Important different concepts about the amount of land !! জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণা

 


জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণা !! Important different concepts about the amount of land

—----------------------------------------------------------


১কাঠা =৭২০ বর্গফুট = ৮০  বর্গগজ

১কাঠা =৬৬.৮৯ বর্গমিটার

১ কাঠা =১.৬৫  শতাংশ

১ কাঠা =১৬ ছটাক

১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত

২০ কাঠা =১  বিঘা

৬০ কাঠা =১ একর

১৪৮২০ কাঠা = ১বর্গ কিলোমিটার

১৪৮. ২ কাঠা = ১  হেক্টর


কানি পরিমাপ

—-----------------

১কানি=১৭২৮০ বর্গফুট =১৬১৯ বর্গমিটার= ৪০০০০ বর্গ লিংক =৮০ করা

১কানি=৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গমিটার= ১২০ শতাংশ

১কানি= ২০গন্ডা =৪০ শতাংশ

১কানি= ২০ গন্ডা =৪০০০০ বর্গ লিংক

১কানি=২৪  কাঠা


 বিঘা পরিমাপক 

—-------------------

 ১বিঘা =৩৩শতাংশ =১ পাকি

 ১বিঘা =২০ কাঠা

 ১বিঘা =৬৪০০ বর্গহাত

 ১বিঘা =৩৩০০০ বর্গ লিংক

 ১বিঘা =১৬০০  বর্গগজ

 ১বিঘা =১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮  বর্গমিটার

 ১বিঘা =১৬  গন্ডা ২ পড়া ২ ক্রান্তি

 ৩বিঘা =১একর = ১৬০০বর্গ ইয়ার্ড

 ৭৪১বিঘা =১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০বর্গফুট =৯৯১৬৭২  বর্গমিটার=১ বর্গ কিলোমিটার = ২৪৭ একর 

 ৭.৪১বিঘা =১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩  বর্গমিটার=১ অ্যাক্টর =২.৪৭ একর


 পাকি পরিমাপ

—------------------------


১পাকি = ১  বিঘা = ৩৩  শতাংশ

১পাকি = ২০  কাঠা = ৩৩ শতাংশ


শতাংশ নির্ণয়

—-------------------


১শতাংশ = ১ কাঠা =১৬৫  অযুতাংশ =৭২০  বর্গফুট

১শতাংশ = ১ শতক =৪৩৫.৬ বর্গফুট

১শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০  বর্গ লিংক

৩৩শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা= ২০ কাঠা 

১শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত

১শতাংশ = ২৪৭.১০৫শতাংশ = ১ আয়ের 


একর পরিমাপক

—------------------

১ একর =১০বর্গ চেইন  ৬৬*৬৬০=৪৩৫৬০ বর্গফুট

১ একর =১০০ শতক = ৪৩৫৬৯  বর্গফুট

১ একর =১০০  শতক= ১০০০০০ বর্গ লিংক

১ একর =১৯৩৬০ বর্গহাত

১ একর =৪৮৪০  বর্গগজ

১ একর =৪০৪৭  বর্গমিটার =০.৬৮০  হেক্টর

৬৪০ একর =১ বর্গমাইল

১ একর =৩  বিঘা= ৮ ছটাক

১ একর =৬০.৫ কাঠা

১ একর =২ কানি ১০ গন্ডা ৪০  শতক কানী অনুসারে

২৪৭একর =১ বর্গ কিলোমিটার


হেক্টর পরিমাপক

—----------------------

 

১হেক্টর = ২.৪৭ একর 

১হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা

১হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা

১হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট

১হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার =৯৯১৩  বর্গমিটার

১হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গ গজ

১হেক্টর = ১.৪৭ একর

১হেক্টর = ২৮.৯ বিঘা

১হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক

১হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত

১হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট

১হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ

১হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা

১হেক্টর = ১০০আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন


বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণঃ

----------------------------------------------------------------------
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর ধরে
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর
৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর
১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা
১৪৫২০বর্গফুট= ১ বিঘা
৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ০১ শতাংশ
৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা
৭২১.৪৬ বর্গফুট= ১ কাঠা
৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক
২০ বর্গহাত = ১ ছটাক
১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত (প্রামাণ সাই)

কাঠা, বিঘা ও একরের মাপঃ
১৬ ছটাক = ১/ কাঠা
০.০১৬৫ অযুতাংশ = ১/কাঠা
০.৩৩ শতাংশ বা ০.৩৩০০ অযুতাংশ = ১ বিঘা
২০ (বিশ) কাঠা = ১ বিঘা
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক = ৬০.৫ কাঠা


মৌজা (Mouza)

