সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় মাধ্যমে গৃহ নির্মাণ ঋণ নীতিমালা। সরকার ভর্তূকি দিবে ৫% ও গ্রাহকগণ ৫% মোট ১০% সরল সুদের মাধ্যমে অর্থাৎ মাত্র ৫% সুদে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যাংক যেমন জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, রুপালী ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংক এ আবেদন করার মাধ্যমে সহজে শোধযোগ্য কিস্তির মাধ্যমে পেতে পারেন ২০ লক্ষ থেকে ৭৫ লক্ষ টাকার গৃহ নির্মাণ ঋণ। স্বাচ্ছন্দ্যে যে কোন শহরে, বিভাগীয় শহরে, জেলা শহরে, উপ - শহরে জমি ক্রয় করতে পারেন। কিনতে পারেন ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরে ফ্লাট বা তৈরি বাড়ি।
শুধুমাত্র সরকারি কর্মচারী গণ অর্থাৎ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে যারা কর্মরত রয়েছেন তাদের জন্য গৃহনির্মাণ ঋণ সুবিধা। বাংলাদেশের অনেক ব্যাংকের মাধ্যমে সহজ নিয়মে আবেদন করে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা মাত্র ৫% সরল সুদ এর মাধ্যমে পেতে পারেন এই ঋণ।
গৃহ নির্মাণ ঋণ অর্থ বাড়ি (আবাসিক) নির্মাণের জন্য একক ঋণ, জমি ক্রয় সহ বাড়ি (আবাসিক) নির্মাণের জন্য গ্রুপ ভিত্তিক ঋণ, জমিসহ তৈরি বাড়ি এর জন্য এর জন্য একক ঋণ এবং ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য ঋণ কে বুঝাবে।
সরকারি কর্মচারী অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আওতাধীন মন্ত্রণালয় বিভাগ অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, কার্যালয়সমূহে শুধুমাত্র স্থায়ী পদের বিপরীতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারী (বেসামরিক বা সামরিক) স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি পৃথক বা বিশেষ আইন দ্বারা শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান নিযুক্ত কর্মচারীগণ এ নীতিমালার আওতাভুক্ত হবে না।
ঋণ গ্রহীতা অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আওতাধীন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, পরিদপ্তর, কার্যালয়সমূহ কর্মরত সরকারি কর্মচারী যারা এই নীতিমালার আওতায় গৃহনির্মাণ ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতাসম্পন্ন।
সরকার বলতে অর্থ বিভাগ অর্থ মন্ত্রণালয় কে বুঝাবে স্থায়ীভাবে সম্পত্তি হস্তান্তর ছাড়াও সরকারি সংস্থা হতে গৃহনির্মাণের জন্য গ্রহণ লীজ গ্রহণ ও বুঝাবে ।
ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা
গৃহ নির্মাণ ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য করতে হলে আবেদনকারীর সরকারি কর্মচারী চাকুরী স্থায়ী হতে হবে গৃহ নির্মাণ ঋণ প্রাপ্তির জন্য সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে 56 বছর কোন সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রে চার্জশিট দাখিল হলে মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ নীতিমালার আওতায় ঋণ গ্রহণের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না সরকারি চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক ও অস্থায়ী ভিত্তিতে নিজুক্ত কর্মচারীকে নীতিমালার আওতায় ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না।
