যাওয়া যায়।
পাবনার দর্শনীয় স্থান লালন শাহ সেতু পাকশী, ঈশ্বরদী, পাবনা পাবনা জেলা সদর হতে ঈশ্বরদী উপজেলার দুরত্ব আনুমানিক ২৫-৩০ কিলোমিটার। যাতায়াত ব্যবস্থা ভাল। ঈশ্বরদী উপজেলার ১টি ইউনিয়ন ও গ্রামের নাম পাকশী। পাকশী রুপপুর প্রকল্পের পাশে এবং পদ্মা নদীর তীরে পাকশী লালন শাহ সেতু অবস্থান। উক্ত স্থানে আনুমানিক ০১(এক) ঘন্টা সময়ে পাবনা জেলা শহর হতে সড়কপথে দাশুরিয়া মোড় হয়ে যাওয়া যায় ।
পাবনার দর্শনীয় স্থান শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎসঙ্গ(আশ্রম-মন্দির) হেমায়েতপুর, পাবনা ।যে কোন স্থান হতে বাস অথবা নিজস্ব পরিবহন মারফত পাবনা বাস টার্মিনাল আগমন। বাস টার্মিনাল হতে শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎসঙ্গ(আশ্রম-মন্দির) ৭ (সাত) কি:মি: দুরে অবস্থিত। উক্ত পথ বাস টার্মিনাল হতে রিক্সা/অটোরিক্সা/সিএনজি যোগে যাওয়া যায়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো আছে।
পাবনার দর্শনীয় স্থান সুজানগর আজিম চৌধুরী জমিদার বাড়ী দুলাই, সুজানগর, পাবনা।পাবনা হতে ১৯ কি.মি. দুরে সিএনজি/নিজ পরিবহন যোগে সুজানগর যাওয়া যায়। সুজানগর উপজেলা থেকে সিএনজি যোগে পোড়াডাঙ্গা বাজার হয়ে চিনাখড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে পূর্ব দিকে পাবনা নগরবারী মহাসড়কের পার্শে দুলাই বাজারের ৫০০ মিটার দক্ষিন দিকে রিক্সা/ভ্যান যোগে জমিদার বাড়ী যাওয়া যায়।
ভ্রমণের উপকারিতাঃ
জীবনের প্রয়োজনে,চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনাকে আপনার এলাকার সম্পর্কে দর্শনীয় স্থানসমূহ বিশেষ ব্যক্তিবর্গ এবং আপনার এলাকার বিশেষ বিশেষ কিছু নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় প্রশ্ন করতেই পারেন এবং ম্যাক্সিমাম সময় প্রশ্ন করে তাই আপনার এলাকা সম্পর্কে আপনার নিজের জানা উচিত তাই আপনার এলাকার সম্পর্কে আমরা খুঁটিনাটি সকল তথ্য তুলে ধরেছি। ভালোভাবে বাচাঁর তাগিদে যেমন সবসময় উন্নত জীবনযাত্রার কথা ভাবতে হয়। তেমনি মানুষিক সাস্থ্যের কথা ভেবে নিজ দেশে বা দেশের বাহিরে ঘুরতে যাওয়া ও প্রয়োজন। জেনে রাখা ভালো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ। নিজ জেলার বা অন্য যে কোন জেলার উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামসংখ্যা দেখুন আলাদা আলাদা জেলার ছবিগুলোতে।সারাবছর ভ্রমণের স্থানসমূহ উন্মুক্ত থাকলেও আমরা সাধারণত শীতকালে ভ্রমণ করতে স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করি।
জেনে নিন ভ্রমণের দরকারি টিপসঃ
শীতকালীন ছুটিতে ঘুরতে বা বেড়াতে যাওয়া আরামদায়ক তাই শীতকালে পরিবার পরিজন নিয়ে যেকোন ভ্রমণস্পটে বা পিকনিকে যাওয়া খুবই আনন্দদায়ক।এই শীতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায় তা নিয়ে অনেকেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন। কোথায় ঘুরতে যাবেন তার আগে প্রয়োজন প্রস্তুতি । ঘুরতে যাওয়ার আগে ভালো প্রস্তুতির উপর নির্ভর করবে ভ্রমণ কতটা আনন্দময় হবে।
সাথে রাখুনঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থানীয় জরুরি ফোন নম্বরসমূহ, হোটেল বা কটেজ সমূহের ঠিকানা ও ফোন নম্বর। শীতবস্ত্র, পানির বোতল, রোদের চশমা, ফোনের চার্জার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ, অতিরিক্ত অর্থকরি।
কোথায় যাবেনঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানসমূহের মধ্যে নির্ধারণ করে নিন আপনি কোথায় যেতে চান। বেড়াতে যাওয়ার আগে দেখুন কোন জেলার কোথায় কি কি দর্শণীয় স্থান রয়েছে। দেখে ভেবে নিন কোথায় বেড়াতে যাবেন। শীতকালের জন্য ভ্রমণের উপযোগী স্থানসমূহ হলো সাগর, পাহাড়, হাওড়, বন, নদী ঠিক কোন জায়গা আপনার বেশি পছন্দ সঙ্গে কাদের নিয়ে যাবেন। যেখানে যাবেন সেখানকার সুযোগ-সুবিধা কেমন। এই বিষয়গুলো চিন্তা করলেই আপনি পেয়ে যাবেন কোথায় যাওয়া ভালো্।
কিভাবে যাবেনঃ
ভ্রমণে পরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি বাস, ট্রেন, প্রাইভেট কার, লঞ্চ কোনটায় যাবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। ফোনে বা কারো মাধ্যমে রাস্তার লোকেশন জেনে নিন।