ঢাকা বিভাগের সকল তথ্য All Information about Dhaka
ঢাকা বিভাগের সকল তথ্য
ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশের একটি বিভাগ এটি মেট্রোপলিটন থানা ৫০টি (৪টি) চার টি সিটি করপোরেশন ১৩টি জেলা ৫৮টি পৌরসভা ১২৩টি উপজেলা ১২৩৯টি ইউনিয়ন পরিষদ ১২৭৬৫টি মৌজা ৫৪৯টি ওয়ার্ল্ড ১৬১৩টি মহল্লা এবং ২৫২৪৪ টি গ্রাম নিয়ে গঠন করা হয়েছে।
১৮২৯ সালে ঢাকা বিভাগ গঠিত হয় ১৮৬৪ সালে ঢাকা মিউনিসিপালিটি গঠিত হয় এবং ১৯৬০ সালে এটিকে টাউন কমিটি তে রুপান্তরিত করা হয় ১৯৭২ সালে টাউন কমিটি বিলুপ্ত করে পৌরসভায় রূপান্তরিত করা এবং যার ১৯৮৩ সালে একে মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের উন্নতি করা হয় ১৯৯০ সালের ঢাকা শহরকে সিটি কর্পোরেশনের রূপান্তরিত করা হয়।
সীমানা রংপুর বিভাগ ব্যতীত অন্যান্য সকল বিভাগের সাথে এর উত্তরে রয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ, দক্ষিনে রয়েছে বরিশাল বিভাগ, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব চট্টগ্রাম বিভাগ, উত্তর-পূর্বে সিলেট বিভাগ, পশ্চিমে রাজশাহী বিভাগ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে খুলনা বিভাগ।
ঢাকা বিভাগে থানার সংখ্যা ৯৬টি মেট্রোপলিটন থানা ৫০টি হাইওয়ে থানার সংখ্যা ১২টি রেলওয়ে থানা ৩টি।
বাংলাদেশে বিভাগ ৮টি। ৮টি বিভাগের নাম হচ্ছে রাজশাহী, সিলেট, ময়মনসিংহ, বরিশাল, ঢাকা, রংপুর, চট্টগ্রাম ও খুলনা। বাংলাদেশের প্রস্তাবিত আরো ২টি বিভাগ কুমিল্লা বিভাগ ও পদ্মা বিভাগ।
এক নজরে ঢাকা বিভাগ Dhaka division at a glance
ঢাকা বিভাগের আয়তন কত? Area of division
ঢাকা বিভাগের আয়তন ৩০২৬.৫১ বর্গ কিলোমিটার
ঢাকা জেলা, নরসিংদী জেলা, ফরিদপুর জেলা, গোপালগঞ্জ জেলা, মাদারীপুর জেলা, শরীয়তপুর জেলা, রাজবাড়ী জেলা, গাজীপুর জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, মুন্সিগঞ্জ জেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা, কিশোরগঞ্জ জেলা ।
ঢাকা বিভাগের জনসংখ্যা কত? Population of Dhaka division?
ঢাকা বিভাগের জনসংখ্যা ৪,৪২,১৫,১০৭ জন , ২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী
ঢাকা বিভাগে জেলার সংখ্যা কতটি ও কি? কি? How many districts are there in Dhaka?
ঢাকা জেলা, নরসিংদী জেলা, ফরিদপুর জেলা, গোপালগঞ্জ জেলা, মাদারীপুর জেলা, শরীয়তপুর জেলা, রাজবাড়ী জেলা, গাজীপুর জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, মুন্সিগঞ্জ জেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলা, টাঙ্গাইল জেলা, কিশোরগঞ্জ জেলা।
ঢাকা,জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Dhaka was named?
রাজা বল্লাল নামক সেন নির্মিত ঢাকেশ্বরী মন্দির নামে ঢাকা ঈশ্বরী থেকে ঢাকা শব্দের উৎপত্তি ঢাকায় ইংরেজি ১৯৮২সালের পূর্বে Dacca নামে লেখা হতো। ১৬১০ সালে সুবেদার ইসলাম খান চিশতী ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থানান্তর করেন।
ঢাকা জেলার থানার সংখ্যা কতটি ও কিকি নামসহ যোগাযোগের মোবাইল নম্বর
নরসিংদী , জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Narshingidi was named?