ঋণ প্রাপ্তির শর্ত
এ নীতিমালার আওতায় একজন সরকারি কর্মচারী দেশের যে কোন এলাকায় গৃহ নির্মাণ জমিসহ তৈরি বাড়ি ক্রয় বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। গৃহ নির্মাণ তৈরি জমিসহ তৈরি বাড়ি ক্লাব ক্রয়ের ক্ষেত্রে ভবনের নকশা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। ঋণপ্রাপ্তির উদ্দেশ্যে প্রস্তাবিত ভূমি বা ফ্লাট সম্পূর্ণ দায়মুক্ত হতে হবে। ঋণ প্রদানকারী ব্যাংক বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে আবেদনকারীর একটি হিসাব থাকতে হবে উক্ত হিসাবের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বেতন ভাতা পেনশন এবং গৃহনির্মাণ বা ফ্ল্যাট ক্রয় ঋণ বিতরণ ও আদায় সংক্রান্ত কার্যক্রম সমূদয় এর কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ফ্লাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ তৈরি ফ্ল্যাটের জন্য ঋণ প্রদান করা হবে এক্ষেত্রে সরকারি সংস্থা কর্তৃক নির্মিত ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ তৈরি ফ্ল্যাটের শর্ত শিথিল করা যাবে।
সরকারী চাকুরির বিভিন্ন গ্রেড বা স্কেল এর বেতন ক্যাটাগরিতে বেতন কাঠামোর ভিত্তিতে ৭৫ লক্ষ হতে ২০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রাপ্যতার পরিমাণ। আপনি নিজ গ্রেড অনুযায়ী কোন পরিমাণের গৃহ নির্মাণ ঋণের অর্থ পেতে পারেনঃ
ক্রমিক নং | বেতন গ্রেড স্কেল | ঢাকা মহানগরী সকল সিটি কর্পোরেশন বিভাগীয় সদর | জেলা সদর | অন্যান্য এলাকা |
১। | পঞ্চম তদুর্ধ | ৬০ লক্ষ | ৬০ লক্ষ | ৫০ লক্ষ |
২। | নবম হতে ৬ষ্ট গ্রেট | ৬৫ লক্ষ | ৫৫ লক্ষ | ৪৫ লক্ষ |
৩। | ১৩ তম গ্রেড হতে ১০ম গ্রেড (১১,০০০ থেকে ১৬,০০০) | ৫৫ লক্ষ | ৪০ লক্ষ | ৩০ লক্ষ |
৪পঞ্চম | ১৭ তম গ্রেড হতে ১৪ তম গ্রেড (৯,০০০ থেকে ১০,২০০) | ৪০ লক্ষ | ৩০ লক্ষ | ২৫ লক্ষ |
৫ | ২০ তম গ্রেড হতে ১৮ তম গ্রেড (৮,২৫০ হতে ৮,৮০০) | ৩৫ লক্ষ | ২৫ লক্ষ | ২০ লক্ষ |
গৃহনির্মাণ ঋণ সুবিধা এখন ২১ কর্মদিবসের মধ্যে
বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন
বাড়ি নির্মাণ ঋণ সংক্রান্ত প্রশ্ন ও তার উত্তর
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যারা গৃহনির্মাণ ঋণ নিতে চান অথবা সাধারণ জনগণ যারা গৃহনির্মাণ ঋণ নিতে চান বিদেশে কর্মরত ভাই ও বোনেরা যারা গৃহনির্মাণ ঋণ নিতে চান তাদের জন্য বিস্তারিত সকল রকমের তথ্য গৃহনির্মাণ ঋণের যেকোনো তথ্য বিস্তারিত দেওয়া আছে তারপরও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে আমাদেরকে লিখতে পারেন কমেন্ট এর মাধ্যমে আমরা জানিয়ে দিবো আপনার উত্তর গৃহ নির্মাণ ঋণ নেওয়া এখন খুবই সহজ আপনাকে ২১ দিনের মধ্যে অর্থাৎ গৃহনির্মাণ ঋণ ২১ কর্মদিবসের মধ্যে আপনি নিতে পারেন গৃহনির্মাণ ঋণের জন্য আপনি অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন আবার গৃহনির্মাণ ঋণের জন্য অফলাইনে সরাসরি আবেদন করার সুযোগ রয়েছে
বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ সংক্রান্ত | বাড়ি নির্মাণের জন্য প্রশ্ন | বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ এর উপায় |
১ | প্রশ্ন | আমার একখণ্ড জমি আছে আমি বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন হতে কি ঋণ সুবিধা পেতে পারি |
| উত্তর | বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন একক বাড়ি এবং গ্রুপ ভিত্তিক বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ প্রদান করে থাকে |
২ | প্রশ্ন | একক বা গ্রুপ ভিত্তিক বিষয়টা খুলে বলবেন কি |
| উত্তর
| আপনার একক নামে জমি আছে আপনি সেই জমির উপর বাড়ি বানাতে চাইলে একক ব্যক্তির নামে রিং হবে আবার আপনার ভাই বোন কয়জন বা কয়েক বন্ধু মিলে এক কনডমে করায় করেছেন বা বাবার উত্তরাধিকারসূত্রে যে কয়জন ভাইবোন পেয়েছেন সে ক্ষেত্রে গ্রুপ ভিত্তিক ঋণ হবে |
৩ | প্রশ্ন | বিএইচবিএফসি হতে যে পরিমাণ ঋণ দেওয়া হয় তা দিয়ে কি একটি বাড়ি বানানো সম্ভব হবে |
| উত্তর
| ১ ম কথা বলব আমরা কখনই সম্পূর্ণ ঋণের টাকা দিয়ে বাড়ি তৈরি করতে পরামর্শ দেই না বা রিনা কারণ তাতে করে যে পরিমাণ মাসিক কিস্তি হবে তা একজন ঋণগ্রহীতার জন্য পরিশোধ করা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে কর্পোরেশন ৮০.২০ অনুপাতে ঋণ প্রদান করে থাকে দ্বিতীয়তঃ বর্তমান নির্মাণসামগ্রীর বাজারদর মানসম্মত বাড়ি তৈরি এবং প্রতি-যুক্তির প্রতিযোগিতামূলক বাজার ইত্যাদি বিবেচনায় 40 লক্ষ টাকা হতে এজেন্সি লিংক 2 কোটি টাকা বর্ধিত করা হয়েছে |
৪ | প্রশ্ন | কোন এলাকার জন্য কত টাকা ঋণ দেওয়া হয় |
| উত্তর
| ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার সর্বোচ্চ দু'কোটি টাকা এবং দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহরে জেলা সদরে সর্বোচ্চ ৮০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয় পেরিয়ার বান, উপজেলা-সদর ও সেন্টার এলাকার জন্য 50 লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হয় |
৫ | প্রশ্ন | ঋণ আবেদনকারীর যোগ্যতা কি লাগে |
| উত্তর
| ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়স্ক, সুস্থ ও চুক্তি করার যোগ্যতা সম্পন্ন এবং ঋণ পরিশোধের সক্ষম বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক বাড়ি নির্মাণের জন্য আবেদন করতে পারবেন |
৬ | প্রশ্ন | ঋণ পেতে হলে কোথায় যোগাযোগ করতে হবে |
| উত্তর
| কর্পোরেশনের বিদ্যামান ৬১ টি শাখা অফিসের মাধ্যমে ঋণ কার্যক্রম পরিচালিত হয় আপনি যে কোন এলাকায় বাড়ি নির্মাণ করতে ইচ্ছুক সেই এলাকার সংশ্লিষ্ট বিএইচবিএফসির জুনাল/ রিজিওনাল অফিস এ ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচ বি এফসির ওয়েবসাইট www.bhbfc.gov.bd ভিজিট করে এই সকল অফিসের নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর পাওয়া যাবে |
