প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর অধীনে প্রত্যেক প্রবাসী কর্মীদের সুবিধাসমূহ

 


প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত সুখবর!

ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ড অধীনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এ বৈধভাবে বিদেশ যাওয়া সকল কর্মীগণ বীমা সুবিধা আওতায় আছেন। ২০১৯ সাল হতে বিএমইটির স্মার্টকার্ডধারী সকল বিদেশগামী নারী ও পুরুষগণ ২ লাখ হতে ১০ লাখ টাকা বীমা সুবিধা পেয়ে থাকবেন। বিদেশ হতে কর্মহীন হয়ে ফিরে আসলে ও অর্ধ লক্ষ পাবেন টাকা। পূণরায় কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ৩ লক্ষ বা ৫ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ পর্যন্ত টাকা পেতে যোগযোগ করুন।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় প্রবাসীদের জন্য রাষ্ট্রীয় কল্যাণমূলক সংস্থা।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় প্রবাসী আয় দ্বারা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ, বিদেশে কর্মসংস্থান, প্রবাসীদের ঋণ সুবিধা, নিরাপত্তা প্রদানসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে। দেশের জনসাধারণের কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিরাপত্তাসহ আর্থিক লেনদেনের সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে প্রবাসীদের ঋণ প্রদান করে থাকেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। 


সুবিধাদি ও বীমা সম্পর্কে নিজে জানুন, পরিবারকে জানিয়ে রাখুন; সময়মতো বীমা সুবিধা দাবী করুন, সংকটে সুরক্ষিত থাকুন। বিদেশ থেকে ফোন করুন এই নম্বরে ০৯৬১০১০২০৩০।

বিস্তারিত জানতে প্রবাস বন্ধু কল সেন্টার - দেশে থেকে ১৬১৩৫ এ কল করুন (টোল ফ্রি)।




কার্যাবলী


প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় হতে স্বল্প সুদে ঋণ প্রাপ্তিসহ সরকার সকল সুবিধা যেমন পেনশন, রেমিট্যান্স, বৈদেশিক যাতায়াত লোন, ভাতা, প্রণোদনাসহ সকল সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন আপনি।


দেশের বাহিরে কর্মরত প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ তাদের স্বজনদের নিকট পৌঁছে দেওয়া।


পরিচালনা পদ্ধতি

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালক যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান।


প্রবাসীদের কল্যাণে ঋণ সহজীকরণ

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তির সহায়তায় প্রত্যেক প্রবাসীদের সেবা পৌঁছে দিতে চায়, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ সামনে রেখে দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা অঙ্গিকার বদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর ভাবনা তারই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার বৈদেশিক শ্রমিক বান্ধব উন্নয়ন নীতি গ্রহণ করে চলেছে, এর ধারাবাহিকতায় ঋণ সুবিধা সহজীকরণ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর সাথে নির্দিষ্ট উন্নয়নমূলক খাতে ইতিমধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত করেছে যা সফল ভাবে বাস্তবায়িত হলে বৈদেশিক কর্মজীবীদের সেক্টর উন্নয়নে মাইলফলক হয়ে থাকবে,


২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ ঘোষণা এবং ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ এর মধ্যে উন্নয়ন দেশে বাস্তবায়নের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মিত সক্ষম হব।


প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এ সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয়?


এই তহবিল থেকে কৃষি ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এশিয়া, ইউরোপ, ইউএসএ, মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীগণ ঋণ পাবেন দু লাখ টাকা থেকে ৫০ লাখ পর্যন্ত, ঋণের 30% দিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার এই এক প্রজ্ঞাপন তহবিল গঠনের বিষয়টি ব্যাংকগুলোকে জানায়,


প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সুদের হার কত?


বৈদেশিক রেমিট্যান্স খাতকে প্রাধান্য দিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সাধারণত অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় বৈদেশিক শ্রমজীবীদের ঋণের সুদের হার কম রাখেন, ফলশ্রুতিতে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। কেননা এখন ক্রেডিট কার্ড ছাড়া অন্য যেকোন ঋণের সুদের হার সর্বোচ্চ ১৩%


প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ঋণ নীতিমালা

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় পাওয়ার উপায়

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ঋণের উৎস গুলো কি কি


Previous Post
Next Post
Related Posts