ইতিহাসবিদদের মতে রাজা নরসিংহের নামানুসারে নরসিংদী জেলার নামকরণ করা হয়ছে। পূর্বে রাজা নরসিংহ নরসিংহপুর নামে ছোট একটি নগর স্থাপন করেছিলেন। নরসিংহ রাজা এই অঞ্চলটির শাসনকার্য পরিচালনা করেছিলেন তাই তাঁর নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয়।
নরসিংদী,জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার থানাসমূহ: নরসিংদী মডেল থানা, পলাশ থানা, মাধবদী থানা, শিবপুর মডেল থানা, মনোহরদী থানা, রায়পুরা থানাসহ বেলাব থানা নিয়ে মোট ৭টি থানা রয়েছে নরসিংদী জেলায়।
নরসিংদী সদর, পলাশ, মনোহরদী, শিবপুর, বেলাব, রায়পুরা এ ৬টি উপজেলায় মোট গ্রামের সংখ্যা ১০৫৯ টি।
ফরিদপুর জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Faridpur was named?
ফরিদপুরের পূর্বের নাম ছিল ফতেহাবাদ। ফরিদপুরের নামকরণ করা হয়েছে প্রখ্যাত সাধক এবং দরবেশ খাজা মাঈনউদ্দিন চিশতির শিষ্য শাহ ফরিদ এর নামানুসারে। শাহ ফরিদ (শেখ ফরিদউদ্দিন) যিনি ফরিদপুরের প্রখ্যাত সুফি সাধক ছিলেন।
ফরিদপুর ,জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলায় মোট থানা রয়েছে ৯টি, সেগুলো হলো কোতোয়ালি, মধুখালী, বোয়ালমারি, আলফাডাঙ্গা, নগরকান্দা, ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন, সালথা।
ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা, চরভদ্রাসন, নগরকান্দা, ফরিদপুর সদর, বোয়ালমারি, ভাঙ্গা, মধুখালী, সদরপুর ও সালথা এ ৯টি উপজেলায় মোট গ্রামের সংখ্যা ১৮৬০ টি।
গোপালগঞ্জ জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Gupalgonj was named?
ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ জেলাটি পূর্বে রাজগঞ্জ জেলা নামে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশ শাসনামলে গোপালগঞ্জ অঞ্চলটি মাকিমপুর স্টেটের জমিদার রাণী রাসমনির দায়িত্বে ছিল। রাণী রাসমনি ছিলেন এক জেলে কন্যা। তিনি একদিন এক ইংরেজ সাহেবের প্রাণ রক্ষা করেছিলেন। তখন ছিল সিপাই মিউটিনির সময়। তারই পুরস্কার স্বরুপ ইংরেজরা তাকে সম্পূর্ণ মাকিমপুরের রাজত্ব দিয়ে দেন। রানী রাসমনির নাতি ছিলেন গোপাল। সেই গোপালের নামানুসারে রাজগঞ্জের নাম হয় গোপালগঞ্জ।
গোপালগঞ্জ জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ জেলায় মোট থানার সংখ্যা ৫টি, উপজেলা ও ৫টি। এ জেলার কাশিয়ানি, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ সদর, টুঙ্গিপাড়া ও মোকসুদপুরে মোট গ্রাম রয়েছে ৮৮০টি।
মাদারীপুর জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Madaripur was named?
পঞ্চদশ শতাব্দীর সুফী সাধক কুতুব-ই জাহান হযরত বদিউদ্দীন আহমেদ জিন্দা শাহ মাদার (রঃ) এর নামানুসারে মাদারীপুরের নামকরণ করা হয়। ১৯৮৪ সালে মাদারণ নাম থেকে মাদারীপুর নামকরণ করা হয়।
মাদারীপুর জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
মাদারীপুর জেলায় ৫টি থানা রয়েছে। এ জেলার উপজেলাসমূহ হলো মাদারীপুর সদর, শিবচর, কালকিনি, রাজৈর ও ডাসার। মাদারীপুর জেলায় মোট গ্রামের সংখ্যা ১০৬২টি।
শরীয়তপুর জেলার নামকরণ কিভাবে হয়? How District Sharitpur was named?
বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক ও ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা হাজী শরীয়তউল্লাহর নামানুসারে শরীয়তপুরের নামকরণ করা হয়।
শরীয়তপুর জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
ঢাকা বিভাগের শরীয়তপুর জেলায় মোট ৭টি থানা রয়েছে। গোঁসাইরহাট, জাজিরা, ডামুড্যা, নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ ও শরীয়তপুর সদর এ ৬টি উপজেলায় মোট ১২৩৫টি গ্রাম রয়েছে।
ইউনিয়ন পরিষদ ৪২ টি
আদর্শ গ্রাম ১০ টি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪১৯টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা১৪০টি
সংসদীয় আসন ২টি
জনসংখ্যা ১০,১৫, ৫১৯ জন
রাজবাড়ী জেলার আয়তন ১০৯২.৩০ বর্গ কিলোমিটার
গাজীপুর সদর গাজীপুর কালিয়াকোর কালিগঞ্জ কাপাসিয়া এই পাঁচটি উপজেলা নিয়ে ঢাকা জেলা থেকে বিভক্ত করা হয়েছে হাজার ১৯৪ সালে পহেলা মার্চ গাজীপুর জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ঐতিহাসিকরা মনে করেন যে মুহাম্মাদ বিন তুঘলক এর শাসনকালে গাজী নামে এক কুস্তিগীর যেখানে থাকত আর তার নাম থেকেই সম্ভবত এ অঞ্চলের নাম হয়েছে গাজীপুর।
গাজীপুর জেলার আয়তন ১৭৭০.৫৪ বর্গ কিলোমিটার
লোকসংখ্যা ২১৪৩ ৪১১ জন
জনসংখ্যার ঘনত্ব ১১২৪ জন প্রতি কিলোমিটারে
শিক্ষা আর ৫৬.৪০%
উপজেলার সংখ্যা ৫টি গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া, কালিয়াকোর, কালিগঞ্জ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা ১টি
পৌরসভা সংখ্যা ৩টি কালিগঞ্জ, কালিয়াকোর , শ্রীপুর
থানার সংখ্যা ৭টি জয়দেবপুর, টঙ্গী, কাপাসিয়া, কালিয়াকুর, শ্রীপুর, কালিগঞ্জ, হাইওয়ে থানা সালনা, এছাড়া চৌরাস্তা, কোনাবাড়ী, মিরের বাজার, বোর্ড বাজার, মৌচাক, কাশেমপুর, টঙ্গী, পূর্ব-পশ্চিম রেফারি রয়েছে
মৌজার সংখ্যা ৮১৪টি
গ্রামের সংখ্যা ১,১৪৬ টি
আদর্শ গ্রাম ২০টি
মানিকগঞ্জের ব্যাপারে কেউ কেউ বলেন দুর্ধর্ষ পাঠান সর্দার মানিক ঢালীর নাম অনুসারে মানিকগঞ্জ নামের উৎপত্তি হয় আবার কেউ কেউ বলেন নবাব সিরাজ উদ দৌলার বিশ্বাসঘাতকদের প্রতি ইংরেজদের কৃতজ্ঞতা স্বরূপ দার নাম অনুসারে হাজার ১৮৪৫ সালের মে মাসে মানিকগঞ্জ মহুকুমা নামক করণ করা হয়
আবার কেউ কেউ বলেন সংস্কৃত মানিক্য শব্দ থেকে মানিক শব্দটি এসেছে মানিক হচ্ছে চুনি পদ্মা রাগ গঞ্জো শব্দের অর্থটি ফরাসি মানিকগঞ্জের নামের উৎপত্তি সম্পর্কিত ইতিহাস আজও রহস্যাবৃত মানিকগঞ্জ নামে কোন গ্রাম মৌজার অস্থিত্ব নেই হাজার 845 সৃষ্টির আগে কোন ঐতিহাসিক বিবরণ এবার সরকারি নথিপত্রে মানিকগঞ্জের নাম পাওয়া যায়নি জনশ্রুতি রয়েছে যে অষ্টদশ শতকের প্রথমার্ধে মানিক শাহ সুফী দরবেশ সিংগাইর উপজেলায় মানিক নগর গ্রামের আগমন করেন এবং খানকা প্রতিষ্ঠা করে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন পরবর্তীকালে তিনি এ হরিরামপুর উপজেলা দরবেশ হায়দার সেখানে মাজারে গমন করেন এবং ইছামতির তীরে ভূমি বর্তমান মানিকনগরে এসে খানকা প্রতিষ্ঠা করেন এখান থেকে কেন্দ্র