গাংনী উপজেলার নামকরণ কিভাবে হয়েছে
গাংনী নামের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এই অঞ্চলের ভৌগোলিক পরিবেশ পরিচয়, গাংনী পদ টি এখানে প্রধান, নদীর মৃতপ্রায় ধারাকে এলাকার মানুষ গাং বা গাঙ বলে ,অনুমান করা হয় যে, গাঙের অবহিত কার এ এলাকায় প্রথম বসতি স্থাপনকারী মানুষেরা অন্যদের বসবাসে উদ্বুদ্ধ করার জন্য এই এলাকায় গাং অর্থাৎ নদী নেই এমন ঘোষণা দেয় পরবর্তীতে হয়ে যায় গাংনী এলাকায় মানুষেরা নেই বোঝাতে উচ্চারণ করে গাংনীর নামকরণের বিভিন্ন আরেকটি যুক্তিও পাওয়া যায়, পশ্চিমে কাজলা নদী এবং পূর্বে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যবর্তী দুয়ার অঞ্চলে থানার অবস্থান, সে অর্থে নদীর প্রধান উৎস গঙ্গা, না মনে করার কারণে খরস্রোতা মাথাভাঙ্গা কে একসময় এলাকার মানুষ গাংনী বলে ডাকত, গাংনী থেকে গাংনী বা গাঙ শব্দের উৎপত্তি, নামকরণের মূলত এ অঞ্চলের নদী সম্পৃক্ততার পরিচয় ফুটে উঠেছে।
গাংনী উপজেলার ঐতিহ্য কি
ভাটপাড়া নীলকুঠি, সাহারবাটি-১৮৫৯ সালে স্থাপিত ধ্বংসপ্রায় এই নীলকুঠি, ইট, চুন- সুরকি দ্বারা নির্মাণ করা হয়, এর লোহার গেটের তালি দিয়ে তৈরি, এইট পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কাজলা নদী।
গাংনী উপজেলার বিস্তারিত
গাংনী উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ
- কাথুলী
- তেতুলবাড়িয়া
- কাজিপুর
- বামন্দী
- মটমুড়া
- ষোলটাকা
- সাহারবাটি
- ধানখোলা
- রায়পুর
কালের সাক্ষী বহনকারী মাথাভাঙ্গা নদীর তীরে গড়ে ওঠা আলমডাঙ্গা উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলগুলো জাহাঙ্গীর ইউনিয়ন, পরিক্রমায় আজ গাংনী ইউনিয়ন শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, খেলাধুলা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার নিজস্ব স্বকীয়তা আজও সমুউজ্জল।