৭ | প্রশ্ন | Online -একই ধরনের আবেদন করা যায় |
| উত্তর
| চীনের সামরিক আবেদন Online এর মাধ্যমে করা যাবে সে ক্ষেত্রে কর্পোরেশন ওয়েবসাইট www.bhbfc.gov.bd ভিজিট করুন |
৮ | প্রশ্ন | বাড়ি নির্মাণ ঋণের সুদের হার কত |
| উত্তর
| ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় ঋণের সুদের হার ৯৯% তবে দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকা এবং পি রি আর বান উপজেলা সদর ও গ্রোথ সেন্টার এলাকায় সুদের হার ৭ এবং৮% |
৯ | প্রশ্ন | বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে নিজস্ব কোন বিনিয়োগ লাগবে কিনা |
| উত্তর
| ঋণগ্রহীতা নিজস্ব বিনিয়োগ ন্যূনতম ২০% তবে ঋণের কিস্তি পরিশোধের সক্ষমতা ও এলাকায় সিলিং এর কারণে বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে |
১০ | প্রশ্ন | সে ক্ষেত্রে ঋণের পরিমাণ কিভাবে নির্ধারিত হবে |
| উত্তর | ঋণের কিস্তি পরিশোধের সখ্যতা, এলাকাভিত্তিক জিনের সিলিং নিম্নে বর্ণিত নির্মাণ হার বাড়ি নির্মাণের প্রাপ্তি 80 শতাংশ পর্যন্ত হিসাব করে ঋণের নির্ধারণ করা হলো
পরিষদ মেয়াদ | ৮%সুদের হারে মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ৯% সুদের হারে মাসিক কিস্তির পরিমাণ | ২০ বছর | ৮৩৭.০০ | ৯০০.০০ | ১৫ বছর | ৯৫৬ .০০ | ১০১৫.০০ | ১০ বছর | ১২১৩.০০ | ১২২৭.০০ | ৫ বছর | ২০২৮.০০ | ২০৭৬.০০ |
|
১১ | প্রশ্ন | বিভিন্ন প্রকার ঋণের বিষয়ে যদি বিস্তারিত জানতে চাই বলবেন কি |
| উত্তর | ব্যক্তি ও এলাকাভেদে এই দিনগুলোকে বিভিন্ন নামে অবহিত করা হয়েছে যেমন প্রবাস বন্ধু/ নগর বন্ধু/ পল্লীমা, আবাসন উন্নয়ন গ্রীন/ আবাস মেরামত ট্রিম/ সরকারি কর্মচারী ঋণ এই নামগুলো থেকে কিছুটা বোঝা যায়, কে কোন দিনের জন্য উপযোগী |
১২ | প্রশ্ন | ঋণের প্রডাক্ট বিষয়ে কিছু বলতেন |
| উত্তর | নগর বন্ধু ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে/ গ্রুপে বাড়ি নির্মাণের জন্য নগদ এখানে সর্বোচ্চ ঋণসুবিধা বাড়ি নির্মাণের সর্বোচ্চ দুই কোটি টাকা সুদের হার বাড়ি নির্মাণের জন্য৯ শতাংশ পরিষদের মেয়াদকাল ৫, ১০, ১৫ অথবা ২০ বছর
পল্লীমা ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাইরে যে কোন জেলা/ উপজেলা, গুরু সেন্টারেজন্য পল্লীমা ঋণ প্রদান করা হয় ঋণসীমা এলাকাভেদে এই ঋণসীমা বিভিন্ন রকম সুদের হার বাড়ি নির্মাণের জন্য সুদের হার 8% পরিষদ মেয়াদকাল ৫, ১০, ১৫ ও ২০ বছর
আবাসন উন্নয়ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মেগা দেশের যে সকল বিভাগীয় জেলা সদর এলাকায় এবং পল্লী অঞ্চলে নির্মাণাধীন বাড়ি অসমাপ্ত নির্মিত বাড়ি নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করার জন্য আবাসন উন্নয়ন ঋণ প্রদান করা হয় ঋণসীমা ও সুদের হার এলাকাভেদে এই ঋণের সুদের হার বিভিন্ন রকমের পরিষদের মেয়াদকাল ৫, ১০, ১৫ ২০ বছর
