ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক পাওয়ার বা তড়িৎ চুম্বকের শক্তির কারণে ট্রেনের দুর্ঘটনা ঘটে

 


পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক বলরাম ভৌমিক ট্রেনের সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

ট্রেনের সাথে গাড়ির দূরত্ব থাকার সত্বেও কেন দুর্ঘটনা ঘটে সে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব ট্রেন আসার পূর্ব মুহূর্তে গাড়ি যখন রেললাইনে ওঠে তখনই গাড়িয়া অচল হয়ে পড়ে এবং এই অচল হওয়ার কারণে গাড়ি এবং ট্রেনের দুর্ঘটনা ঘটে ।

পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক বলরাম ভৌমিক ট্রেনের সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক বলরাম ভৌমিক ট্রেনের সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন যে যখন ট্রেন লেভেল ক্রসিং এর  প্রায় ২০০ মিটার কাছাকাছি চলে আসে অর্থাৎ সীমানার মধ্যে এসে যায় তখন লাইনের মধ্য চাক্কার ঘর্ষণের ফলে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক পাওয়ার বা তড়িৎ চুম্বকের শক্তির কারণে * রেললাইনে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয় সে কারণে রেল লাইনটি অবিষ্ট হয়ে যায় অবিষ্ট হওয়ার কারণে রেল লাইনের উপরে যে কোন ধরনের যান্ত্রিক বা ইঞ্জিন চালিত যন্ত্র অচল হয়ে যায় /  বন্ধ হয়ে যায় পদার্থবিজ্ঞানের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় এটি প্রমাণিত বলে জানা গেছে। যে রেললাইনের চাকার ঘর্ষণের ফলে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক পাওয়ার শক্তিতে রূপান্তরিত হওয়ার ফলে সেখানে চুম্বকের শক্তি মত আকর্ষণ করে অর্থাৎ ট্রেনে কাছে নেয় সে কারণে অনেক ইচ্ছা শক্তি থাকার পরও ওই মুহূর্তে শক্তি কাজ করে না তাই ট্রেন আসার আগে আমরা অনেকেই মনে করি এত আগে রেললাইনের ক্রসিং গেট ফেলে রাখে কেন আমরা অনেক সময় রেললাইনের ক্রসিংয়ের গেট ফেলে রাখার কারণে বিরক্ত বোধ করি এবং মাঝে মাঝে মনে মনে তাদের বকাঝকা করি আবার অনেক সময় গেটের উপর দিয়ে অথবা নিয়ে পার হওয়ার চেষ্টা করে বা পার হই জীবনের থেকে সময়ের মূল্য দিতে গিয়ে অনেক সময় আমরা দুর্ঘটনার কবলে পড়ে জীবন হুমকির মুখে পড়ে ।


তড়িৎ চুম্বকীয় শক্তির কারণে মানুষের লাফানোর শক্তি হারিয়ে ফেলবে বলে মৃত্যু নিশ্চিত চুম্বকীয় শুক্তি কারণে মানুষকে টেনে রাখবে বলে সমস্ত শরীর অধিকার ওজন হয়ে যায় এ কারণে লেভেল ক্রসিং গেট বন্ধ করে ট্রেন আসার প্রায় ৫মিনিট আগে যাতে ম্যাগনেটিক সৃষ্টি করতে না পারে কিন্তু আমাদের সাধারন জনগন কে বলতে শুনেছি ট্রেন আসার আগেই গেট ছেলে চুপচাপ আরাম করে।


  • ট্রেনে দুর্ঘটনা কেন ঘটে
  •  ট্রেনে দুর্ঘটনা ঘটার কারণ
  •  ট্রেনে কি কারণে দুর্ঘটনা ঘটে
  • ট্রেন কাদের সম্পদ


সড়ক দুর্ঘটনা লেভেল ক্রসিংয়ে দ্রুতগামী ট্রেন যখন চলতে থাকে গেটে বা গেটম্যান না থাকে বা গেট না চালানোর কারণে যখন দুর্ঘটনাটি ঘটে তখন সেটা সড়ক দুর্ঘটনা ও বলা যায় কারণ লেভেল ক্রসিং যখন ওখান দিয়ে ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা থাকে বা ট্রেন চলাচলের রাস্তা দিয়ে যখন অর্থাৎ গাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা থাকে সেখানে যদি কোন দূর্ঘটনা ঘটে সেটাকে সড়ক দুর্ঘটনা বলা যায়।


অনেক সময় আমরা মনে করে থাকি ট্রেন দুর্ঘটনার প্রধান কারণ চালকের ক্লান্তি এটাও হতে পারে চালকের ক্লান্তির কারনে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে কিন্তু সেটার সংখ্যা খুবই কম কারণ যখন অবহেলা এবং অখেয়ালি পনার কারণে / খাম খেয়ালীপনার  কারণেও অনেক সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে সেটা কেউ আমরা কিছু কিছু সময় চালকের ক্লান্তির কথা বলে চালিয়ে দিন।


আবার আমাদের অনেকের ধারণা ট্রেন তো সোজা চলে দুর্ঘটনার দায় রেল নেবে কেন জেলার কিছু কিছু কারণ আছে সেটা হল গেটম্যানের অবহেলা বা গেটের লোকনাথ আঁকা বা অনেক দূর থেকে রেলের ড্রাইভার দেখছে সতর্কীকরণ চিহ্ন তারপরও রেলের ড্রাইভার সেটিকে পরোয়া না করে খামখেয়ালীপনা করে চালান সকল ক্ষেত্রে ।


তবে আমাদের প্রত্যেকের কথা ট্রেনের সমস্যা চিহ্নিত সমাধান না করায় ঘটছে দুর্ঘটনা অর্থাৎ দুর্ঘটনায় ট্রেনের যত মানুষ যে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেটা মেইন সমস্যা ছিল গেট/ গেটম্যান ।


ট্রেন যখন লেভেল ক্রসিংয়ে আসে তখন ইলেক্ট্রো ম্যাগনেট এর মাধ্যমে চুম্বকীয় শক্তি শিক্ষকদের দাবি সম্পূর্ণ গুজব অনেকে বলছেন । কিন্তু আমরা এভাবে পরীক্ষা করিনি তবে যেভাবে শুনছি সেটা হলেও হতে পারে । 


Previous Post
Next Post
Related Posts