সরকারি চাকরির সুবিধা
সরকারি চাকরির সুবিধা তাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে, চাকরি চলে যাওয়ার কোন ভয় থাকে না কাজের চাপ কিছুটা কম হয়, অবসরকালীন সুবিধা পাওয়া যায় ।
সরকারি চাকরি এবং বেসরকারি চাকরির মধ্যে কোনটি ভালো
বেসরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া খুব কম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হয় এক্ষেত্রে সরকারি ইন্টারভিউ গ্রুপ ডিসকাস এর মাধ্যমে নিয়োগ করানো হয় ফলে সময় অনেক কমলা সরকারি চাকরিতে কাজের চাপ বা স্টেজ কম থাকে বেসরকারী চাকরীতে কাজের চাপ বেশি থাকে।
সরকারী চাকুরীতে চাকরি যাওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা কিন্তু প্রাইভেট বা বেসরকারী চাকরীতে ছাঁটাই করা চাকরি চলে যাওয়া এবং সরকারি চাকরিজীবীদের বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজের লোকদের ছাঁটাই করে সরকারি কর্মচারীদের পুনরায় নিয়োগ ।
ব্লগ পোষ্ট হল যেটা যে পোস্টে পদোন্নতি নেই একই পদে থেকে দীর্ঘ সময় বা চাকরির শেষ পর্যন্ত চাকরি করে যায় কিন্তু কোন পদোন্নতি পাওয়া যায় সেটাকে ব্লকড বলে কিন্তু ব্লগপোস্টে থেকেও বর্তমান সরকার ২০১৫ পে স্কেল এ উচ্চতর গ্রেডের ব্যবস্থা রেখেছেন ১০ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড পাবেন সুবিধা সরকার ব্লগ পোস্টের জন্য ।
আবার অনেকে মনে করতে পারেন ব্লক হলো এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তি কেন্দ্রিক পত্রিকা শব্দটি যোগের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্লগে পোস্ট করেন তাতে ব্লগার বলা হয় ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখান থেকে মন্তব্য করতে পারেন।
সরকারী চাকুরীর নিরাপত্তা কি
সরকারি চাকরি মানেই নিরাপত্তা। তাই বেশিরভাগ শিক্ষিত বেকার যুবকরা সরকারি চাকরির প্রত্যাশা করে থাকেন কারণ সরকারি চাকরিতে চাকরি চলে যাওয়ার ভয় থাকে না ।কাজের চাপ কম থাকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় এককালীন পেনশন পাওয়া যায়।
সরকারী চাকুরিজীবীগণ সন্তান জন্মদানকালে ভাতার আবেদন করতে পারেন। মাতৃত্বকালীন ও পিতৃত্বকালীন ছুটি পেয়ে থাকেন। সন্তানের শিক্ষা ভাতা, শিক্ষা বৃত্তি পেয়ে থাকেন। কিছু কিছু দপ্তরে সন্তানদের চাকরির ক্ষেত্রে পোষ্য কোটা সুবিধা পেয়ে থাকেন যেমন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, রেল মন্ত্রণালয়।
সরকারী চাকুরিজীবীগণ প্রতি তিন বছর পরপর শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ও বেতনের সমপরিমান ছুটির ভাতা পেয়ে থাকেন। বদলীজনিত ছুটি ও ভাতা পেয়ে থাকেন। প্রতি বছর বিভিন্ন ধরনের ছুটি ও পেয়ে থাকেন। টিএ/ডিএ ভাতা পেয়ে থাকেন। দেশে বিদেশে বিভিন্ন প্রকারের ট্যুর সম্মানীসহ পেয়ে থাকেন। ১৮ টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ছুটি পেতে পারেন প্রয়োজন অনুসারে সরকারী চাকুরিজীবীগণ।
১৬ থেকে ২০তম গ্রেডের চাকুরিজীবীগণ বছরান্তে পোশাক (স্যুট, প্যান্ট, জুতা, ছাতাসহ অন্যান্য) পেয়ে থাকেন। মোটরগাড়ী চালকগণ ও প্রতি বছর পোশাকাদির যাবতীয় পেয়ে থাকেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যেমন সেনাবাহিনী ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে নির্ধারিত সকল সুবিধা- ই পেয়ে থাকেন।
গৃহ লোন, কার লোন, মোটরসাইকেল লোনসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রয়োজনীয় লোন পেতে পারেন সরকারী চাকরিজীবীগণ। জিপি ফান্ডে অর্থ জমা করে পেতে পারেন অনেক সুবিধা। প্রয়োজনে জিপি ফান্ডের জমানো অর্থ থেকে ও পেতে পারেন নাম মাত্র সুদে লোন। কল্যাণ তহবিল ও বিভিন্ন ফান্ড থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ পেতে পারেন অসুস্থ বা অন্য প্রয়োজনের সময় অর্থ।
বিভিন্ন সুবিধাসহ চাকরি শেষ হলে এক বছর বিনা পরিশ্রমেই পূর্ণ বেতন ও যাবতীয় সুবিধা পেয়ে পাবেন সকল সরকারী চাকুরিজীবীগণ। চাকরি শেষে জিপি ফান্ডসহ কয়েকলক্ষ টাকা পাবেন যা দিয়ে তিনি বড় কোন আর্থিক সুবিধাজনিত কাজ করে নিশ্চিত ভবিষ্যতের লক্ষ্যে সুবিধা করতে পারেন যেমন জমি কেনা, ফাউন্ডেশন দিয়ে বাড়ি করা, সন্তানের ভবিষ্যতের চিন্তায় স্কিম সুবিধা ইত্যাদি।
এ সকল সুবিধা শেষে ও চাকরি শেষ হওয়ার পর অবসরকালীন সময়ে প্রতি মাসেই মূল বেতন ও চিকি’সা ভাতা পেয়ে থাকবেন আমৃত্যু পর্যন্ত। সরকারীজীবী ব্যক্তি অবসরকালীন সময়ে বা চাকরিকালীন সময়ে মুত্যুবরণ করলে তার স্ত্রী বা নমিনী বা সন্তান ও প্রতি মাসে নির্দিষ্ট হারে চাকরিজীবী ব্যক্তির গ্রেড অনুসারে মাসিক পেনশন ভাতা পেয়ে থাকবেন ও সরকারী হাসপাতালে চিকি’সা সুবিধা পেয়ে থাকেন।
অর্থা’ সরকারী চাকরি হলে চাকরিজীবী ব্যক্তি ও তার পরিবার সকলেই সরকারী সুবিধা পেয়ে থাকবেন।