আবাসন মেরামত ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় দেশে সকল বিভাগীয় ও জেলা সদরের নাগরিকগণ যাদের নিয়মিত এবং সংস্কার/ মেরামত পরিষদ মেয়াদকাল ও 10 বছর |
১৩ | প্রশ্ন | নির্মাণাধীন তিনতলা বাড়ি নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে সকল আংশিক সমাপ্ত এ ক্ষেত্রে কোন ধরনের ঋণ পাওয়া যাবে |
| উত্তর | নগর বন্ধু/ পল্লীমা/ আবাসন উন্নয়ন ঋণ এর যেকোন একটির জন্য আবেদন করা যাবে তবে, আবাসন উন্নয়নের আওতায় ঋণ এর জন্য নকশার মেয়াদ 25 বছরের বেশি হওয়া যাবে না |
১৪ | প্রশ্ন | ইউনিয়ন পরিষদের উপশহর পৌরসভার বাইরে যৌথ সেন্টার ঋণ নিতে আগ্রহী হলে বাড়ির নকশা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক অনুমোদিত হলে ঋণ নেওয়া যাবে কিনা |
| উত্তর | উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান/ ইউএনও অথবা উপজেলা প্রকৌশলী এবং উপজেলা চেয়ারম্যান/ একত্রিত হতে হবে |
১৫ | প্রশ্ন | আবাসন মেরামত ঋণ পাওয়ার শর্ত কি |
| উত্তর | প্রস্তাবিত বাড়ির মূল্যবান প্রদানকৃত ঋণের পাঁচগুণ হতে হবে নকশা অনুমোদন ন্যূনতম আট বছর হতে 35 বছরের মধ্যে হতে হবে ইতিপূর্বে ঋণগ্রহণের বাড়ি নির্মাণ হলে ঋণের সুদ সমুদয় টাকা পরিশোধ করে ঋণ পাওয়া যাবে |
১৬ | প্রশ্ন | গ্রীন মঞ্জুরিপত্র পদ্ধতি সম্পর্কে সিস্টেম জানাবেন কি |
| উত্তর | দুটি সহজভাবে ঋণ মঞ্জুর করা হয় প্রথমে সামরিক আবেদন দাখিল করতে হবে সামরিক আবেদন অনুমোদন সাপেক্ষে ফর্মাল আবেদন দাখিল করতে হবে |
১৭ | প্রশ্ন | আবেদন পত্রের দাম কত |
| উত্তর | আবেদনপত্র বিনামূল্যে প্রদান করা হয় এবং ফর্মাল আবেদনপত্র এর মূল্য ৫০০.০০ পাঁচশত টাকা |
১৮ | প্রশ্ন | ঋণ আবেদন প্রসেস করতে কোন ফি দিতে হয় কিনা |
| উত্তর | হ্যাঁ, শুধুমাত্র ফর্মাল আবেদন দাখিলের সময় আবেদনকৃত ঋণের পরিমাণ এর উপর ঋণ আবেদন ফি বাবদ প্রতি হাজারে তিন টাকা হারে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাট জমা দিতে হয় যা অফেরৎযোগ্য |
১৯ | প্রশ্ন | এ ছাড়া আর কোন চার্জ/ হিডেন চার্জ আছে কিনা |
| উত্তর | আমাদের কোন হিডেন চার্জ নেই তবে ঋণ মঞ্জুরির পর প্রথম কিস্তির চেক গ্রহণ এর আবেদনের সময় মঞ্জুরীকৃত ঋণের পরিমাণ এর উপর ঋণ পরিদর্শন ফি বাবদ প্রতি হাজারে তিন টাকা হারে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাট জমা দিতে হয় যা অফেরৎযোগ্য |
২০ | প্রশ্ন | সামরিক আবেদনের সাথে কি কি কাগজপত্র দাখিল করতে হয় |
| উত্তর | আবেদনের সাথে দ্রব্য কাগজপত্রের তালিকা যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নির্মাণাধীন/ নির্মিত ভবনের নকশা ও নকশার অনুমতি পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান, ডিসিআর,হাল সুনে খাজনা রশিদ এর সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদি অত্র সংস্থা কর্তৃক স্থল পরিদর্শন সুবিধার্থে প্রস্তাবিত নির্মাণ স্থানে যাবার রাস্তা বিবরণ সহ আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা উল্লেখপূর্বক ট্রেসিং পেপার 2 কপি হাতে আঁকা রোডম্যাপ আবেদনকারীর স্বাক্ষর সম্বলিত সংশ্লিষ্ট জেলা/ জুনাল/ রিজিওনাল অফিস হতে বিনামূল্যে সামরিক আবেদন ফরম সংগ্রহ করে অথবা কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট ডাউনলোড করেও যথাযথভাবে পূরণ করে দাখিল করা যাবে |