সার্ভের সময় সাধারণত একই রকম ভূ-প্রকৃতির ভৌগলিক এলাকা স্বতন্ত্রভাবে মাপজোক করা হয়। কোন থানা বা উপজেলার এরকম স্বতন্ত্র ভৌগলিক এলাকা বা ভূ-খন্ডই হলো মৌজা। মৌজা জরিপ বা ভূমি ব্যবস্হাপনার একটি একক। কয়েকটি গ্রাম একটি মৌজার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে । আবার কোন গ্রামেও একাধিক মৌজা থাকতে পারে। মৌজার কোন সুনির্দিষ্ট আয়তন নেই। তবে সাধারণতঃ কোন একটি উপজেলা একাধিক মৌজায় বিভক্ত থাকে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় ‘মৌজা’ বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি term। খতিয়ান বাদ দিলে মৌজার নাম উল্লেখ থাকে। উপজেলাধীন প্রত্যেক মৌজাকে একটি ক্রমিক নম্বর দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই নম্বরকে জে•এল নম্বর বলে। এটি স্হায়ী।


মৌজাম্যাপ
***************
খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপ দুটো মিলেই পূর্ণাঙ্গ রেকর্ড। আসলে জরিপের সময় খতিয়ান বা জমির মালিকানার বিবরণ এবং জমির নকশা বা ম্যাপ এক সাথেই তৈরী করা হয়। কেবলমাত্র জমির খতিয়ান দেখে জমি চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। এজন্য মৌজা ম্যাপ বা জমির নকশার প্রয়োজন হয়। মৌজা ম্যাপ জমি চিহ্নিত করতে বা খুঁজে পেতে খুব সহায়ক। এতে দাগ নম্বর দিয়ে জমি সূচিত করা থাকে। ব্যক্তিমালিকানাধীন ভূমির পাশাপাশি রাস্তা, স্কুল, মসজিদ, পুকুর ঈদগাহ ইত্যাদি পাবলিক প্রপার্টিও চিহ্নিত থাকে। মৌজা ম্যাপ পর্চার মতই ডিসি অফিসের রেকর্ডরুম থেকে সংগ্রহ করা যায়।

আমরা অনেক কষ্ট করে তথ্য সংগ্রহ করে পোষ্ট দিই। আমাদের পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্যতম কাজে লাগে, তাতেই আমরা ধন্য। অনুগ্রহ কমেন্টে জানান।

খতিয়ান
*************
খতিয়ানে (Record of Rights) খতিয়ান নম্বর, জেলা ও মৌজার নাম লিপিবদ্ধ থাকে। এছাড়া একাধিক কলামে জমির মালিকের নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, দাগ নং (Plot Number), জমির শ্রেণী, পরিমাণ ইত্যাদি তথ্য লিপিবদ্ধ থাকে। খতিয়ানে কোন এক মৌজায় কোন একজন মালিকের জমির বিবরণ থাকে। আবার একটি খতিয়ানে একাধিক মালিকের জমির বিবরণও থাকতে পারে। এ খতিয়ানগুলো সাধারণত মৌজা ওয়ারী তৈরী করা হয়। অর্থাৎ কোন একটি মৌজার সকল খতিয়ান একসাথে বাধাই করা হয়। এজন্য রেকর্ড বইকে অনেকে সাধারণ বা প্রচলিতভাবে Volume- ও বলে থাকেন।


পরচা

যখন পৃথক একটি কাগজে খতিয়ানের অনুলিপি তৈরী করা হয় তখন তাকে পরচা বলা হয়। এই অনুলিপি সাধারণত হাতে লিখে বা কম্পোজ করে তৈরী হয়ে থাকে। অনুলিপি যখন রেকর্ড রুমের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয় তখন তাকে নকল বা Certified Copy বলে। সহজ কথায় পরচা হল হাতে লিখিত বা Compose কৃত খতিয়ানের কপি বা খসড়ার রূপ।

আমরা সিএস, এসএ এবং আরএস পরচা’র নাম শুনে থাকি। এগুলো কী? পরচা কী, সে সম্বন্ধে আমরা একটি ধারণা ইতোমধ্যেই পেয়েছি। সিএস, এসএ এবং আরএস পরচা হল আসলে বিভিন্ন রেকর্ডের খসড়া বা অনুলিপি বা কপি। কাজেই পরচা সিএস, এসএ, আরএস বা মহানগরে জরিপ এই ৪ প্রকার হতে পারে। এছাড়া জরিপ চলা কালে প্রাথমিকভাবে হাতে লেখা একটি খসড়া বিবরণ যাচাইয়ের জন্য জমির মালিককে দেওয়া হয়। একে মাঠ পরচা বা হাত পরচা বলে।


পরচা কোথায় পাওয়া যায়?
পরচা বা রেকর্ডের সহি মুহুরী নকল (Certified Copy) পাওয়া যায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় (DC office)- এর রেকর্ডরুমে। নির্ধারিত ফী সহ আবেদন করলে রেকর্ড রুম থেকে পরচা সরবরাহ করা হয়। পরচা কখনো কোন দালালের কাছ থেকে নেওয়া যৌক্তিক নয়। এতে ভুল থাকতে পারে। কেবলমাত্র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ পরচা-ই আসল বা Authentic.


