টাইটানিকের পাশে পাওয়া গেল টাইটানের ধ্বংসাবশেষ।আটলান্টিক মহাাসাগরে টাইটানিকের পাশে পাওয়া গেল টাইটানের ধ্বংসাবশেষ নিখোজ সাবমেরিন এর ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড।২২ জুন বিসিবি জানায় যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড এক বিবৃতিতে টাইটানের ধ্বংসাবশেষ এর সন্ধান পাওয়া গেছে জানিয়েছে।
কোস্টগার্ড এক বিবৃতিতে জানিয়েছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের পাশে হরাইজন আর্কটিকের দূর থেকে নিয়ন্ত্রিত যানের মাধ্যমে টাইটানের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত হয়েছে।যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ড টাইটানের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত হয়েছে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন।
সাবমেরিনটির নাম - তাইতান/টাইটান
সাবমেরিনটি তৈরি - আমেরিকান
সাবমেরিনটিতে কত জন আরহী ছিল - ৫ জন
সাবমেরিনটির প্রতিটি আসনের মূল্য - ৩ কোটি টাকা
সাবমেরিনটি নিখোঁজ হয় -১৮/০৬/২০২৩
সাবমেরিনটি পানিতে ডুবার পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয় - ২ঘন্টা পর
উদ্ধারে যোগ দিয়েছে - অস্ট্রেলিয়া,আমেরিকা,ইংল্যানড ও ফ্রান্স
সাবমেরিনটি উদ্ধারে কাজ করছে - রোবট
সাবমেরিনটি উদ্ধারে কাজ করছে রোবটির নাম - ভিক্টর ৬০০০
নিখোজ সাবমার্সিবলের পাইলট স্টকটন রাশের সাথে ওশানগেট এর আরেক সহ- প্রতিষ্ঠা গুইলারমো সোহেনলিন বলেছেন সাবমেরিনটির একটি তাতক্ষণিক বিস্ফোরন হতে পারে।
টাইটানিকের পাশে পাওয়া গেল টাইটানের ধ্বংসাবশেষ এমন সংবাদ প্রকাশের পর বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, একটি বিপযয় হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
একটি ইতিহাস আরও ইতিহাস গড়ে দিল, এ যেন একটি ইতিহাস দেখতে গিয়ে আরও একটি ইতিহাস রয়ে গেল, আবারো নতুন ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে গেল টাইটান, কোন একদিন হয়তো টাইটানিকের সাথে টাইটান কে কাছে দেখার জন্য যাবে মা।
১৯১২ সালে 2000 এর বেশি যাত্রী নিয়ে ডুবে যায় টাইটান।১০০ বছর পরও এটি নিয়ে যেন আগ্রহের কমতি নেই মানুষের মনে। ১৮ তারিখ রোজ রোববার জুন ২০২৩ টাইটার নামের একটি সাবমেরিন এর চড়ে আটলান্টিক তলদেশের টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে নিখুঁজ হয়েছেন পাঁচজন পর্যটক। সাবমেরিনটিতে যে পাঁচজন আরোহী ছিলেন তাদের নাম শাহজাদা দাইদ ৪৮ বছর বয়স, তার ছেলে সুলেমান দাউদ বয়স ১৯ বছর ,ছুলেমান দাউদ ছিলেন একজন শিক্ষার্থী।
ষ্টকটন রাশ উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের পর্যটক নিয়ে নিখোঁজ সাবমেরিনটি নিয়ে যিনি চালক হিসেবে ছিলেন তার নাম ষ্টকটন রাশ,প্রকৃতিপ্রেমী ও দুঃসাহসিক হিসেবে স্ট্রোক রসের পরিচিতি আছে। গভীর সমুদ্র নিয়ে গবেষণা করার অদম্য উৎসাহতা।
ডুবোজাহাত হচ্ছে জলের নিচে চলাচলের সক্ষম ও স্বাধীনভাবে বিচরণকারী নৌযান ।সচরাচর ডুবোজাহাজে অনেক নাবিক অবস্থান করে থাকে। ডুবোজাহাজকে প্রায়ই তার বিভিন্ন আকার আকৃতি এবং জাহাজের সাথে তুলনা করে নৌকা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।