২১ | প্রশ্ন | সামরিক আবেদন অনুমোদনের সময় কি কি বিবেচনা করা হয় |
| উত্তর | দাখিলকৃত কাগজপত্র পর্যালোচনা পূর্বক সঠিকতা নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নকশা মোতাবেক ভবন নির্মাণ হওয়ার বিষয়টি দেখা হবে |
২২ | প্রশ্ন | প্রস্তাবিত জমি/ মালিকানার ধরনের কোনো সীমাবদ্ধতা আছে কিনা |
| উত্তর | লিস্ট অফ সরকারি প্লোট, ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে ঋণ প্রদান করা হয় |
২৩ | প্রশ্ন | বাড়ি নির্মাণ ঋণের আবেদন পত্রের সাথে কি কি কাগজপত্র দাখিল করতে হয় |
| উত্তর | আবেদনকারীর মালিকানার দলিল সাফ কবলা/ দানপত্র/ বণ্টননামা এবং উক্ত দলের নিকট একটি ফটোকপি নবম গ্রেডের অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত দাখিল করতে হবে মূল দলিল রেজিস্ট্রি অফিস থেকে আবেদনের পূর্বে পাওয়া না গেলে যদি উত্তোলনের মূল দলিল উত্তোলনের ফি বাবদ 200 টাকা এবং দলিল একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে সিএস, এস এ ও আর এস, খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি নামজারি খতিয়ান সহ ডিসিআর ও হালনাগাদ খাজনা রশিদ এস এ/ আরে কর্ডিয়ালি থেকে সত্যের ধারাবাহিকতার প্রমাণের চেইন অফ কমান্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি জেলা/ সাব রেজিস্ট্রার অফিস কর্তৃক ইস্যুকৃত 12 বছরের তল্লাশি সার্টিফাইড এন আই সি
সরকার/ জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ/ পূর্বেকার সেটেলমেন্ট/ রাজউক/ সিডিএ/ কেডিএ/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড/ হাউসিং সোসাইটি/ সরকার থেকে বরাদ্দ প্রাপ্ত জমি ইত্যাদি কর্তিক বরাদ্দকৃত জমির ক্ষেত্রে
মূল বরাদ্দপত্র অ্যালটমেন্ট লেটার দখল হস্তান্তর পত্র পজেশন লেটার দলিল ও উহার একটি সত্যায়িত ফটোকপি নবম গ্রেড কর্তৃক অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত দাতা প্রতিষ্ঠান থেকে কর্পোরেশনের নিকট বন্ধক রাখা অনুমতি/ আনাপত্তি এন n.o.c. ইত্যাদি কাগজ দাখিল এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচবিএফসির ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন |
২৪ | প্রশ্ন | ফর্মাল আবেদনের জন্য কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হয় |