পরচা কেন প্রয়োজন?
জমির মালিকানা সংক্রান্ত বিবরণ, জমির খতিয়ান-দাগ, অংশ, হিসসা, শ্রেণী ইত্যাদি জানার জন্য পরচা প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে জমি কেনাবেচার সময় পরচা যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়। পরচা যাচাই করার জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস, এসি (ল্যান্ড) অফিস বা রের্কডরুমে যোগাযোগ করা যেতে পারে।


ওয়ারিশ সনদ
উত্তরাধিকার মুসলিম আইনের গুরুত্বপূর্ণ এক বিষয়। কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পরেই তার সম্পদের উপর উত্তরাধিকার প্রাপ্তি/ অপ্রাপ্তির প্রশ্ন আসে। তখন ওয়ারিশ সনদের গুরুত্বও মুখ্য হয়ে ওঠে।

ওয়ারিশ সনদ সাধারণত দেওয়ানী আদালত প্রেরিত যা একজন মৃত ব্যক্তির আইনী উত্তরাধিকারগণ পেয়ে থাকে। যদি উইল না করেই কোন ব্যক্তি মারা যান, কোর্ট ওয়ারিশ সনদ প্রদান পূর্বক মৃত ব্যক্তির ঋণ/কর্জ নির্ধারণ করতে পারে।


কেন দরকার?
সনদটি উত্তরাধিকারগণকে তাদের নামে কোন সম্পত্তি হস্তান্তরিত আছে কিনা, বা উত্তরাধিকার যোগ্য কতটুকু সম্পদ আছে তা সত্যায়ন করে থাকে। উত্তরাধিকারী/সুবিধাভোগীর আবেদনের প্রেক্ষিতে উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী সনদটি ইস্যু করা হয়। ওয়ারিশ সনদ কার্যকরী, কিন্তু সব সময় এর বলে মৃতের সম্পদে উত্তরাধিকার নাও পাওয়া যেতে পারে। সাথে প্রয়োজন, একটি মৃত্যু সনদ এবং অনাপত্তি সনদ। যে আদালতের এখতিয়ারে সম্পত্তি রয়েছে, সেখানে আবেদন জারি করতে হয়। ওয়ারিশ সনদের নিয়ম-কানুন উত্তরাধিকার আইন, ১৯২৫ (The Succession Act, 1925) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।


পাওয়ার অব এটর্নি কী?
হাবিব সাহেব চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাবেন। কিন্তু দেশে কিছু জরুরী কাজ রয়েছে যেখানে তাকে প্রয়োজন হতে পারে। কী করবেন কী করবেন ভাবতে ভাবতে মাথায় এলো পাওয়ার অব এটর্নির চিন্তা। এর মাধ্যমে হতে পারে তার সমস্যার সমাধান।
পাওয়ার অব এটর্নি এমন এক ধরণের দলিল যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে কোন কাজ করার ক্ষমতা দিতে পারে তার পক্ষ থেকে। সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ, ভাড়া আদায় করা, আইনগত কাজ পরিচালনা করা সহ আরো নানা ক্ষমতা এর মাধ্যমে দেয়া যায়। পাওয়ার অব এটর্নিতে মূল মালিকের মতো প্রায় একই ক্ষমতা পাওয়ার গ্রহীতার থাকতে পারে।সবাই এই ক্ষমতা নিতে পারেনা। চুক্তি করার যোগ্যতা ( নির্দিষ্ট বয়স, সুস্থতা ) থাকলেই শুধুমাত্র এই ক্ষমতা নেয়া সম্ভব।


মৃত্যু, উদ্দেশ্য সাধন, মেয়াদের অবসান প্রভৃতি কারণে পাওয়ার অব এটর্নির অবসান হতে পারে।তফসিল (Schedule)
তফসিল (Schedule)

*********************
জমিজমার ক্ষেত্রে তফসিল বলতে আসলে ভূমির পরিচয়কে বুঝায়। অর্থাৎ জমিটি কোথায়, এর মালিক কে ইত্যাদি উল্লেখ থাকে। তফসিলে জেলার নাম, উপজেলা বা থানার নাম, মৌজার নাম, জমির দাগ-খতিয়ান নম্বর উল্লেখ করা হয়।এতে অনেক সময় জমির পরিমাণ, শ্রেণী এবং মালিকানার বর্ণনাও থাকে।


দাগনম্বর
**************
এটি আসলে কোন সরলরেখা বা বক্ররেখা নয়। দাগ হচ্ছে আসলে জমির Plot Number। আমরা জানি সাধারণত মাপজোকের মাধ্যমে জমিকে একাধিক অংশে বিভক্ত করা হয়। এর প্রতিটি খন্ডকে দাগ বা Plot বলে। জরিপের সময় এরকম প্রত্যেক খন্ড জমিকে একটি নম্বর দ্বারা সূচিত করা হয়। এই নম্বরকেই দাগ নম্বর বলে।


Previous Post
Next Post
Related Posts