করে এখানে জনবসতি গড়ে ওঠে উক্ত জনবসতিপূর্ণ স্মৃতি ধারণ করে রেখেছে মানিকনগর মানুষের জীবনে ধামরাইতে অবস্থিত আধ্যাত্মিক গুরু দরবার শরিফের ফিরে যাবার পুনরায় দ্বিতীয় খান কাছে পৌঁছে সেখানে স্থাপন করেন প্রথম ও দ্বিতীয় খানকার ভক্তবৃন্দ এখানে এসে বিস্তারিত মানিক সাহার গুণাবলীর জন্য জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলেই তাকে শ্রদ্ধা করতেন ভক্তবৃন্দ ছাড়া বণিকগণ ঐখানে বিশ্রাম নিতে এবং রাত্রি যাপন করতে এভাবেই ধলেশ্বরীর কিরে মানিক সার কাকে কেন্দ্র করে জনবসতি ও মুকাম প্রতিষ্ঠিত হয় কেউ বলেন উদ্দেশ্য পাঠান সর্দার মানিক নাম অনুসারে মানিকগঞ্জ নামের উৎপত্তি হয় আবার কেউ কেউ বলেন নবাব সিরাজ উদ দৌলার বিশ্বাসঘাতকদের প্রতি ইংরেজি কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তার নাম অনুসারে হাজার 845 সালের মে মাসে মানিক কুমার নামকরণ হয় মানিক মহকুমা নামকরণ সম্পর্কিত উল্লেখিত তিনটি পৃথক পটভূমি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এব্যাপারে সরাসরি কোনো দলিল দস্তাবেজ অথবা ঐতিহাসিক প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি তবে মায়ের নাম অনুসারে মানিকগঞ্জ মহুকুমার নামকরণ সম্পর্কীয় জনশ্রুতি এবং ঘটনাপ্রবাহের যে চিত্র ধারণা পাওয়া যায় তাই যুক্তিযুক্ত বলে মনে হয় ।
উপজেলা গুলোর নাম
মানিকগঞ্জ সদর,ঘিওর, সাটুরিয়া, সিঙ্গাইর,শিবালয়, হরিরামপুর, দৌলতপুর
মোট জনসংখ্যা ১৪,৪৭,২৯ ৮ জন
পুরুষ ৭.০২,৮০৭ জন
মহিলা ৭,৪৪,৪৯১ জন
পৌরসভা ২টি
ইউনিয়ন পরিষদ ৬৫টি
মৌজা ১৩৫৭টি
আদর্শ গ্রাম ২২টি
প্রাথমিক স্কুলের সংখ্যা ৬৪৮টি
মাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা ১৫৮টি
কলেজের সংখ্যা ৩১টি
মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ০১টি
জেনারেল হাসপাতালের সংখ্যা ০১টি
মুন্সিগঞ্জ জেলার নামকরণ মোগল শাসকরা তাকে ফৌজদার নিযুক্ত করেছিলেন অত্যন্ত সজ্জন ও জনহিতৈষী মুন্সী হায়দার হোসেনের নামে ইদ্রাকপুরের নাম রাখা হয় মুন্সিগঞ্জ কারো মতে জমিদার এনায়েত আলী মুন্সী নাম অনুসারে মুন্সীগঞ্জের নামকরণ হয়েছে হাজার ১৯৮৪ সালে মুন্সিগঞ্জ জেলা ঘোষণা করা হয়
মুন্সিগঞ্জ জেলায় মোট কয়টি উপজেলা রয়েছে উপজেলা গুলো হল শ্রীনগর, সিরাজদিখান, লৌহজং, টঙ্গীবাড়ী, গজারিয়া মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা নিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলা অবস্থিত মুন্সিগঞ্জ জেলা উপজেলার মধ্য ৬৮টি ইউনিয়ন
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় ০৯টি ইউনিয়ন রয়েছে
জেলা প্রতিষ্ঠার তারিখ ১৯৮৪ সালে ১ মার্চ
জেলার মোট আয়তন ৯৫৪.৯৬ বর্গ কিলোমিটার
জেলার জনসংখ্যা ১৪,৪৫,৬৬০ জন
পুরুষ ৭,২১,৭৫ জন
মহিলা ৭,২৪,১০৮ জন
শিক্ষার হার ৫৬.১%
মোট উপজেলা ৬টি
পৌরসভার সংখ্যা ২টি
ইউনিয়ন সংখ্যা ৬৮টি
ওয়ার্ল্ড / গ্রাম ৬০৩টি
প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬১০টি
মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৯৯টি