| উত্তর | ফর্মাল আবেদনের সাথে দাখিলকৃত অন্যান্য কাগজপত্রের তালিকা আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি তিন কপি আবেদন ফি জমাদানের রশিদ বর্তমানে প্রতি হাজারে তিন টাকা হারে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভ্যাট আবেদনকারীর প্রমাণপত্র চাকরির ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন ফরমে নির্দিষ্ট পাতায় বেতনসহ ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স আবেদনকারীর নিজের না থাকলে উপার্জনশীল পিতা/ মাতা/ স্বামী/ স্ত্রী/ ছেলে/ মেয়েকে জামিনদার করা যায় এবং এরূপ ক্ষেত্রে কর্পোরেশনের নির্ধারিত জমিদারের প্রশ্ন পত্র ফরম পূরণ পূর্বক জমিদারের এর স্বপক্ষে দলীল প্রমাণ দাখিল করতে হবে অনুমোদিত নকশা মোতাবেক বাড়ি নির্মাণ করলে এবং কর্পোরেশন বা অন্য কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করেন নিম্ন উপযুক্ত মূল্যমানের নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে ঘোষণাপত্র দিতে হবে |
২৫ | প্রশ্ন | প্রকৌশলগত কাগজপত্র যদি আলাদা ভাবে বলেন |
| উত্তর | যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নির্মিত বাড়ির নকশার অনুমোদিত পত্র দুই কপি অনুমোদিত নকশা সংশ্লিষ্ট plot টেস্ট টেস্ট রিপোর্ট বহুতল ভবনের জন্য দুই কপি কাঠামো নকশা স্ট্রাকচার ডিজাইন ভবনের জন্য কমপক্ষে ৫ গ্রাজে/ প্রকৌশল সালাউদ্দিন এর জন্য ১০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধক দিতে হবে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিএইচবিএফসির ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন |
২৬ | প্রশ্ন | বাড়ি নির্মাণ ঋণ এককালীন টাকা প্রদান করা হবে |
| উত্তর | না মঞ্জুরীকৃত টাকায় একাধিক পিসিতে প্রদান করা হবে |
২৭ | প্রশ্ন | মঞ্জুরীকৃত টাকা কখন দেওয়া হবে |
| উত্তর | ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগ সম্পূর্ণ হলে নির্মাণ কাজের অগ্রগতির উপর ভিত্তি করে মঞ্জুরীকৃত টাকা প্রদান করা হবে |
২৮ | প্রশ্ন | মঞ্জুরীকৃত ও ঋণ এর প্রথম কখন কিভাবে প্রদান করা হবে |
| উত্তর | ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগ সম্পূর্ণ হলে প্রস্তাবিত বন্ধকী কর্পোরেশনের অনুকূলে রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করে মঞ্জুরীকৃত ও ঋণ এর প্রথম চেক প্রদান করা হবে |
২৯ | প্রশ্ন | মঞ্জুরীকৃত ঋণের টাকা কিস্তি প্রতিনিধিকে প্রদান করা যাবে |
| উত্তর | ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে আমার ক্ষমতাবলে অথবা লিখিত সম্মতিপত্র অন্যদিনের চেয়ে প্রতিনিধিকে প্রদান করা যাবে |
৩০ | প্রশ্ন | আবেদনকারীর নামে কি কোন ব্যাংক হিসাব থাকতে হবে |
| উত্তর | হ্যাঁ আবেদনকারীর নামে বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব থাকতে হবে উক্ত হিসাবের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রমকে করা হবে |
৩১ | প্রশ্ন | মাসিক কিস্তি কখন হোতে শুরু হবে |
| উত্তর | মঞ্জুরীকৃত সমুদ্রের টাকা গ্রহণ করা হলে শেষ কিস্তি গ্রহণের পরবর্তী ২ মাসের ০১ তারিখ হতে মাসিক কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে |
৩২ | প্রশ্ন | মঞ্জুরীকৃত সমুদয় টাকা গ্রহণ না করলে মাসিক কিস্তি কখন হতে শুরু হবে |