সরকারি ৩টি বেসরকারি ৮৫টি বেসরকারি জুনিয়র ১১টি
মাদ্রাসা ২৯টি ।
দাখিল ২২টি, আলিম ৫টি, কামিল ১টি, ফাজিল ১টি ।
কলেজ ১৩টি
মোট গ্রামের সংখ্যা ৯৭০টি
মৌজা সংখ্যা ৬৭১টি
আদর্শ গ্রাম ৮টি
নারায়ণগঞ্জ জেলার নামকরণ তিনি প্রভু নামের নারায়ণের সেবায় ব্যয়ভার বহনের জন্য একটি উইল এর মাধ্যমে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত মার্কেটের দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন তাই পরবর্তীকালে এই স্থানের নাম হয় নারায়ণগঞ্জ।
প্রাচীনকালের তাপ গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কাপাস তুলা দিয়ে মুসলিম নামে সূক্ষ্ম বস্ত্র তৈরি হতো এবং মুসলিমদের উপর যে জ্যামিতিক নকশা দান বা সুবিধার বস্তুগত তারিনাম জামদানি জামদানি বলতে সাধারণ শাড়ি বোঝানো হলেও প্রকৃতপক্ষে ঐতিহ্যবাহী নকশা সমৃদ্ধ কন্যাকুমারী ঘাগড়া রুমাল পর্দা টেবিল ক্লথ জামদানির আওতায় পড়ে সপ্তদশ শতাব্দীতে জামদানির নকশা সতর্কতাও শেরওয়ানি ব্যবহার ছিল মোঘল আমলের শেষের দিকে নেপালে ব্যবহৃত আঞ্চলিক শাখার জন্য বিশেষ ধরনের জামদানি কাপড় তৈরি হতো জামদানি কাপড়ের নামকরণের বিষয়ে সঠিক কিছু জানা নেই তোফায়েল আহমেদ 964 এর মতে ফারসি শব্দ জামানে কা পুরানা অর্থনীতি অর্থাৎ জামদানি অর্থ বুটিদার কাপুর সম্ভবত মুসলমানরাই জামদানির প্রচলন করেন এবং দীর্ঘদিন তাদের হাতেই শিল্প একচেটিয়াভাবে সীমাবদ্ধ থাকে ফারসি থেকে জামদানি নামের উৎপত্তি বলে নমুনা করা হয়
১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তার মানচিত্রে এর সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোন স্বতন্ত্র স্থানে পরিচয় পাওয়া যায়না টাঙ্গাইল নামে পরিচিত লাভ করে 15 ই নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে নামকরণ হয় ।
টাঙ্গাইল জেলার থানা ও গ্রামের সংখ্যা কতটি?
- টাঙ্গাইল জেলার আয়তন
- সীমানা উত্তরে জামালপুর জেলা দক্ষিণে ঢাকা জেলা ও মানিকগঞ্জ জেলা পূর্বে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা
- প্রধান নদ নদী যমুনা নদী, বংশী নদী, লৌহজং নদী,
- জনসংখ্যা ৪০,০৫,০ ৩৮ জন
- পুরুষ ১৯,৫৭,৩৭০ জন
- মহিলা ২০,৪৭,৭১৩ জন
- মুসলমান ৩৬,৮২,৫৯৬ জন
- খ্রিষ্টান ২৪,১২৫ জন
- হিন্দু ২,৯৬,২২৩ জন
- বুদ্ধ ১০০ জন
- অন্যান্য ২,০২৫ জন
- শিক্ষার হার ৬৫,০৮%
- সংসদীয় আসন ০৮ টি
- উপজেলা ১২টি
- টাঙ্গাইল সদর, মির্জাপুর, সখিপুর, ভুয়াপুর, গোপালপুর, নাগরপুর, মধুপুর, দেলদুয়ার, কালিহাতী, ঘাটাইল, বাসাইল, ধনবাড়ী।
- আদর্শ গ্রাম ১২টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬২৬টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় ০৫টি
- কলেজের সংখ্যা ৭টি
- বিশ্ববিদ্যালয় ০১ টি
- মেডিকেল কলেজ ২টি
- জেনারেল হাসপাতাল ১২টি
- টাঙ্গাইল জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত ?
- টাঙ্গাইল জেলা মিষ্টি শিল্প টাঙ্গাইলের চমচম তাঁতশিল্প কাঁসা-পিতল শিল্প এর জন্য বিখ্যাত
কিশোরগঞ্জ জেলার সর্বমোট উপজেলা ১৩টি এবং ইউনিয়ন এর সংখ্যা ১০৮টি