| উত্তর | সমুদ্র টাকা গ্রহণ না করলে সর্বশেষ চেক গ্রহণ মাসের পরবর্তী মাসের ০১ তারিখ হতে ঋণের মাসিক কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে |
৩৩ | প্রশ্ন | মঞ্জুরীকৃত ও ঋণ গ্রহণের কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা আছে কিনা |
| উত্তর | হ্যাঁ প্রথম কিস্তির গ্রহণের পর অনধিক 12 মাসের মধ্যে মঞ্জুরীকৃত ও ঋণ এর সকল চেক গ্রহণ করে বাড়ি নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করতে হবে |
৩৪ | প্রশ্ন | কোন ডেভলপার প্রতিষ্ঠানকে বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ প্রদান করা হয় কিনা |
| উত্তর | না শুধুমাত্র জমির মালিকের বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ প্রদান করা হয় |
৩৫ | প্রশ্ন | কত দিনের মধ্যে ঋণ মঞ্জুর করা হয় |
| উত্তর | কর্পোরেশনের চাহিত কাগজপত্রসহ আবেদন দাখিলের ২১ দিনের মধ্যে ঋণ প্রদান করা হয় |
৩৬ | প্রশ্ন | জমির মালিক হলে কি ঋণ দেওয়া হবে |
| উত্তর | হ্যাঁ, এক্ষেত্রে যৌথভাবে বাড়ি নির্মাণের জন্য গ্রুপ ভিত্তিক দিন দেওয়া হয় |
৩৭ | প্রশ্ন | যৌথভাবে বাড়ি নির্মাণের জন্য অতিরিক্ত কোনো কাগজপত্র/ দাখিল দাখিল করতে হয় |
| উত্তর | গ্রুপ ঋণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত দলিল/ কাগজপত্রের তালিকা জমির কর্পোরেশন এর নমুনা মোতাবেক ব্রুকলীনের রেজিস্টার এগ্রিমেন্ট দলিল সহ উত্তর দলিল এর একটি দাখিল করতে হবে জাতীয় বেতন স্কেল 2015 এর নবম গ্রেডের কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত মূল দলিল রেজিস্ট্রি অফিস থেকে পাওয়া না গেলে মূল দলিলের উত্তোলনের রশিদ এবং দলিল উত্তোলনের জন্য 200 টাকা ফি জমা ও দলিলের সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে |
৩৮ | প্রশ্ন | গ্রুপ ভিত্তিক ঋণের সুদের হার ও পরিমাণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবেন কি |
| উত্তর | যৌথভাবে বাড়ি নির্মাণের জন্য গ্রুপ ভিত্তিক ঋণের সুদের হার ও পরিমাণ হল ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় 9 পারসেন্ট গ্রুপের প্রত্যেককে সর্বোচ্চ 120 লক্ষ টাকা দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা বাঁধে এবং পেরি আরবান উপজেলা সদর এবং যৌথ সেন্টার এলাকায় 8 পার্সেন্ট সুদে গ্রুপকে পর থেকে সর্বোচ্চ 60 লক্ষ টাকা
|
৩৯ | প্রশ্ন | নাবালক/ শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষে ঋণ নেওয়া যাবে কি |
| উত্তর | আইনগত অভিভাবক অথবা স্বাভাবিক অভিভাবক নাবালক/ শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষে ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন |
৪০ | প্রশ্ন | স্বামী- স্ত্রী যৌথ আবেদনকারীর ক্ষেত্রে স্বামীর বয়স ৬৫ এর উদ্দে এবং স্ত্রীর বয়স ৬৫ এর কম হলে ঋণ প্রদান করা যাবে কি |
| উত্তর | হ্যাঁ, তবে স্ত্রীর নিজস্ব আয় না থাকলে উপার্জনক্ষম ছেলে/ মেয়েকে জামিনদার নিযুক্ত করতে হবে, দুজনকে একত্রে একটি ঋণ দেওয়া হবে |